বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের তিন প্রার্থীসহ মোট ২১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। গত রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৯ ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। মাত্র একটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জয় পেয়েছেন।
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৫৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ঘোষপুর ইউপিতে তিনজন, সাতৈরে তিনজন, দাদপুরে চারজন, বোয়ালমারী সদরে একজন, চতুলে তিজন, পরমেশ্বরদীতে দুজন, রুপাপাতে একজন, গুণবহায় একজন ও ময়নাতে ছয়জনসহ মোট ২২ জন জামানত হারিয়েছেন।
নির্বাচনে জামানত হারানো নৌকা প্রতীকের দুই প্রার্থী হলেন, চতুল ইউনিয়নের খন্দকার আবুল বাশার বাসু, গুণবহা ইউনিয়নের মো. কামরুল ইসলাম ও দাদপুর ইউনিয়নে শেখ সাজ্জাদুর রহমান হাই।
একমাত্র শেখর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল আহমেদ ৬ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া মো. আবুল কালাম আজাদ মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৮৬ ভোট। বাকি ৯টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের ফলাফলে দেখা যায়, ময়না, সাতৈর, ঘোষপুর ও রূপাপাত ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী প্রার্থীর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। বোয়ালমারী সদর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী তৃতীয় অবস্থানে। আর চতুল, দাদপুর, গুণবহা ও পরমেশ্বরদী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীরা চতুর্থ অবস্থানে রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের এমন পরাজয় সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান মীরদাহ পিকুল বলেন, সদ্য সমাপ্ত ইউপি নির্বাচনে দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণে অচিরেই সভা ডেকে দলীয় ফোরামে পর্যালোচনা করা হবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ বি এম আজমল হোসেন বলেন, বোয়ালমারী উপজেলার ১০টি ইউপির চেয়ারম্যান পদে প্রাপ্ত বৈধ ভোট বিশ্লেষণে নৌকা প্রতীকের তিনজন, হাতপাখা প্রতীকের চারজন, লাঙ্গল প্রতীকের একজন ও ১৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, একটি ইউনিয়নে প্রাপ্ত মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোটের কম পেলে সেই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্বাচনের মনোনয়ন ফরমের সঙ্গে একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীকে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে পাঁচ হাজার টাকা জামানত সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের তিন প্রার্থীসহ মোট ২১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। গত রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৯ ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। মাত্র একটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জয় পেয়েছেন।
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৫৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ঘোষপুর ইউপিতে তিনজন, সাতৈরে তিনজন, দাদপুরে চারজন, বোয়ালমারী সদরে একজন, চতুলে তিজন, পরমেশ্বরদীতে দুজন, রুপাপাতে একজন, গুণবহায় একজন ও ময়নাতে ছয়জনসহ মোট ২২ জন জামানত হারিয়েছেন।
নির্বাচনে জামানত হারানো নৌকা প্রতীকের দুই প্রার্থী হলেন, চতুল ইউনিয়নের খন্দকার আবুল বাশার বাসু, গুণবহা ইউনিয়নের মো. কামরুল ইসলাম ও দাদপুর ইউনিয়নে শেখ সাজ্জাদুর রহমান হাই।
একমাত্র শেখর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল আহমেদ ৬ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া মো. আবুল কালাম আজাদ মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৮৬ ভোট। বাকি ৯টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের ফলাফলে দেখা যায়, ময়না, সাতৈর, ঘোষপুর ও রূপাপাত ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী প্রার্থীর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। বোয়ালমারী সদর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী তৃতীয় অবস্থানে। আর চতুল, দাদপুর, গুণবহা ও পরমেশ্বরদী ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীরা চতুর্থ অবস্থানে রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের এমন পরাজয় সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান মীরদাহ পিকুল বলেন, সদ্য সমাপ্ত ইউপি নির্বাচনে দলের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণে অচিরেই সভা ডেকে দলীয় ফোরামে পর্যালোচনা করা হবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ বি এম আজমল হোসেন বলেন, বোয়ালমারী উপজেলার ১০টি ইউপির চেয়ারম্যান পদে প্রাপ্ত বৈধ ভোট বিশ্লেষণে নৌকা প্রতীকের তিনজন, হাতপাখা প্রতীকের চারজন, লাঙ্গল প্রতীকের একজন ও ১৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, একটি ইউনিয়নে প্রাপ্ত মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোটের কম পেলে সেই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্বাচনের মনোনয়ন ফরমের সঙ্গে একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীকে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে পাঁচ হাজার টাকা জামানত সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে