আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও চাঁদপুরে পুলিশের সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয় পুলিশসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের পর তিন জেলায় ৪১ জামায়াতের নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সরকারের পদত্যাগ, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার করা নেতা-কর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ মিছিল সমাবেশ হয়।
চট্টগ্রাম নগরীতে জামায়াতে ইসলাম আয়োজিত গণমিছিলে গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ বিভিন্ন নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সংগঠনটির ৯নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরের আমির শাহজাহানসহ ১৮ নেতা-কর্মীর নামে ও অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে নগরীর শুলকবহর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পাঁচলাইশ থানা-পুলিশ।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন মজুমদার জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে গাড়ি ভাঙচুর ও যানবাহন চলাচল বন্ধ করে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোয় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাঁরা পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। তাঁদের হামলায় পুলিশের দুজন সদস্য আহত হন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নয়জনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
এর আগে সকালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ ১০ দফা দাবি ও জামায়াতের নেতা ডা. শফিকুর রহমানের মুক্তির দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী নগরীর শুলকবহর এলাকায় গণমিছিল করেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। জামায়াতের নেতা মুহাম্মদ শাহাজাহানের নেতৃত্বে এই গণমিছিলে সিনিয়র নায়েবে আমির নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিনসহ শত শত নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।
নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সরকারের পদত্যাগ, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার করা নেতা-কর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নোয়াখালীতে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করেছে জেলা বিএনপি। এ সময় তাঁদের কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা ও কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। আটক করা হয়েছে জামায়াত-শিবিরের ১৯ জন নেতা-কর্মীকে।
গতকাল সকাল সাড়ে আটটার দিকে মাইজদী পৌর বাজার, বড় মসজিদ মোড়, টাউনহল মোড়, প্রেসক্লাব এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে দফায় দফায় এসব ঘটনা ঘটে।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা মিছিল থেকে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকেন। আত্মরক্ষার্থে ও জনগণের জানমাল রক্ষায় পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা এবং ফাঁকা কয়েকটি গুলি ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তাঁদের ইটপাটকেলের আঘাতে ছয় পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ও সময় বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আটক করা হয় ১৯ জনকে।
এদিকে চাঁদপুর জেলা জামায়াতের গণমিছিল থেকে ১৩ কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বেলা ১১টার দিকে শহরের মুক্তিযোদ্ধা সড়কে লেকেরপাড় এলাকা থেকে তাঁদের আটক করে চাঁদপুর মডেল থানা-পুলিশ।
চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রশিদ জানান, জামায়াতের গণমিছিল থেকে যাঁদের আটক করা হয়েছে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাই করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নাশকতার সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও চাঁদপুরে পুলিশের সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয় পুলিশসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের পর তিন জেলায় ৪১ জামায়াতের নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সরকারের পদত্যাগ, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার করা নেতা-কর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ মিছিল সমাবেশ হয়।
চট্টগ্রাম নগরীতে জামায়াতে ইসলাম আয়োজিত গণমিছিলে গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ বিভিন্ন নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সংগঠনটির ৯নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরের আমির শাহজাহানসহ ১৮ নেতা-কর্মীর নামে ও অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে নগরীর শুলকবহর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পাঁচলাইশ থানা-পুলিশ।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন মজুমদার জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে গাড়ি ভাঙচুর ও যানবাহন চলাচল বন্ধ করে সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোয় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় তাঁরা পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। তাঁদের হামলায় পুলিশের দুজন সদস্য আহত হন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে নয়জনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
এর আগে সকালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ ১০ দফা দাবি ও জামায়াতের নেতা ডা. শফিকুর রহমানের মুক্তির দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী নগরীর শুলকবহর এলাকায় গণমিছিল করেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। জামায়াতের নেতা মুহাম্মদ শাহাজাহানের নেতৃত্বে এই গণমিছিলে সিনিয়র নায়েবে আমির নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিনসহ শত শত নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।
নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সরকারের পদত্যাগ, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার করা নেতা-কর্মীদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নোয়াখালীতে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করেছে জেলা বিএনপি। এ সময় তাঁদের কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা ও কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। আটক করা হয়েছে জামায়াত-শিবিরের ১৯ জন নেতা-কর্মীকে।
গতকাল সকাল সাড়ে আটটার দিকে মাইজদী পৌর বাজার, বড় মসজিদ মোড়, টাউনহল মোড়, প্রেসক্লাব এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে দফায় দফায় এসব ঘটনা ঘটে।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা মিছিল থেকে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকেন। আত্মরক্ষার্থে ও জনগণের জানমাল রক্ষায় পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা এবং ফাঁকা কয়েকটি গুলি ছুড়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তাঁদের ইটপাটকেলের আঘাতে ছয় পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ও সময় বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আটক করা হয় ১৯ জনকে।
এদিকে চাঁদপুর জেলা জামায়াতের গণমিছিল থেকে ১৩ কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বেলা ১১টার দিকে শহরের মুক্তিযোদ্ধা সড়কে লেকেরপাড় এলাকা থেকে তাঁদের আটক করে চাঁদপুর মডেল থানা-পুলিশ।
চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রশিদ জানান, জামায়াতের গণমিছিল থেকে যাঁদের আটক করা হয়েছে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাই করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নাশকতার সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে