রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ীতে পদ্মায় পানি কমার কারণে বিভিন্ন পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়নের বড়চর বেনিনগর এলাকায় ৬০ মিটার সিসি ব্লক নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে ফসলি জমি ও শতাধিক বসতবাড়ি। স্থানীয়দের দাবি, ভাঙন রোধে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মিজানপুর ইউনিয়নের বড়চর বেনিনগর এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে ৬০ মিটার এলাকার সিসি ব্লক নদীতে বিলীন হয়েছে। অনেক কৃষকের ফসলি জমি ও বেগুন, পটোল, ঢ্যাঁড়স, উচ্ছেখেত নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে। এ ছাড়া ভাঙন-ঝুঁকিতে রয়েছে মহাদেবপুর, কালীতলা, চরসিলিমপুর গ্রামের শতাধিক বসতবাড়ি।
লতিফ সরদার বলেন, ‘তিনবার বাড়িঘর নদীতে ভেঙে গেছে। এখন যেখানে বাড়ি রয়েছে, সেখান থেকে নদী বেশি দূরে নয়। কয়েক দিন ধরে নদীভাঙন শুরু হয়েছে। অনেকের বেগুন, পটোল, ঢ্যাঁড়সখেত নদীতে তলিয়ে গেছে। আমরা খুবই আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। কখন যেন বাড়িটা ভেঙে যায়।’
রেহেনা খাতুন বলেন, ‘নদীতে আবার ভাঙন শুরু হয়েছে। তিন-চারবার বাড়িঘর ভাঙছে। এবার ভাঙলে কোথায় যাব। ছেলে-মেয়ে নিয়ে কোথায় থাকব। প্রতিবছরই ভাঙনের কারণে অনেকের বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে যায়। ভাঙনের সময় শুধু বস্তা ফেলা হয়, এ ছাড়া আর কিছুই করে না।
ছালেহা খাতুন বলেন, অবস্থা ভালো না। এক সপ্তাহ ধরে নদী ভাঙছে। ফসলি জমি, খেত ও বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। সরকারের কাছে দাবি জানাই নদীশাসনের জন্য। নদীশাসন না করলে বড়চর বেনিনগর গ্রাম থাকবে না।
কৃষক আহাদ মণ্ডল বলেন, ‘৩০ হাজার টাকা দিয়ে জমি লিজ নিয়ে ঢ্যাঁড়স খেত করেছিলাম। খেতে মোটামুটি ভালোই ধরেছে। কয়েক হাজার টাকার ঢ্যাঁড়স বাজারে বিক্রিও করেছি। এখন নদীভাঙনের কারণে খেত নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।’
জয়নাল বিশ্বাস বলেন, ভাঙন-আতঙ্কে রয়েছি। গত বছরও ভাঙছে, এবারও ভাঙছে। বেশ কয়েক বিঘা জমি ছিল সব তো নদীতে। যেটুকু ছিল, তা-ও ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙন ঠেকানোর জন্য সরকার তো কিছু করে না।
রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুলাহ আল-আলামিন বলেন, নদীর গতিপথ পরিবর্তন ও পানি কমার কারণে ভাঙন শুরু হয়েছে। কয়েক দিন আগে মিজানপুর ইউনিয়নের বড়চর বেনিনগর এলাকায় ৬০ মিটার এলাকার সিসি ব্লক নদীতে বিলীন হয়ে যায়। খবর পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
রাজবাড়ীতে পদ্মায় পানি কমার কারণে বিভিন্ন পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়নের বড়চর বেনিনগর এলাকায় ৬০ মিটার সিসি ব্লক নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে ফসলি জমি ও শতাধিক বসতবাড়ি। স্থানীয়দের দাবি, ভাঙন রোধে এখনই পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মিজানপুর ইউনিয়নের বড়চর বেনিনগর এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে ৬০ মিটার এলাকার সিসি ব্লক নদীতে বিলীন হয়েছে। অনেক কৃষকের ফসলি জমি ও বেগুন, পটোল, ঢ্যাঁড়স, উচ্ছেখেত নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে। এ ছাড়া ভাঙন-ঝুঁকিতে রয়েছে মহাদেবপুর, কালীতলা, চরসিলিমপুর গ্রামের শতাধিক বসতবাড়ি।
লতিফ সরদার বলেন, ‘তিনবার বাড়িঘর নদীতে ভেঙে গেছে। এখন যেখানে বাড়ি রয়েছে, সেখান থেকে নদী বেশি দূরে নয়। কয়েক দিন ধরে নদীভাঙন শুরু হয়েছে। অনেকের বেগুন, পটোল, ঢ্যাঁড়সখেত নদীতে তলিয়ে গেছে। আমরা খুবই আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। কখন যেন বাড়িটা ভেঙে যায়।’
রেহেনা খাতুন বলেন, ‘নদীতে আবার ভাঙন শুরু হয়েছে। তিন-চারবার বাড়িঘর ভাঙছে। এবার ভাঙলে কোথায় যাব। ছেলে-মেয়ে নিয়ে কোথায় থাকব। প্রতিবছরই ভাঙনের কারণে অনেকের বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে যায়। ভাঙনের সময় শুধু বস্তা ফেলা হয়, এ ছাড়া আর কিছুই করে না।
ছালেহা খাতুন বলেন, অবস্থা ভালো না। এক সপ্তাহ ধরে নদী ভাঙছে। ফসলি জমি, খেত ও বাড়িঘর ভেঙে যাচ্ছে। সরকারের কাছে দাবি জানাই নদীশাসনের জন্য। নদীশাসন না করলে বড়চর বেনিনগর গ্রাম থাকবে না।
কৃষক আহাদ মণ্ডল বলেন, ‘৩০ হাজার টাকা দিয়ে জমি লিজ নিয়ে ঢ্যাঁড়স খেত করেছিলাম। খেতে মোটামুটি ভালোই ধরেছে। কয়েক হাজার টাকার ঢ্যাঁড়স বাজারে বিক্রিও করেছি। এখন নদীভাঙনের কারণে খেত নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।’
জয়নাল বিশ্বাস বলেন, ভাঙন-আতঙ্কে রয়েছি। গত বছরও ভাঙছে, এবারও ভাঙছে। বেশ কয়েক বিঘা জমি ছিল সব তো নদীতে। যেটুকু ছিল, তা-ও ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙন ঠেকানোর জন্য সরকার তো কিছু করে না।
রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুলাহ আল-আলামিন বলেন, নদীর গতিপথ পরিবর্তন ও পানি কমার কারণে ভাঙন শুরু হয়েছে। কয়েক দিন আগে মিজানপুর ইউনিয়নের বড়চর বেনিনগর এলাকায় ৬০ মিটার এলাকার সিসি ব্লক নদীতে বিলীন হয়ে যায়। খবর পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে