আনিসুল ইসলাম, কাপাসিয়া (গাজীপুর)
আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। তবে এখানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বসার কোনো ব্যবস্থা নেই। ৯ বছর আগে নির্মাণ করা এই ভবন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বুঝিয়েও দিয়েছে। তবে এখনো হয়নি উদ্বোধন।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কাপাসিয়া উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৬ মে কমপ্লেক্সটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন গাজীপুর-৪ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি। এর নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১৫ সালের ২৭ জানুয়ারি। ২ কোটি ৫৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকা ব্যয়ে কমপ্লেক্সটি নির্মাণকাজ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স হ্যাভেন এন্টারপ্রাইজ। মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটির কোনো সুফল এখন পর্যন্ত পাননি বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
কাপাসিয়া উপজেলার এলজিইডি প্রকৌশলী মাঈন উদ্দিন বলেন, তিনতলা ভবনের প্রতিটি ফ্লোর ২ হাজার ২০৬ বর্গফুট। প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় রয়েছে দোকান। প্রতিটি তলায় রয়েছে পাঁচটি দোকান। তৃতীয় তলায় রয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কনফারেন্স হল ও অফিস কক্ষ। অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ছাদে রয়েছে মুক্তমঞ্চ।
কাপাসিয়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এম এ গনি বলেন, ‘উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি নির্মাণ করার পর এখনো মুক্তিযোদ্ধাদের বসার কোনো জায়গা হয়নি। কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে বরাদ্দও দেওয়া হয়নি। অযত্নে-অবহেলায় পড়ে আছে। আজ পর্যন্ত কমপ্লেক্সটি উদ্বোধনও হয়নি।’
সম্প্রতি এই ভবনে গিয়ে দেখা যায়, কমপ্লেক্সটির ঠিকানাতে গাজীপুর বানান ভুল করে লেখা হয়েছে ‘গাজিপুর’। পানি জমে ছাদে শেওলা পড়েছে। এতে ছাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এই কমপ্লেক্স প্রসঙ্গে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার বজলুর রশীদ মোল্লা বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি নির্মিত হয়েছে অনেক বছর আগে। অদৃশ্য কোনো কারণে এখনো এটি উদ্বোধন করা হয়নি। ভবনটি উদ্বোধনের জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বহুবার জানানো হয়েছে। কেউ কোনো পদক্ষেপও নেননি।’
কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজনীতিক ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে কমপ্লেক্সটি উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা বলছেন, ভবনটির দোকানগুলো যদি ভাড়া দেওয়া হতো, তা-ও প্রতিবছর অনেক টাকা আয় হতো। সেই টাকা দিয়ে অন্তত ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণ করা যেত।
কাপাসিয়া উপজেলার ইউএনও মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী বলেন, ভবনটির সংস্কার এবং তা থেকে কীভাবে আয় করা যায়, বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। তবে এখানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বসার কোনো ব্যবস্থা নেই। ৯ বছর আগে নির্মাণ করা এই ভবন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বুঝিয়েও দিয়েছে। তবে এখনো হয়নি উদ্বোধন।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কাপাসিয়া উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৬ মে কমপ্লেক্সটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন গাজীপুর-৪ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি। এর নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১৫ সালের ২৭ জানুয়ারি। ২ কোটি ৫৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকা ব্যয়ে কমপ্লেক্সটি নির্মাণকাজ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স হ্যাভেন এন্টারপ্রাইজ। মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটির কোনো সুফল এখন পর্যন্ত পাননি বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
কাপাসিয়া উপজেলার এলজিইডি প্রকৌশলী মাঈন উদ্দিন বলেন, তিনতলা ভবনের প্রতিটি ফ্লোর ২ হাজার ২০৬ বর্গফুট। প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় রয়েছে দোকান। প্রতিটি তলায় রয়েছে পাঁচটি দোকান। তৃতীয় তলায় রয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কনফারেন্স হল ও অফিস কক্ষ। অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ছাদে রয়েছে মুক্তমঞ্চ।
কাপাসিয়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এম এ গনি বলেন, ‘উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি নির্মাণ করার পর এখনো মুক্তিযোদ্ধাদের বসার কোনো জায়গা হয়নি। কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে বরাদ্দও দেওয়া হয়নি। অযত্নে-অবহেলায় পড়ে আছে। আজ পর্যন্ত কমপ্লেক্সটি উদ্বোধনও হয়নি।’
সম্প্রতি এই ভবনে গিয়ে দেখা যায়, কমপ্লেক্সটির ঠিকানাতে গাজীপুর বানান ভুল করে লেখা হয়েছে ‘গাজিপুর’। পানি জমে ছাদে শেওলা পড়েছে। এতে ছাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এই কমপ্লেক্স প্রসঙ্গে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার বজলুর রশীদ মোল্লা বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সটি নির্মিত হয়েছে অনেক বছর আগে। অদৃশ্য কোনো কারণে এখনো এটি উদ্বোধন করা হয়নি। ভবনটি উদ্বোধনের জন্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বহুবার জানানো হয়েছে। কেউ কোনো পদক্ষেপও নেননি।’
কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজনীতিক ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে কমপ্লেক্সটি উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা বলছেন, ভবনটির দোকানগুলো যদি ভাড়া দেওয়া হতো, তা-ও প্রতিবছর অনেক টাকা আয় হতো। সেই টাকা দিয়ে অন্তত ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণ করা যেত।
কাপাসিয়া উপজেলার ইউএনও মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী বলেন, ভবনটির সংস্কার এবং তা থেকে কীভাবে আয় করা যায়, বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে