নাজিম আল শমষের, ঢাকা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৩-২৪ মৌসুমের পেশাদার ফুটবল লিগ (বিপিএল)। নতুন মৌসুমে লিগ-সম্পর্কিত ওয়েবসাইট, প্রতি ম্যাচে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারের মতো বিষয় থাকছে এবার। এত নতুনত্বের ভিড়ে অতীতের মতো মাঠ আর মাঠকর্মীদের পরিচর্যার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যথারীতি চোখ এড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে)।
খেলোয়াড়, ফুটবল আর মাঠ—এই তিনে মিলে হয় ফুটবল। প্রথম দুটি নিয়ে তোড়জোড় থাকলেও প্রতিবারই বাফুফে এড়িয়ে যাচ্ছে মাঠকর্মীর প্রশিক্ষণ আর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি। মাঠের যত্নে বাফুফের ভরসা গ্রাউন্ডসম্যান মোহাম্মদ চান মিয়া। বাংলাদেশের ফুটবলে তিনি পরিচিত চান্দু নামে। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা না থাকলেও নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে চান্দু ঘুরে বেড়ান এক ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুতে। কাজের চাপ কমাতে চান্দুর পাশাপাশি কয়েকজনকে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সঙ্গে জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠকর্মীরাও আছেন। কিন্তু কেউই প্রশিক্ষিত নন।
বাফুফের একমাত্র স্থায়ী মাঠকর্মী চান্দু। অথচ মাঠ আর উইকেট তৈরির জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বিদেশি কিউরেটরসহ মাঠকর্মীর সংখ্যা আড়াই শর বেশি! এই মাঠকর্মীদের কারও কারও মাসিক পারিশ্রমিকের পরিমাণ ছয় অঙ্কের ঘরে। অথচ এক যুগ বাফুফেতে কাটিয়ে দেওয়া চান্দু মাসে বেতন পান টেনেটুনে ২৫ হাজার টাকার কম। বিভিন্ন বিভাগে বাফুফের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বেতন যেখানে লাখের বেশি, সেখানে মাঠের প্রাণ মাঠকর্মীদের বেতন আশ্চর্যজনকভাবে কম! এই বেতনেই দিনরাত পরিশ্রম করে চলেন চান্দু। মেলে না পরিবারকে দেওয়ার মতো সময়। চাকরির শুরুতে লিগ শেষ করার পর অল্প কিছু বোনাস পেতেন, এখন সেটিও মেলে না।
এবারের বিপিএল ফুটবল হবে পাঁচ ভেন্যুতে। রাজশাহীর ভেন্যু মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়াম থেকে আজকের পত্রিকাকে চান্দু বললেন, ‘পরিবারকে সময় দেওয়ার সময় কই? এক ভেন্যুর খেলা শেষে আরেক ভেন্যুতে ছুটতে হয়।’ মাঠকর্মীর সংখ্যা আর বেতন বাড়ানোর কথা ফেডারেশনকে বলেছেন কি না সেই প্রশ্নে চান্দু জানালেন, ‘আমি অনেকবার ফেডারেশনকে বলেছি। আমি তো আর তাদের চাপ দিতে পারি না। বেতনের কথা অনেকবার বলেছি। বছর শেষ হলে ৪০০-৫০০ টাকা বাড়ানো হয়। না দিলে তো আর কিছু বলার নেই।’
ক্রিকেটে ভালো ম্যাচের পর মাঠকর্মীদের পুরস্কৃত করার খবর আছে অহরহ। দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করা এই কর্মীরাই মাঠের প্রাণ। কিন্তু বাফুফে মাঠকর্মীদের কখনো প্রণোদনা দিয়েছে এমন খবর যেমন শোনা যায়নি, তেমনি তাঁদের উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এমন খবর মনেই করতে পারলেন না বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের দীর্ঘদিনের প্রশাসক মো. ইয়াহিয়া। বর্তমানে কিংস অ্যারেনার ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকা ইয়াহিয়া বাফুফের গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিটিলিজ কমিটিরও একজন সদস্য। আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘ভালো মাঠ মানে ভালো খেলোয়াড়। ভালো মাঠ মানে খেলোয়াড়দের চোট কমে যাওয়া। শুধু মাঠ হলেই হয় না, মাঠের কিছু চাহিদা আছে। মাঠের অক্সিজেন লাগে, রোলার লাগে, ঘাস কাটার মেশিন লাগে। এগুলি বাফুফের নাই। এসব জিনিস বাফুফে কিনতেই পারেনি।’
উন্নত দেশে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে মাঠের উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ইয়াহিয়া নিজেও দেশের বাইরে থেকে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। কিংস অ্যারেনায় তাঁর পাঁচ সহকর্মীকেও এ বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তিনি। মাঠের গুরুত্ব বিবেচনায় মাঠকর্মীর সংখ্যা ৫ থেকে ১৪ জনও হয় বলে জানালেন তিনি। অথচ বাফুফের মাঠকর্মী কেবল একজন। বছরজুড়ে বাফুফে ভবনে কোচ-রেফারিদের প্রশিক্ষণ হলেও মাঠকর্মীদের নিয়ে কোনো প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা বাফুফে করতেই পারেনি বলে জানালেন ইয়াহিয়া। বললেন, ‘এসবের আসলে গুরুত্বই নেই। মালু ভাই, বাচ্চু ভাইরা একবার উদ্যোগ নিয়েছিলেন কিন্তু তাঁরাও পারেননি শেষ পর্যন্ত।’
মাঠের উন্নয়নে বাফুফের আছে ৮ সদস্যের গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিটিলিজ কমিটি। এই বছর নতুন করে হওয়া এই কমিটির সভা হয়েছে মাত্র এক দিন! গঠন প্রণালি বানানো ছাড়া আর সভায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানালেন কমিটির চেয়ারম্যান বর্ষীয়ান সংগঠক ফজলুর রহমান বাবুল। অসুস্থতার কারণে অতীতের মতো ছোটাছুটি করতে পারেন না বাবুল। কমিটিতে এখন তাঁর ভূমিকা পরামর্শকের মতো।
গত সপ্তাহে স্বাধীনতা কাপের ফাইনাল হয়েছে গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে। এই স্টেডিয়ামের মাঠ নিয়ে অভিযোগ আছে বড় দলগুলোর। শুধু গোপালগঞ্জই নয়, অভিযোগ ঢাকার বাইরের অধিকাংশ মাঠ নিয়েই। এসব মাঠের উন্নয়নে জেলা ক্রীড়া সংস্থার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ফজলুর রহমান বাবুল, ‘স্থানীয় যাঁরা আছেন, তাঁরাই মাঠ দেখাশোনা করেন। মাঝেমাঝে বাফুফে থেকেও লোক পাঠানো হয়। স্থানীয়রা আন্তরিক হলে এমন সমস্যা হতো না। সব সময় তাদের বলে-কয়ে কাজ করানো যায় না।’
মাঠ জেলা ক্রীড়া সংস্থার অধীনে হলেও লিগ বাফুফের। নিজ উদ্যোগে মাঠের উন্নয়নে ঢাকার বাইরের ভেন্যুর মাঠকর্মীদের বাফুফে প্রশিক্ষণ দিতে পারত কি না সেই প্রশ্নে ক্ষোভ ঝাড়লেন বাবুল। তাঁর দাবি, মাঠের উন্নয়নের চেয়ে সংবাদের শিরোনাম হতেই বেশি সময় ব্যয় করেন বাফুফের অনেক সদস্য, ‘এটা অবশ্যই উচিত ছিল। কিন্তু তারা যদি সেটা না করে টেলিভিশনে মুখ দেখানোয় ব্যস্ত থাকে, নিজেদের জাহির করতে ব্যস্ত থাকে, তাহলে কীভাবে হবে? যারা মাঠ সম্পর্কে জানে না, তাদেরও মাঠ নিয়ে সাক্ষাৎকার দিতে দেখা যায়!’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৩-২৪ মৌসুমের পেশাদার ফুটবল লিগ (বিপিএল)। নতুন মৌসুমে লিগ-সম্পর্কিত ওয়েবসাইট, প্রতি ম্যাচে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারের মতো বিষয় থাকছে এবার। এত নতুনত্বের ভিড়ে অতীতের মতো মাঠ আর মাঠকর্মীদের পরিচর্যার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যথারীতি চোখ এড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে)।
খেলোয়াড়, ফুটবল আর মাঠ—এই তিনে মিলে হয় ফুটবল। প্রথম দুটি নিয়ে তোড়জোড় থাকলেও প্রতিবারই বাফুফে এড়িয়ে যাচ্ছে মাঠকর্মীর প্রশিক্ষণ আর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি। মাঠের যত্নে বাফুফের ভরসা গ্রাউন্ডসম্যান মোহাম্মদ চান মিয়া। বাংলাদেশের ফুটবলে তিনি পরিচিত চান্দু নামে। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা না থাকলেও নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে চান্দু ঘুরে বেড়ান এক ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুতে। কাজের চাপ কমাতে চান্দুর পাশাপাশি কয়েকজনকে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সঙ্গে জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠকর্মীরাও আছেন। কিন্তু কেউই প্রশিক্ষিত নন।
বাফুফের একমাত্র স্থায়ী মাঠকর্মী চান্দু। অথচ মাঠ আর উইকেট তৈরির জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বিদেশি কিউরেটরসহ মাঠকর্মীর সংখ্যা আড়াই শর বেশি! এই মাঠকর্মীদের কারও কারও মাসিক পারিশ্রমিকের পরিমাণ ছয় অঙ্কের ঘরে। অথচ এক যুগ বাফুফেতে কাটিয়ে দেওয়া চান্দু মাসে বেতন পান টেনেটুনে ২৫ হাজার টাকার কম। বিভিন্ন বিভাগে বাফুফের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বেতন যেখানে লাখের বেশি, সেখানে মাঠের প্রাণ মাঠকর্মীদের বেতন আশ্চর্যজনকভাবে কম! এই বেতনেই দিনরাত পরিশ্রম করে চলেন চান্দু। মেলে না পরিবারকে দেওয়ার মতো সময়। চাকরির শুরুতে লিগ শেষ করার পর অল্প কিছু বোনাস পেতেন, এখন সেটিও মেলে না।
এবারের বিপিএল ফুটবল হবে পাঁচ ভেন্যুতে। রাজশাহীর ভেন্যু মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়াম থেকে আজকের পত্রিকাকে চান্দু বললেন, ‘পরিবারকে সময় দেওয়ার সময় কই? এক ভেন্যুর খেলা শেষে আরেক ভেন্যুতে ছুটতে হয়।’ মাঠকর্মীর সংখ্যা আর বেতন বাড়ানোর কথা ফেডারেশনকে বলেছেন কি না সেই প্রশ্নে চান্দু জানালেন, ‘আমি অনেকবার ফেডারেশনকে বলেছি। আমি তো আর তাদের চাপ দিতে পারি না। বেতনের কথা অনেকবার বলেছি। বছর শেষ হলে ৪০০-৫০০ টাকা বাড়ানো হয়। না দিলে তো আর কিছু বলার নেই।’
ক্রিকেটে ভালো ম্যাচের পর মাঠকর্মীদের পুরস্কৃত করার খবর আছে অহরহ। দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করা এই কর্মীরাই মাঠের প্রাণ। কিন্তু বাফুফে মাঠকর্মীদের কখনো প্রণোদনা দিয়েছে এমন খবর যেমন শোনা যায়নি, তেমনি তাঁদের উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এমন খবর মনেই করতে পারলেন না বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের দীর্ঘদিনের প্রশাসক মো. ইয়াহিয়া। বর্তমানে কিংস অ্যারেনার ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকা ইয়াহিয়া বাফুফের গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিটিলিজ কমিটিরও একজন সদস্য। আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘ভালো মাঠ মানে ভালো খেলোয়াড়। ভালো মাঠ মানে খেলোয়াড়দের চোট কমে যাওয়া। শুধু মাঠ হলেই হয় না, মাঠের কিছু চাহিদা আছে। মাঠের অক্সিজেন লাগে, রোলার লাগে, ঘাস কাটার মেশিন লাগে। এগুলি বাফুফের নাই। এসব জিনিস বাফুফে কিনতেই পারেনি।’
উন্নত দেশে বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে মাঠের উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ইয়াহিয়া নিজেও দেশের বাইরে থেকে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। কিংস অ্যারেনায় তাঁর পাঁচ সহকর্মীকেও এ বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তিনি। মাঠের গুরুত্ব বিবেচনায় মাঠকর্মীর সংখ্যা ৫ থেকে ১৪ জনও হয় বলে জানালেন তিনি। অথচ বাফুফের মাঠকর্মী কেবল একজন। বছরজুড়ে বাফুফে ভবনে কোচ-রেফারিদের প্রশিক্ষণ হলেও মাঠকর্মীদের নিয়ে কোনো প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা বাফুফে করতেই পারেনি বলে জানালেন ইয়াহিয়া। বললেন, ‘এসবের আসলে গুরুত্বই নেই। মালু ভাই, বাচ্চু ভাইরা একবার উদ্যোগ নিয়েছিলেন কিন্তু তাঁরাও পারেননি শেষ পর্যন্ত।’
মাঠের উন্নয়নে বাফুফের আছে ৮ সদস্যের গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিটিলিজ কমিটি। এই বছর নতুন করে হওয়া এই কমিটির সভা হয়েছে মাত্র এক দিন! গঠন প্রণালি বানানো ছাড়া আর সভায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানালেন কমিটির চেয়ারম্যান বর্ষীয়ান সংগঠক ফজলুর রহমান বাবুল। অসুস্থতার কারণে অতীতের মতো ছোটাছুটি করতে পারেন না বাবুল। কমিটিতে এখন তাঁর ভূমিকা পরামর্শকের মতো।
গত সপ্তাহে স্বাধীনতা কাপের ফাইনাল হয়েছে গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে। এই স্টেডিয়ামের মাঠ নিয়ে অভিযোগ আছে বড় দলগুলোর। শুধু গোপালগঞ্জই নয়, অভিযোগ ঢাকার বাইরের অধিকাংশ মাঠ নিয়েই। এসব মাঠের উন্নয়নে জেলা ক্রীড়া সংস্থার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ফজলুর রহমান বাবুল, ‘স্থানীয় যাঁরা আছেন, তাঁরাই মাঠ দেখাশোনা করেন। মাঝেমাঝে বাফুফে থেকেও লোক পাঠানো হয়। স্থানীয়রা আন্তরিক হলে এমন সমস্যা হতো না। সব সময় তাদের বলে-কয়ে কাজ করানো যায় না।’
মাঠ জেলা ক্রীড়া সংস্থার অধীনে হলেও লিগ বাফুফের। নিজ উদ্যোগে মাঠের উন্নয়নে ঢাকার বাইরের ভেন্যুর মাঠকর্মীদের বাফুফে প্রশিক্ষণ দিতে পারত কি না সেই প্রশ্নে ক্ষোভ ঝাড়লেন বাবুল। তাঁর দাবি, মাঠের উন্নয়নের চেয়ে সংবাদের শিরোনাম হতেই বেশি সময় ব্যয় করেন বাফুফের অনেক সদস্য, ‘এটা অবশ্যই উচিত ছিল। কিন্তু তারা যদি সেটা না করে টেলিভিশনে মুখ দেখানোয় ব্যস্ত থাকে, নিজেদের জাহির করতে ব্যস্ত থাকে, তাহলে কীভাবে হবে? যারা মাঠ সম্পর্কে জানে না, তাদেরও মাঠ নিয়ে সাক্ষাৎকার দিতে দেখা যায়!’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে