যশোর প্রতিনিধি
যশোরের রূপদিয়ায় মারামারি ও ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলায় যশোর জেলা বিএনপির ৫৬ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় ২০ নম্বর আসামি করা হয় যশোর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাসুম কবিরকে। তিনি ওই এলাকার প্রয়াত শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমের ছেলে। আবুল হাশেম দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সদরের নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন।
মাসুম কবিরের অভিযোগ, সম্প্রতি রোকিবুজ্জামান নামে পুলিশের এক কর্মকর্তার নামে দুর্নীতির মামলা করেছিলেন তিনি। সে জন্য আওয়ামী লীগ পরিবারের লোক হয়েও বিএনপির কর্মী বানিয়ে ভাঙচুর মামলায় তাঁকে আসামি করা হয়।
নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মনিরুজ্জামান সাকির (৩৮) গত শুক্রবার মামলাটি করেন। তিনি মাসুম কবির নামে কাউকে চেনেন না জানিয়ে বলেন, ‘এসব মামলা কীভাবে হয় তা তো আপনারা ভালো বোঝেন।’
যশোর পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইদুর রহমান রিপন বলেন, মাসুম কবির এলাকায় ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত। তিনি কখনো কোনো সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না।
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক লুৎফুল কবীর বিজু বলেন, ‘মাসুম কবির আমাদের দলের কর্মী। তাঁর বাবাও আওয়ামী লীগের পদে ছিলেন।’
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, আবুল হাশেম স্যার নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন। তাঁর পরিবারের লোকজনও আওয়ামী লীগ করে।’
মামলার আসামি মাসুম কবির বলেন, ‘২০২১ সালের ২ মে মাদকাসক্ত নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে মাহফুজুর রহমান নামে একজনকে অন্য রোগীরা পিটিয়ে হত্যা করে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আমি যুক্ত ছিলাম। ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চাঁচড়া ফাঁড়ির সাবেক পরিদর্শক রোকিবুজ্জামান আমাকে মামলার আসামি করার ভয় দেখিয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।’
মাসুম আরও বলেন, ‘বিষয়টি আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে রোকিবুজ্জামান ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে হত্যা মামলার আসামি করেন। পরে আমি জামিন নিয়ে পুলিশ পরিদর্শকের নামে আদালতে মামলা করি। এ জন্য আমাকে বিএনপির লোক বানিয়ে ভাঙচুর মামলার আসামি করেছেন।’
চাঁচড়া ফাঁড়ির সাবেক পরিদর্শক ও বর্তমানে খুলনা ডিবির পরিদর্শক রোকিবুজ্জামান বলেন, ‘ওই মামলার সঙ্গে বর্তমান মামলার কোনো সম্পর্ক নেই। তা ছাড়া আমি তো এখন যশোরে নেই। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, সেটা ভিত্তিহীন।’
যশোরের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মাসুম কবির কীভাবে আসামি হলেন তা বাদী জানেন। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’
যশোরের রূপদিয়ায় মারামারি ও ভাঙচুরের ঘটনায় করা মামলায় যশোর জেলা বিএনপির ৫৬ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ওই মামলায় ২০ নম্বর আসামি করা হয় যশোর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাসুম কবিরকে। তিনি ওই এলাকার প্রয়াত শিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমের ছেলে। আবুল হাশেম দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সদরের নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন।
মাসুম কবিরের অভিযোগ, সম্প্রতি রোকিবুজ্জামান নামে পুলিশের এক কর্মকর্তার নামে দুর্নীতির মামলা করেছিলেন তিনি। সে জন্য আওয়ামী লীগ পরিবারের লোক হয়েও বিএনপির কর্মী বানিয়ে ভাঙচুর মামলায় তাঁকে আসামি করা হয়।
নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মনিরুজ্জামান সাকির (৩৮) গত শুক্রবার মামলাটি করেন। তিনি মাসুম কবির নামে কাউকে চেনেন না জানিয়ে বলেন, ‘এসব মামলা কীভাবে হয় তা তো আপনারা ভালো বোঝেন।’
যশোর পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইদুর রহমান রিপন বলেন, মাসুম কবির এলাকায় ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত। তিনি কখনো কোনো সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না।
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক লুৎফুল কবীর বিজু বলেন, ‘মাসুম কবির আমাদের দলের কর্মী। তাঁর বাবাও আওয়ামী লীগের পদে ছিলেন।’
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, আবুল হাশেম স্যার নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন। তাঁর পরিবারের লোকজনও আওয়ামী লীগ করে।’
মামলার আসামি মাসুম কবির বলেন, ‘২০২১ সালের ২ মে মাদকাসক্ত নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে মাহফুজুর রহমান নামে একজনকে অন্য রোগীরা পিটিয়ে হত্যা করে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আমি যুক্ত ছিলাম। ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চাঁচড়া ফাঁড়ির সাবেক পরিদর্শক রোকিবুজ্জামান আমাকে মামলার আসামি করার ভয় দেখিয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।’
মাসুম আরও বলেন, ‘বিষয়টি আমি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে রোকিবুজ্জামান ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে হত্যা মামলার আসামি করেন। পরে আমি জামিন নিয়ে পুলিশ পরিদর্শকের নামে আদালতে মামলা করি। এ জন্য আমাকে বিএনপির লোক বানিয়ে ভাঙচুর মামলার আসামি করেছেন।’
চাঁচড়া ফাঁড়ির সাবেক পরিদর্শক ও বর্তমানে খুলনা ডিবির পরিদর্শক রোকিবুজ্জামান বলেন, ‘ওই মামলার সঙ্গে বর্তমান মামলার কোনো সম্পর্ক নেই। তা ছাড়া আমি তো এখন যশোরে নেই। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, সেটা ভিত্তিহীন।’
যশোরের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মাসুম কবির কীভাবে আসামি হলেন তা বাদী জানেন। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে