নোয়াখালী প্রতিনিধি
আগামী ১৬ জানুয়ারি নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে। দেশের প্রথম শ্রেণির কয়েকটি পৌরসভার মধ্যে এটি একটি। তাই এখানে নির্বাচন ঘিরে ভোটারসহ পৌরসভায় বসবাসরত মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা কাজ করছে। চায়ের দোকানসহ পাড়া-মহল্লায় চলছে নানারকম আলোচনা।
নোয়াখালী পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ৩৪টি কেন্দ্র রয়েছে। নির্বাচনে মেয়র পদে সাত, কাউন্সিলর পদে ৬৩ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীকে লড়ছেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌরসভার বর্তমান মেয়র মো. সহিদ উল্যাহ খান সোহেল। জাতীয় পার্টি থেকে লাঙল প্রতীকে প্রচার চালাচ্ছেন মো. সামছুল ইসলাম মজনু, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শহীদুল ইসলাম, নারকেল গাছ প্রতীকে (স্বতন্ত্র) আবু নাছের, জগ প্রতীকে মো. কাজী আনোয়ার হোসেন, কম্পিউটার প্রতীকে সহিদুল ইসলাম এবং মোবাইল ফোন প্রতীকে লুৎফুল হায়দার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শীত উপেক্ষা করে প্রতিদিন ভোর থেকে নিজের প্রতীক ও নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রতিটি পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে, প্রচার ততই জমে উঠছে। নির্বাচন সামনে রেখে শহরের চারদিকে সাজ সাজ রব। পোস্টারে ভরে গেছে প্রতিটি পাড়া-মহল্লা, অলিগলি। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও প্রার্থীর সমর্থকদের পোস্ট-প্রচারে ভরপুর। আধুনিক পৌরসভা গড়ে তুলে নাগরিকদের সুবিধা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা।
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার লাভলী আক্তার বলেন, ‘পৌর এলাকার উন্নয়ন নিয়ে কাজ করবেন এমন প্রার্থীকে আমরা ভোট দেব। যিনি পৌরবাসীর নাগরিক সুবিধা নিয়ে কাজ করবেন আমরা তাঁর পক্ষে।’
মনির আহমদ নামের এক ভোটার বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে সাতজন প্রার্থী মেয়র পদে নির্বাচন করছেন। সাধারণ ভোটারদের কাজ, তাঁদের মধ্য থেকে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেওয়া। ভোটাররা যেন নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা প্রশাসনকে করতে হবে। আমরা পৌরবাসী একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই।’
নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী মো. সহিদ উল্যাহ খান সোহেল বলেন, ‘আমার দায়িত্ব কালে সড়ক, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সুপেয় পানির ব্যবস্থাসহ যে উন্নয়ন হয়েছে আগে তা কয়েক যুগেও হয়নি। গত পাঁচ বছরে সরকারের সব উন্নয়ন হয়েছে এ পৌরসভায়। এখানে নাগরিক সুবিধা প্রায় নিশ্চিত হয়েছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তত ১৫ হাজার দরিদ্র পরিবার আজ স্বাবলম্বী। সময় স্বল্পতার কারণে অনেক কাজ করা সম্ভব হয়নি। পুনরায় নির্বাচিত হলে এ পৌরসভাকে একটি আধুনিক মডেল পৌরসভায় রূপান্তর করব।’
নাঙল প্রতীকের প্রার্থী সামছুল ইসলাম মজনু বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে প্রচার-প্রচারণায় আমাদের ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। পৌরবাসী আমাদের পক্ষে আছে। সুষ্ঠু ভোট হলে জয়ের বিষয়ে আমি আশাবাদী।’
প্রচারে পিছিয়ে নেই স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও। সমগ্র পৌরসভার যোগযোগ ব্যবস্থা উন্নত, প্রশস্ত সড়ক নির্মাণ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, পানি নিষ্কাশন, একটি ডিজিটাল ও বাসযোগ্য পৌরসভা গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তাঁরাও।
আগামী ১৬ জানুয়ারি নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে। দেশের প্রথম শ্রেণির কয়েকটি পৌরসভার মধ্যে এটি একটি। তাই এখানে নির্বাচন ঘিরে ভোটারসহ পৌরসভায় বসবাসরত মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা কাজ করছে। চায়ের দোকানসহ পাড়া-মহল্লায় চলছে নানারকম আলোচনা।
নোয়াখালী পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ৩৪টি কেন্দ্র রয়েছে। নির্বাচনে মেয়র পদে সাত, কাউন্সিলর পদে ৬৩ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীকে লড়ছেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌরসভার বর্তমান মেয়র মো. সহিদ উল্যাহ খান সোহেল। জাতীয় পার্টি থেকে লাঙল প্রতীকে প্রচার চালাচ্ছেন মো. সামছুল ইসলাম মজনু, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শহীদুল ইসলাম, নারকেল গাছ প্রতীকে (স্বতন্ত্র) আবু নাছের, জগ প্রতীকে মো. কাজী আনোয়ার হোসেন, কম্পিউটার প্রতীকে সহিদুল ইসলাম এবং মোবাইল ফোন প্রতীকে লুৎফুল হায়দার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনী এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শীত উপেক্ষা করে প্রতিদিন ভোর থেকে নিজের প্রতীক ও নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রতিটি পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে, প্রচার ততই জমে উঠছে। নির্বাচন সামনে রেখে শহরের চারদিকে সাজ সাজ রব। পোস্টারে ভরে গেছে প্রতিটি পাড়া-মহল্লা, অলিগলি। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও প্রার্থীর সমর্থকদের পোস্ট-প্রচারে ভরপুর। আধুনিক পৌরসভা গড়ে তুলে নাগরিকদের সুবিধা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন প্রার্থীরা।
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার লাভলী আক্তার বলেন, ‘পৌর এলাকার উন্নয়ন নিয়ে কাজ করবেন এমন প্রার্থীকে আমরা ভোট দেব। যিনি পৌরবাসীর নাগরিক সুবিধা নিয়ে কাজ করবেন আমরা তাঁর পক্ষে।’
মনির আহমদ নামের এক ভোটার বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে সাতজন প্রার্থী মেয়র পদে নির্বাচন করছেন। সাধারণ ভোটারদের কাজ, তাঁদের মধ্য থেকে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেওয়া। ভোটাররা যেন নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে সে ব্যবস্থা প্রশাসনকে করতে হবে। আমরা পৌরবাসী একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই।’
নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী মো. সহিদ উল্যাহ খান সোহেল বলেন, ‘আমার দায়িত্ব কালে সড়ক, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সুপেয় পানির ব্যবস্থাসহ যে উন্নয়ন হয়েছে আগে তা কয়েক যুগেও হয়নি। গত পাঁচ বছরে সরকারের সব উন্নয়ন হয়েছে এ পৌরসভায়। এখানে নাগরিক সুবিধা প্রায় নিশ্চিত হয়েছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তত ১৫ হাজার দরিদ্র পরিবার আজ স্বাবলম্বী। সময় স্বল্পতার কারণে অনেক কাজ করা সম্ভব হয়নি। পুনরায় নির্বাচিত হলে এ পৌরসভাকে একটি আধুনিক মডেল পৌরসভায় রূপান্তর করব।’
নাঙল প্রতীকের প্রার্থী সামছুল ইসলাম মজনু বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে প্রচার-প্রচারণায় আমাদের ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। পৌরবাসী আমাদের পক্ষে আছে। সুষ্ঠু ভোট হলে জয়ের বিষয়ে আমি আশাবাদী।’
প্রচারে পিছিয়ে নেই স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও। সমগ্র পৌরসভার যোগযোগ ব্যবস্থা উন্নত, প্রশস্ত সড়ক নির্মাণ, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, পানি নিষ্কাশন, একটি ডিজিটাল ও বাসযোগ্য পৌরসভা গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তাঁরাও।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ ঘণ্টা আগে