আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
আখাউড়া মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর সোমবারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে আখাউড়া মুক্ত হয়। এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরজিত করে পৌর শহরের সড়ক বাজার পোস্ট অফিসের সামনে স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের ত্রিপুরা ঘেঁষা আখাউড়া ছিল পূর্বাঞ্চলীয় প্রবেশদার ও ৭১ রণাঙ্গনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনপদ ছিল। ১৯৭১ সালে ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের পর থেকে আখাউড়া উপজেলার সর্বস্তরের জনগন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। মুক্তিযোদ্ধ পরিচালনার জন্য দেশ প্রেমিক, বুদ্ধিজীবী, ছাত্র, যুবক, শ্রমিকনেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণের উপস্থিতিতে আখাউড়ায় গঠন করা হয় সর্ব দলীয় সংগ্রাম পরিষদ। ওই পরিষদের নেতৃত্বে ছিলেন কাজী ওয়াহেদুর রহমান লিলু মিয়া।
এস ফোর্সের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সফিউল্লার তত্ত্বাবধানে এ যুদ্ধ চলতে থাকে। ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর আখাউড়া উত্তরে সীমান্তবর্তী আজমপুর, রাজাপুর, সিঙ্গারবিল, মিরাশানি এলাকায় পাক বাহিনীর সঙ্গে মুক্তি বাহিনীর যুদ্ধ হয়। টানা ৩ দিন চলে এ যুদ্ধ। এ সময় অন্তত ৩৫ পাক সেনা নিহত হন। ৫ জনকে বন্দী করা হয়। মুক্তি বাহিনীর নায়েক সুবেদার আশরাফ আলী খান এ সময় শহীদ হন। আহত হয় অনেক মুক্তিযোদ্ধা। ৩ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিবাহিনীরা আজমপুর অবস্থান নিলে সেখানেও যুদ্ধ হয়। ওই যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর ১১ জন সৈন্য নিহত হন। মুক্তিবাহিনীর ২ সিপাহি ও ১ নায়েক সুবেদার শহীদ হন। ৪ ও ৫ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীর প্রায় ১৭০ জন সৈন্য নিহত হন। পরে গোটা আখাউড়া এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া পুরোপুরি হানাদার মুক্ত হয়।
তা ছাড়া আখাউড়া থানার খণ্ড যুদ্ধের উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো হলো খরমপুর, দেবগ্রাম, তারাগন, নয়াদিল, দরুইন, টানমান্দাইল, গঙ্গাসাগর, কর্নেল বাজার, মনিয়ন্দ। আখাউড়ার মাটিতে রয়েছে অসংখ্য গণকবর। বীর শ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল আখাউড়ার মাটিতেই শহীদ হন।
আখাউড়া মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর সোমবারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে আখাউড়া মুক্ত হয়। এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরজিত করে পৌর শহরের সড়ক বাজার পোস্ট অফিসের সামনে স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের ত্রিপুরা ঘেঁষা আখাউড়া ছিল পূর্বাঞ্চলীয় প্রবেশদার ও ৭১ রণাঙ্গনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনপদ ছিল। ১৯৭১ সালে ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের পর থেকে আখাউড়া উপজেলার সর্বস্তরের জনগন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। মুক্তিযোদ্ধ পরিচালনার জন্য দেশ প্রেমিক, বুদ্ধিজীবী, ছাত্র, যুবক, শ্রমিকনেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণের উপস্থিতিতে আখাউড়ায় গঠন করা হয় সর্ব দলীয় সংগ্রাম পরিষদ। ওই পরিষদের নেতৃত্বে ছিলেন কাজী ওয়াহেদুর রহমান লিলু মিয়া।
এস ফোর্সের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সফিউল্লার তত্ত্বাবধানে এ যুদ্ধ চলতে থাকে। ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর আখাউড়া উত্তরে সীমান্তবর্তী আজমপুর, রাজাপুর, সিঙ্গারবিল, মিরাশানি এলাকায় পাক বাহিনীর সঙ্গে মুক্তি বাহিনীর যুদ্ধ হয়। টানা ৩ দিন চলে এ যুদ্ধ। এ সময় অন্তত ৩৫ পাক সেনা নিহত হন। ৫ জনকে বন্দী করা হয়। মুক্তি বাহিনীর নায়েক সুবেদার আশরাফ আলী খান এ সময় শহীদ হন। আহত হয় অনেক মুক্তিযোদ্ধা। ৩ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিবাহিনীরা আজমপুর অবস্থান নিলে সেখানেও যুদ্ধ হয়। ওই যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর ১১ জন সৈন্য নিহত হন। মুক্তিবাহিনীর ২ সিপাহি ও ১ নায়েক সুবেদার শহীদ হন। ৪ ও ৫ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীর প্রায় ১৭০ জন সৈন্য নিহত হন। পরে গোটা আখাউড়া এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া পুরোপুরি হানাদার মুক্ত হয়।
তা ছাড়া আখাউড়া থানার খণ্ড যুদ্ধের উল্লেখযোগ্য স্থানগুলো হলো খরমপুর, দেবগ্রাম, তারাগন, নয়াদিল, দরুইন, টানমান্দাইল, গঙ্গাসাগর, কর্নেল বাজার, মনিয়ন্দ। আখাউড়ার মাটিতে রয়েছে অসংখ্য গণকবর। বীর শ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল আখাউড়ার মাটিতেই শহীদ হন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে