শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
চারপাশে পুলিশ ব্যারিকেড। মাঝখানে হেঁটে এগোচ্ছেন সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। এর মধ্যেই কে যেন পেছনের দিক থেকে তাঁর কলার টেনে ধরে। এরপর চারদিক থেকে সাবেক এই বিচারপতির মুখে ও মাথায় বৃষ্টির মতো কিল-ঘুষি পড়তে থাকে। তাঁর মাথা, মুখ বাঁচানোর চেষ্টা করছেন নিরাপত্তায় থাকা পুলিশ সদস্যরা। কিন্তু উভয় পক্ষের টানাহ্যাঁচড়ার মধ্যে অসহায় অবস্থায় দেখা যায় সত্তরোর্ধ্ব এই ব্যক্তিকে। একপর্যায়ে আদালত ভবনে ঢুকে কলাপসিবল গেট টেনে দেয় পুলিশ।
সিলেট আদালতপাড়ার এ দৃশ্য গতকাল শনিবারের। ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সিলেট সীমান্ত থেকে আটক করে আদালতে তোলা হয় শামসুদ্দিন চৌধুরীকে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট পতন হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের। এরপর এ পর্যন্ত শেখ হাসিনার একজন উপদেষ্টা, তিনজন সাবেক মন্ত্রী, দুজন প্রতিমন্ত্রী, সংসদের ডেপুটি স্পিকার, একজন উপমন্ত্রী এবং তিনজন এমপিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নেতাদের পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয়েছেন দুজন সাংবাদিক। আটক হওয়া নেতাদের আদালতে তুলে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে বা কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু আদালতে নেওয়ার কিংবা বের করার সময় আদালত প্রাঙ্গণেই পুলিশের নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে শারীরিক হামলার শিকার হয়েছেন কয়েকজন।
এতে আদালতে হাজিরের সময় তাঁদের নিরাপত্তা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ। এসব ঘটনা মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
তবে পুলিশের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তারা বলছেন, অস্বাভাবিক এই সময়ে অনেক কিছুই ঘটছে। যদিও তাঁরা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। সাধারণ মানুষের রাগ-ক্ষোভ-ক্রোধ মিটে গেলে পরিস্থিতি এমনিতেই স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
২১ আগস্ট সাবেক মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত এলাকায় তাঁর ওপর চড়াও হন একদল আইনজীবী। তাঁর ওপর ডিম নিক্ষেপ ছাড়াও শারীরিকভাবে হেনস্তা করা হয়। ওই সময় আইনজীবী ও পুলিশ ছাড়া বাইরের তেমন কোনো লোককে দেখা যায়নি। সরেজমিনে সেদিন আদালতে হেনস্তার শিকার দীপু মনিকে অসহায় অবস্থায় দেখা যায়। এমনকি কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি কাঁদতে থাকেন।
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানও আদালত চত্বরে হেনস্তার শিকার হন। তাঁদের দিকে ডিম ছোড়া হয়, জুতাও নিক্ষেপ করা হয়।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ৭১ টিভির সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপাকে গ্রেপ্তারের পর গত বৃহস্পতিবার তাঁদেরকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় ফারজানা রুপাকে পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যেই ঘুষি মারা হয়। তাঁর স্বামী শাকিল আহমেদ সে সময় চিৎকার করে এ ঘটনার বিচার চান।
এসব ঘটনায় আসামিদের ঘিরে বিপুলসংখ্যক পুলিশের উপস্থিত দেখা গেলেও আক্রমণ থেকে তাঁরা রক্ষা পাননি। আর এ ক্ষেত্রে অভিযোগের তিরটি আইনজীবীদের দিকে।
এ ঘটনাকে ‘মব জাস্টিস’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিচার নিশ্চিত করা এবং মব জাস্টিস এক নয়। দুটি জিনিসকে আলাদা করতে হবে।’ তাঁর প্রশ্ন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে মব জাস্টিস কেন? নিরাপত্তা দিতে না পারলে অন্য ব্যবস্থা নিয়ে তাঁদেরকে আদালতে হাজির করা উচিত।’
আসামিদের নিরাপত্তার ব্যাপারে জানতে চাইলে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আদালত) আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমরা আসামিদের নিরাপত্তায় অনেক পুলিশ ফোর্স রাখছি। আসামিদের হেলমেট ও ভেস্ট পরানো হচ্ছে। তারপরও কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। সব পক্ষকে সহনশীল হতে হবে। তা না হলে এগুলো রোধ করা সম্ভব নয়।’
তবে সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক ও আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘এসব ঘটনা আসামিদের প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। রাগ-ক্ষোভ মিটে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। এর মধ্যেও তাঁদের নিরাপত্তা দিতে হবে।’
আসামিদের ওপর হামলা, তাঁদেরকে হেনস্তা করার ঘটনাকে উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর এবং আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো ড. আলী রীয়াজ। অভিযুক্ত ব্যক্তির নিরাপত্তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
গত শুক্রবার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে ড. রীয়াজ লিখেছেন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে এবং আদালতে সংঘটিত সাম্প্রতিক ঘটনাবলিকে আমি উদ্বেগজনক বলে মনে করি। যেকোনো অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তির ন্যায়বিচার প্রাপ্তি যেমন অধিকার, তেমনি তাঁর নিরাপত্তা বিধান সরকারের দায়িত্ব।’
জানতে চাইলে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসলে এসব ঠিক হয়ে যাবে। তবে কোনো আইনজীবী এটা করে থাকলে সেটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এটা তাঁরা করতে পারেন না।’
চারপাশে পুলিশ ব্যারিকেড। মাঝখানে হেঁটে এগোচ্ছেন সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। এর মধ্যেই কে যেন পেছনের দিক থেকে তাঁর কলার টেনে ধরে। এরপর চারদিক থেকে সাবেক এই বিচারপতির মুখে ও মাথায় বৃষ্টির মতো কিল-ঘুষি পড়তে থাকে। তাঁর মাথা, মুখ বাঁচানোর চেষ্টা করছেন নিরাপত্তায় থাকা পুলিশ সদস্যরা। কিন্তু উভয় পক্ষের টানাহ্যাঁচড়ার মধ্যে অসহায় অবস্থায় দেখা যায় সত্তরোর্ধ্ব এই ব্যক্তিকে। একপর্যায়ে আদালত ভবনে ঢুকে কলাপসিবল গেট টেনে দেয় পুলিশ।
সিলেট আদালতপাড়ার এ দৃশ্য গতকাল শনিবারের। ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সিলেট সীমান্ত থেকে আটক করে আদালতে তোলা হয় শামসুদ্দিন চৌধুরীকে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট পতন হয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের। এরপর এ পর্যন্ত শেখ হাসিনার একজন উপদেষ্টা, তিনজন সাবেক মন্ত্রী, দুজন প্রতিমন্ত্রী, সংসদের ডেপুটি স্পিকার, একজন উপমন্ত্রী এবং তিনজন এমপিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নেতাদের পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয়েছেন দুজন সাংবাদিক। আটক হওয়া নেতাদের আদালতে তুলে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে বা কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু আদালতে নেওয়ার কিংবা বের করার সময় আদালত প্রাঙ্গণেই পুলিশের নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে শারীরিক হামলার শিকার হয়েছেন কয়েকজন।
এতে আদালতে হাজিরের সময় তাঁদের নিরাপত্তা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ। এসব ঘটনা মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
তবে পুলিশের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তারা বলছেন, অস্বাভাবিক এই সময়ে অনেক কিছুই ঘটছে। যদিও তাঁরা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। সাধারণ মানুষের রাগ-ক্ষোভ-ক্রোধ মিটে গেলে পরিস্থিতি এমনিতেই স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
২১ আগস্ট সাবেক মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত এলাকায় তাঁর ওপর চড়াও হন একদল আইনজীবী। তাঁর ওপর ডিম নিক্ষেপ ছাড়াও শারীরিকভাবে হেনস্তা করা হয়। ওই সময় আইনজীবী ও পুলিশ ছাড়া বাইরের তেমন কোনো লোককে দেখা যায়নি। সরেজমিনে সেদিন আদালতে হেনস্তার শিকার দীপু মনিকে অসহায় অবস্থায় দেখা যায়। এমনকি কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি কাঁদতে থাকেন।
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানও আদালত চত্বরে হেনস্তার শিকার হন। তাঁদের দিকে ডিম ছোড়া হয়, জুতাও নিক্ষেপ করা হয়।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ৭১ টিভির সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপাকে গ্রেপ্তারের পর গত বৃহস্পতিবার তাঁদেরকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় ফারজানা রুপাকে পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যেই ঘুষি মারা হয়। তাঁর স্বামী শাকিল আহমেদ সে সময় চিৎকার করে এ ঘটনার বিচার চান।
এসব ঘটনায় আসামিদের ঘিরে বিপুলসংখ্যক পুলিশের উপস্থিত দেখা গেলেও আক্রমণ থেকে তাঁরা রক্ষা পাননি। আর এ ক্ষেত্রে অভিযোগের তিরটি আইনজীবীদের দিকে।
এ ঘটনাকে ‘মব জাস্টিস’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিচার নিশ্চিত করা এবং মব জাস্টিস এক নয়। দুটি জিনিসকে আলাদা করতে হবে।’ তাঁর প্রশ্ন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে মব জাস্টিস কেন? নিরাপত্তা দিতে না পারলে অন্য ব্যবস্থা নিয়ে তাঁদেরকে আদালতে হাজির করা উচিত।’
আসামিদের নিরাপত্তার ব্যাপারে জানতে চাইলে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আদালত) আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমরা আসামিদের নিরাপত্তায় অনেক পুলিশ ফোর্স রাখছি। আসামিদের হেলমেট ও ভেস্ট পরানো হচ্ছে। তারপরও কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। সব পক্ষকে সহনশীল হতে হবে। তা না হলে এগুলো রোধ করা সম্ভব নয়।’
তবে সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক ও আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘এসব ঘটনা আসামিদের প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। রাগ-ক্ষোভ মিটে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। এর মধ্যেও তাঁদের নিরাপত্তা দিতে হবে।’
আসামিদের ওপর হামলা, তাঁদেরকে হেনস্তা করার ঘটনাকে উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর এবং আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো ড. আলী রীয়াজ। অভিযুক্ত ব্যক্তির নিরাপত্তা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
গত শুক্রবার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে ড. রীয়াজ লিখেছেন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে এবং আদালতে সংঘটিত সাম্প্রতিক ঘটনাবলিকে আমি উদ্বেগজনক বলে মনে করি। যেকোনো অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তির ন্যায়বিচার প্রাপ্তি যেমন অধিকার, তেমনি তাঁর নিরাপত্তা বিধান সরকারের দায়িত্ব।’
জানতে চাইলে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসলে এসব ঠিক হয়ে যাবে। তবে কোনো আইনজীবী এটা করে থাকলে সেটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এটা তাঁরা করতে পারেন না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে