শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে টানা বৃষ্টিপাতে মাদারীপুরের শিবচরের বন্দরখোলা ইউনিয়নের মফিতুল্লাহ হাওলাদারকান্দি গ্রামের ছয় শতাধিক মানুষ এখনো পানিবন্দী। প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে চারপাশ ডুবে যাওয়ায় নিচু এলাকার পানিনিষ্কাশন হচ্ছে না। ফলে দুর্ভোগে পড়েছে ওই এলাকার পানিবন্দী পরিবারগুলো।
জানা গেছে, গত সোমবার থেকে ২৪ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে বন্দরখোলা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মফিতুল্লাহ্ হাওলাদারকান্দি গ্রামের বড় অংশজুড়ে পানি জমে। পানিনিষ্কাশনের পথগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি দ্রুত সরে যেতে পারছে না। ফলে গ্রামের ছয় শতাধিক মানুষের ঘরবাড়ি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। পদ্মানদী ভাঙনের শিকার অসংখ্য পরিবারসহ এই এলাকার অধিকাংশ বাড়ির উঠান পানিতে তলিয়ে গেছে। সড়কে যেতে হলে ঘর থেকেই পানি মাড়িয়ে আসতে হয়। হঠাৎ পানিবন্দী হয়ে পড়ায় অনেক পরিবার চলাচলের জন্য কলাগাছের ভেলা ব্যবহার করছে। অনেকে বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছে। স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও নারী-শিশুরা পড়েছে চরম বিপাকে।স্থানীয় লোকজন জানান, ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে জমে থাকা পানি দ্রুত নিষ্কাশন হচ্ছে না। মফিতুল্লাহ্ হাওলাদারকান্দি গ্রামের সড়কের একটি কালভার্টের এক পাশের জমি ভরাট করায় পানিপ্রবাহের পথ আটকে গেছে। ফলে দ্রুত পানিনিষ্কাশন হতে পারছে না। তা ছাড়া প্রবল বৃষ্টির কারণে আশপাশের সব খাল, জলাশয় ও নিচু এলাকা পানিতে ডুবে যাওয়ায় বসতবাড়ির পানি সরতে পারছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা শুক্কুর হাওলাদার বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের সময় প্রচুর বৃষ্টি হওয়ায় আমাদের বাড়ির উঠান ও আশপাশের এলাকা পানিতে ডুবে যায়। বাড়ির উঠানেও হাঁটুপানি। এতে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে।’
বজলু হাওলাদার নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘বৃষ্টির পানিতে এখন আমরা পানিবন্দী। কালভার্ট দিয়ে পানি বের হয় না। আশপাশের ডোবা-নালা ভরাট হয়ে গেছে। এখন বৃষ্টি নামলেই পানিবন্দী হতে হয়।’
বিল্লাল তালুকদার নামের আরেকজন বলেন, চরম দুর্ভোগে দিন কাটছে। ঘর থেকে বের হলেই পানি। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে বেশ ঝুঁকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে।
বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান সাদ্দাম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের রাত থেকেই আমার ইউনিয়নের চরাঞ্চলের মানুষের খোঁজখবর রাখছি।
সরেজমিনে একাধিকবার গিয়েছি। অতিবৃষ্টির কারণে প্রায় সব স্থানেই পানি জমে আছে। এ কারণে মফিতুল্লাহ্ হাওলাদারকান্দি গ্রামের নিচু এলাকার পানি সহজে সরছে না। আমরা পানি সরানোর জন্য একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছি। পানির পরিমাণ বেশি এবং আশপাশের ডোবা-নালা পানিতে ভরে যাওয়ায় বসতবাড়ির পানি সরতে সময় লাগছে।’
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে টানা বৃষ্টিপাতে মাদারীপুরের শিবচরের বন্দরখোলা ইউনিয়নের মফিতুল্লাহ হাওলাদারকান্দি গ্রামের ছয় শতাধিক মানুষ এখনো পানিবন্দী। প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে চারপাশ ডুবে যাওয়ায় নিচু এলাকার পানিনিষ্কাশন হচ্ছে না। ফলে দুর্ভোগে পড়েছে ওই এলাকার পানিবন্দী পরিবারগুলো।
জানা গেছে, গত সোমবার থেকে ২৪ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে বন্দরখোলা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মফিতুল্লাহ্ হাওলাদারকান্দি গ্রামের বড় অংশজুড়ে পানি জমে। পানিনিষ্কাশনের পথগুলো ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি দ্রুত সরে যেতে পারছে না। ফলে গ্রামের ছয় শতাধিক মানুষের ঘরবাড়ি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। পদ্মানদী ভাঙনের শিকার অসংখ্য পরিবারসহ এই এলাকার অধিকাংশ বাড়ির উঠান পানিতে তলিয়ে গেছে। সড়কে যেতে হলে ঘর থেকেই পানি মাড়িয়ে আসতে হয়। হঠাৎ পানিবন্দী হয়ে পড়ায় অনেক পরিবার চলাচলের জন্য কলাগাছের ভেলা ব্যবহার করছে। অনেকে বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছে। স্কুলগামী শিক্ষার্থী ও নারী-শিশুরা পড়েছে চরম বিপাকে।স্থানীয় লোকজন জানান, ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে জমে থাকা পানি দ্রুত নিষ্কাশন হচ্ছে না। মফিতুল্লাহ্ হাওলাদারকান্দি গ্রামের সড়কের একটি কালভার্টের এক পাশের জমি ভরাট করায় পানিপ্রবাহের পথ আটকে গেছে। ফলে দ্রুত পানিনিষ্কাশন হতে পারছে না। তা ছাড়া প্রবল বৃষ্টির কারণে আশপাশের সব খাল, জলাশয় ও নিচু এলাকা পানিতে ডুবে যাওয়ায় বসতবাড়ির পানি সরতে পারছে না।
স্থানীয় বাসিন্দা শুক্কুর হাওলাদার বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের সময় প্রচুর বৃষ্টি হওয়ায় আমাদের বাড়ির উঠান ও আশপাশের এলাকা পানিতে ডুবে যায়। বাড়ির উঠানেও হাঁটুপানি। এতে স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে।’
বজলু হাওলাদার নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘বৃষ্টির পানিতে এখন আমরা পানিবন্দী। কালভার্ট দিয়ে পানি বের হয় না। আশপাশের ডোবা-নালা ভরাট হয়ে গেছে। এখন বৃষ্টি নামলেই পানিবন্দী হতে হয়।’
বিল্লাল তালুকদার নামের আরেকজন বলেন, চরম দুর্ভোগে দিন কাটছে। ঘর থেকে বের হলেই পানি। বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে বেশ ঝুঁকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে।
বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান সাদ্দাম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের রাত থেকেই আমার ইউনিয়নের চরাঞ্চলের মানুষের খোঁজখবর রাখছি।
সরেজমিনে একাধিকবার গিয়েছি। অতিবৃষ্টির কারণে প্রায় সব স্থানেই পানি জমে আছে। এ কারণে মফিতুল্লাহ্ হাওলাদারকান্দি গ্রামের নিচু এলাকার পানি সহজে সরছে না। আমরা পানি সরানোর জন্য একাধিক ব্যবস্থা নিয়েছি। পানির পরিমাণ বেশি এবং আশপাশের ডোবা-নালা পানিতে ভরে যাওয়ায় বসতবাড়ির পানি সরতে সময় লাগছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে