দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের তিলডাঙা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় ভয়াবহ নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জোয়ারের পানির চাপে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ ঢাকি নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে। নদীতে ওয়াপদা রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে।
স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামত না করলে ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা পানিতে প্লাবিত হয়ে ফসলসহ জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। এর আগেও দাকোপের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেয়।
গত রোববার সরেজমিন তিলডাঙা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙনকবলিত স্থানে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারে এর অবস্থান।
বটবুনিয়া বাজার থেকে কামনিবাসিয়া যাওয়ার রাস্তাটি ঢাকি নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার প্রায় ৪০০ ফুট নদীভাঙনে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদীগর্ভে চলে গেছে।
স্থানীয়ভাবে বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জোয়ারের পানি বাড়ার কারণে তা বিফলে গেছে। ফলে নদীভাঙন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন। কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা জিন্নাত গাজীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয়, তাহলে যেকোনো সময় ওয়াপদা ভেঙে এলাকা পানিতে প্লাবিত হবে।
সাধারণ মানুষের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে। ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে। বিষয়টি তাঁরা পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃপক্ষকে জানালেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ। তিনি দ্রুত ভাঙনকবলিত এলাকা মেরামতসহ নদীশাসনের মাধ্যমে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানান।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বিশ্বজিৎ রায় বলেন, ভাঙনকবলিত স্থানটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। মূলত এখানে দরকার নদীশাসনের। আগে নদীশাসন করতে হবে। পরে টেকসই বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। তাহলে এলাকায় নদীভাঙন কমে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
তিলডাঙা ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন গাজী বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি। স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজ করে ভাঙন প্রাথমিকভাবে ঠেকানো হয়েছে। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হয়েছে। তারা স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধের ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘আমরা দ্রুত ভাঙন রোধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। পাইলিং করে জিও ব্যাগ ফেলে প্রাথমিকভাবে ঠেকানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।’
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘দাকোপে নদীভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন কোনো না কোনো স্থান থেকে নদীতে ওয়াপদা রাস্তা ভেঙে যাওয়ার খবর আসছে। তিলডাঙা এলাকায় ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। ভাঙনের তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লোকালয়ে পানি প্রবেশ ঠেকাতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে শ্রমিক লাগিয়ে কাজ করানো হয়। স্থায়ীভাবে টেকসই বাঁধ নির্মাণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বলা হয়েছে।’
দাকোপের তিলডাঙা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় ভয়াবহ নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জোয়ারের পানির চাপে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ ঢাকি নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে। নদীতে ওয়াপদা রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ বিলীন হয়ে গেছে।
স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। দ্রুত ভাঙনকবলিত স্থান মেরামত না করলে ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা পানিতে প্লাবিত হয়ে ফসলসহ জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। এর আগেও দাকোপের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেয়।
গত রোববার সরেজমিন তিলডাঙা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙনকবলিত স্থানে দেখা যায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারে এর অবস্থান।
বটবুনিয়া বাজার থেকে কামনিবাসিয়া যাওয়ার রাস্তাটি ঢাকি নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে। ওয়াপদা রাস্তার প্রায় ৪০০ ফুট নদীভাঙনে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাস্তার প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগ নদীগর্ভে চলে গেছে।
স্থানীয়ভাবে বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জোয়ারের পানি বাড়ার কারণে তা বিফলে গেছে। ফলে নদীভাঙন আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন। কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা জিন্নাত গাজীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ওয়াপদা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। যদি নদীতে বড় ধরনের জোয়ার হয়, তাহলে যেকোনো সময় ওয়াপদা ভেঙে এলাকা পানিতে প্লাবিত হবে।
সাধারণ মানুষের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হবে। ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বে। বিষয়টি তাঁরা পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃপক্ষকে জানালেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ। তিনি দ্রুত ভাঙনকবলিত এলাকা মেরামতসহ নদীশাসনের মাধ্যমে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানান।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বিশ্বজিৎ রায় বলেন, ভাঙনকবলিত স্থানটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। মূলত এখানে দরকার নদীশাসনের। আগে নদীশাসন করতে হবে। পরে টেকসই বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। তাহলে এলাকায় নদীভাঙন কমে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
তিলডাঙা ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন গাজী বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি। স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজ করে ভাঙন প্রাথমিকভাবে ঠেকানো হয়েছে। বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হয়েছে। তারা স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধের ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘আমরা দ্রুত ভাঙন রোধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। পাইলিং করে জিও ব্যাগ ফেলে প্রাথমিকভাবে ঠেকানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।’
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘দাকোপে নদীভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন কোনো না কোনো স্থান থেকে নদীতে ওয়াপদা রাস্তা ভেঙে যাওয়ার খবর আসছে। তিলডাঙা এলাকায় ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছি। ভাঙনের তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লোকালয়ে পানি প্রবেশ ঠেকাতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে শ্রমিক লাগিয়ে কাজ করানো হয়। স্থায়ীভাবে টেকসই বাঁধ নির্মাণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বলা হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে