রাজবাড়ী প্রতিনিধি
গোয়ালন্দ ঘাট-খুলনা রুটে চলাচলকারী নকশিকাঁথা এক্সপ্রেস মেইল ট্রেনে বগি-সংকটের কারণে ভোগান্তিতে যাত্রীরা। ট্রেনের সাতটি বগির মধ্যে চারটি নিয়ে চলাচল করছে। প্রায় এক মাস ধরে এ সমস্যা বিরাজ করছে। রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, কারখানা থেকে সময়মতো বগি সরবরাহ করতে না পারায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মেইল ট্রেনটি রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছে। ট্রেন থেকে যাত্রীরা নামার আগেই হুড়োহুড়ি করে ওঠার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন অনেকে। ট্রেনের ভেতরে জায়গা না পেয়ে যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে ইঞ্জিনের সামনে বসে, ছাদে এবং গেটে ঝুলে যাতায়াত করছেন। এতে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
ট্রেনের যাত্রী ফজলুল হক বলেন, ‘মেইল ট্রেনে প্রচুর ভিড়। স্টেশনে থামতেই ট্রেন থেকে ওঠা ও নামার হুড়োহুড়ি লেগে যায়। আমি কুষ্টিয়া থেকে উঠেছি গোয়ালন্দ যাব।
এখনো কোনো সিট পাইনি। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই আসতে হয়েছে। আমি না হয় ছেলে মানুষ কষ্ট করে দাঁড়িয়ে থেকে আসছি; কিন্তু নারী ও শিশুদের অবস্থা আরও বেশি খারাপ।
মানুষের দুর্ভোগ কমাতে বগিসংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানাই।’
আরেক যাত্রী সুমাইয়া আক্তার বলেন, একে তো ভিড়, তার ওপর পা রাখার জায়গা নেই। একজনের গায়ে গা লাগিয়েই যাতায়াত করতে হচ্ছে।
যাত্রী জামাল হোসেন বলেন, ‘ভেতরে জায়গা না পেয়ে ট্রেনের ছাদে উঠে এসেছি। ভয় করছিল কখন যেন পড়ে যাই; কিন্তু ঝুঁকি নিয়েই আসতে হলো।’
নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস ট্রেনের দায়িত্বরত ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বগি কম থাকায় ট্রেনে ভিড় হয়। টিকিট কালেক্টরদের বগির ভেতরে ভিড় ঠেলে সব যাত্রীর কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়ে। আগে সাতটি বগি ছিল। এখন মাত্র চারটি। বগি বাড়ানোর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
রাজবাড়ী রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (টিএক্সআর) হুমায়ুন কবীর বলেন, ট্রেনটির বেইজ খুলনায়। বগি-সংকটের বিষয়টি নিয়ে তিনি খুলনার সংশ্লিষ্ট রেল কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন। সেখান থেকে তাঁকে জানানো হয়েছে বগির-সংকট রয়েছে। অনেকগুলো বগি কারখানায় মেরামতাধীন; কিন্তু তাঁরা সময়মতো ডেলিভারি দিতে পারছেন না। লোকবলেরও সংকট রয়েছে। এ কারণে কবে এর সমাধান হবে তা বলা সম্ভব নয়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পাকশী অঞ্চলের ডিভিশনাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (ডিএমই) মমতাজুল ইসলাম বলেন, ‘কোচ এই মুহূর্তে আমাদের হাতে একটিও অবশিষ্ট নেই। আমরা চেষ্টা করছি। কারখানা থেকে কোচ পাওয়ামাত্রই আমরা পূরণ করে দেব। আমাদের গাফিলতির জন্য কোথাও কোনো কোচ শর্ট নেই। কারখানায়
লোকের সংকট রয়েছে, মালামালের সংকট রয়েছে।’
গোয়ালন্দ ঘাট-খুলনা রুটে চলাচলকারী নকশিকাঁথা এক্সপ্রেস মেইল ট্রেনে বগি-সংকটের কারণে ভোগান্তিতে যাত্রীরা। ট্রেনের সাতটি বগির মধ্যে চারটি নিয়ে চলাচল করছে। প্রায় এক মাস ধরে এ সমস্যা বিরাজ করছে। রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, কারখানা থেকে সময়মতো বগি সরবরাহ করতে না পারায় এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মেইল ট্রেনটি রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনে দাঁড়িয়ে আছে। ট্রেন থেকে যাত্রীরা নামার আগেই হুড়োহুড়ি করে ওঠার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন অনেকে। ট্রেনের ভেতরে জায়গা না পেয়ে যাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে ইঞ্জিনের সামনে বসে, ছাদে এবং গেটে ঝুলে যাতায়াত করছেন। এতে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
ট্রেনের যাত্রী ফজলুল হক বলেন, ‘মেইল ট্রেনে প্রচুর ভিড়। স্টেশনে থামতেই ট্রেন থেকে ওঠা ও নামার হুড়োহুড়ি লেগে যায়। আমি কুষ্টিয়া থেকে উঠেছি গোয়ালন্দ যাব।
এখনো কোনো সিট পাইনি। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই আসতে হয়েছে। আমি না হয় ছেলে মানুষ কষ্ট করে দাঁড়িয়ে থেকে আসছি; কিন্তু নারী ও শিশুদের অবস্থা আরও বেশি খারাপ।
মানুষের দুর্ভোগ কমাতে বগিসংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানাই।’
আরেক যাত্রী সুমাইয়া আক্তার বলেন, একে তো ভিড়, তার ওপর পা রাখার জায়গা নেই। একজনের গায়ে গা লাগিয়েই যাতায়াত করতে হচ্ছে।
যাত্রী জামাল হোসেন বলেন, ‘ভেতরে জায়গা না পেয়ে ট্রেনের ছাদে উঠে এসেছি। ভয় করছিল কখন যেন পড়ে যাই; কিন্তু ঝুঁকি নিয়েই আসতে হলো।’
নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস ট্রেনের দায়িত্বরত ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বগি কম থাকায় ট্রেনে ভিড় হয়। টিকিট কালেক্টরদের বগির ভেতরে ভিড় ঠেলে সব যাত্রীর কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়ে। আগে সাতটি বগি ছিল। এখন মাত্র চারটি। বগি বাড়ানোর জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
রাজবাড়ী রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (টিএক্সআর) হুমায়ুন কবীর বলেন, ট্রেনটির বেইজ খুলনায়। বগি-সংকটের বিষয়টি নিয়ে তিনি খুলনার সংশ্লিষ্ট রেল কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন। সেখান থেকে তাঁকে জানানো হয়েছে বগির-সংকট রয়েছে। অনেকগুলো বগি কারখানায় মেরামতাধীন; কিন্তু তাঁরা সময়মতো ডেলিভারি দিতে পারছেন না। লোকবলেরও সংকট রয়েছে। এ কারণে কবে এর সমাধান হবে তা বলা সম্ভব নয়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পাকশী অঞ্চলের ডিভিশনাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (ডিএমই) মমতাজুল ইসলাম বলেন, ‘কোচ এই মুহূর্তে আমাদের হাতে একটিও অবশিষ্ট নেই। আমরা চেষ্টা করছি। কারখানা থেকে কোচ পাওয়ামাত্রই আমরা পূরণ করে দেব। আমাদের গাফিলতির জন্য কোথাও কোনো কোচ শর্ট নেই। কারখানায়
লোকের সংকট রয়েছে, মালামালের সংকট রয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে