নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে বুড়িশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনার ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এলাকায় বেশ সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
পরে উপজেলা শিক্ষা অফিস নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয়। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বুড়িশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নতুন ভবনের নির্মাণের বরাদ্দ আসে। সে ভবনের নির্মাণকাজ পায় মেসার্স সিটি প্রেস ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজটি তদারকির দায়িত্বে রয়েছে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর। নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয় বিদ্যালয়ের উত্তর পাশে। এর পাশেই ছিল প্রায় ২৫ বছর আগে নির্মিত নান্দনিক শহীদ মিনার। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মোতালিবের অর্থায়নে এবং বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় ২০ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় শহীদ মিনারটি। কিন্তু ঠিকাদার গত সোমবার বিকেলে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করে মাটি খননযন্ত্র দিয়ে শহীদ মিনারটি গুঁড়িয়ে দেন। গতকাল শহীদ মিনারটি ভাঙা দেখে হতাশা প্রকাশ করেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ফরহাদ চৌধুরী বলেন, ‘নতুন ভবন করতে শহীদ মিনারটি ভাঙার কথা বলেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কিন্তু আমরা বারবার বলেছি যেন শহীদ মিনারটি না ভাঙা হয়। কিন্তু ঠিকাদার বিকেলে কাউকে না জানিয়ে শহীদ মিনারটি ভেঙে দেন। বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। এরপর ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আব্দুল লতিফ বলেন, ‘শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমাকে জানানো হয়নি। এসে দেখি এটা ভাঙা হয়েছে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়ার বলেন, ‘বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি এবং রেজুলেশন ছাড়া শহীদ মিনার ভাঙার সুযোগ নেই।’
এ নিয়ে জানতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী জনি মিয়ার মোবাইল ফোনে কল করা হয়। কিন্তু সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর তিনি ফোনের সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরে একাধিকবার ফোন করেও আর তাঁর সংযোগ পাওয়া যায়নি।
উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী সৈয়দ জাকির হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ‘শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমার জানা নেই। সাংবাদিকদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছি। ঠিকাদারের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বলছেন নতুন করে শহীদ মিনার নির্মাণ করে দেবেন।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে বুড়িশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শহীদ মিনার ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এলাকায় বেশ সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
পরে উপজেলা শিক্ষা অফিস নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয়। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বুড়িশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নতুন ভবনের নির্মাণের বরাদ্দ আসে। সে ভবনের নির্মাণকাজ পায় মেসার্স সিটি প্রেস ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজটি তদারকির দায়িত্বে রয়েছে উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তর। নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয় বিদ্যালয়ের উত্তর পাশে। এর পাশেই ছিল প্রায় ২৫ বছর আগে নির্মিত নান্দনিক শহীদ মিনার। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মোতালিবের অর্থায়নে এবং বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় ২০ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় শহীদ মিনারটি। কিন্তু ঠিকাদার গত সোমবার বিকেলে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করে মাটি খননযন্ত্র দিয়ে শহীদ মিনারটি গুঁড়িয়ে দেন। গতকাল শহীদ মিনারটি ভাঙা দেখে হতাশা প্রকাশ করেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ফরহাদ চৌধুরী বলেন, ‘নতুন ভবন করতে শহীদ মিনারটি ভাঙার কথা বলেছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কিন্তু আমরা বারবার বলেছি যেন শহীদ মিনারটি না ভাঙা হয়। কিন্তু ঠিকাদার বিকেলে কাউকে না জানিয়ে শহীদ মিনারটি ভেঙে দেন। বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। এরপর ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আব্দুল লতিফ বলেন, ‘শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমাকে জানানো হয়নি। এসে দেখি এটা ভাঙা হয়েছে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়ার বলেন, ‘বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি এবং রেজুলেশন ছাড়া শহীদ মিনার ভাঙার সুযোগ নেই।’
এ নিয়ে জানতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী জনি মিয়ার মোবাইল ফোনে কল করা হয়। কিন্তু সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর তিনি ফোনের সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরে একাধিকবার ফোন করেও আর তাঁর সংযোগ পাওয়া যায়নি।
উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী সৈয়দ জাকির হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ‘শহীদ মিনার ভাঙার বিষয়টি আমার জানা নেই। সাংবাদিকদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছি। ঠিকাদারের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বলছেন নতুন করে শহীদ মিনার নির্মাণ করে দেবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে