বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবান পৌর এলাকায় নালা স্বল্পতা ও দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। বর্ষা মৌসুমে এই দুর্ভোগ বেড়ে যায়। রাস্তায় ময়লার স্তূপ জমে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ায় হেঁটে চলাও কঠিন হয়ে পড়ে। এই সমস্যা সমাধানে পৌর এলাকায় ৬০০ মিটার নালা (ড্রেন) নির্মাণ করছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড (পাচউবো)।
জানা গেছে, পাচউবোর অর্থায়নে ইতিমধ্যে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে নালা নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে মেম্বারপাড়া, আর্মিপাড়া, হাফেজঘোনা, বনরূপাপাড়া, ছিদ্দিকীনহর, নিউ গুলশান, কালাঘাটা ও উজানীপাড়ায় কাজ অনেকটা এগিয়েছে।
পাচউবোর বান্দরবান ইউনিট সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থ বছরে বান্দরবানে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে পাচউবো। উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে পৌর শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় ৬০০ মিটার নালা নির্মাণ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি হলে নালার অভাবে রাস্তা দুপাশের পানি, মাটি ও ময়লা আবর্জনা রাস্তায় জমে থাকে। এতে যানবাহন, পথচারী চলাচল ব্যাহত হয়। এ ছাড়া জমে থাকা নোংরা পানি, ময়লায় দুর্গন্ধ ছড়ায়। এর সমস্যা সমাধানে পাচউবোকে নির্দেশ দেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং।
পাচউবো বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মো. ইয়াসির আরাফাত জানান, পার্বত্য মন্ত্রীর নির্দেশে বান্দরবান পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা নির্মাণ করা হচ্ছে। নালা নির্মাণ শেষ হলে শহরে বর্ষা মৌসুমে যানবাহন চলাচলসহ পথচারী ও এলাকাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।
নালা নির্মাণ হলে জলাবদ্ধতার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হাফেজঘোনার বাসিন্দা তাজুল ইসলাম বলেন, ‘নালা নির্মাণ বাস্তবায়ন হলে পৌরবাসী জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত হবে, দুর্ভোগ কমবে।’
মেম্বারপাড়া এলাকার মজিবুর রহমান বলেন, ‘বর্ষার আগেই উন্নয়ন বোর্ড নালা নির্মাণ করছে, এটি ভালো উদ্যোগ। নালা দিয়ে পানি নিষ্কাশন হলে শহরবাসীকে ডুবে থাকতে হবে না। তবে গুরুত্ব বিবেচনায় নালা নির্মাণ আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’
পাচউবো বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী এ ব্যাপারে বলেন, ‘২০২১-২২ অর্থবছরে বান্দরবান ও লামা পৌরসভা এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে মাস্টার ড্রেন প্রকল্পের আওতায় বান্দরবান পৌরসভা এলাকায় মোট ৬০০ মিটার নালা (ড্রেন) নির্মাণকাজ চলছে। এ কাজ শেষ হলে বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি দ্রুত সরে যাবে। এতে পৌরবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।’
বান্দরবান পৌর এলাকায় নালা স্বল্পতা ও দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। বর্ষা মৌসুমে এই দুর্ভোগ বেড়ে যায়। রাস্তায় ময়লার স্তূপ জমে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ায় হেঁটে চলাও কঠিন হয়ে পড়ে। এই সমস্যা সমাধানে পৌর এলাকায় ৬০০ মিটার নালা (ড্রেন) নির্মাণ করছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড (পাচউবো)।
জানা গেছে, পাচউবোর অর্থায়নে ইতিমধ্যে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে নালা নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে মেম্বারপাড়া, আর্মিপাড়া, হাফেজঘোনা, বনরূপাপাড়া, ছিদ্দিকীনহর, নিউ গুলশান, কালাঘাটা ও উজানীপাড়ায় কাজ অনেকটা এগিয়েছে।
পাচউবোর বান্দরবান ইউনিট সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থ বছরে বান্দরবানে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে পাচউবো। উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে পৌর শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় ৬০০ মিটার নালা নির্মাণ করা হচ্ছে।
জানা গেছে, বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি হলে নালার অভাবে রাস্তা দুপাশের পানি, মাটি ও ময়লা আবর্জনা রাস্তায় জমে থাকে। এতে যানবাহন, পথচারী চলাচল ব্যাহত হয়। এ ছাড়া জমে থাকা নোংরা পানি, ময়লায় দুর্গন্ধ ছড়ায়। এর সমস্যা সমাধানে পাচউবোকে নির্দেশ দেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী ও বান্দরবানের সাংসদ বীর বাহাদুর উশৈসিং।
পাচউবো বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মো. ইয়াসির আরাফাত জানান, পার্বত্য মন্ত্রীর নির্দেশে বান্দরবান পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা নির্মাণ করা হচ্ছে। নালা নির্মাণ শেষ হলে শহরে বর্ষা মৌসুমে যানবাহন চলাচলসহ পথচারী ও এলাকাবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।
নালা নির্মাণ হলে জলাবদ্ধতার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হাফেজঘোনার বাসিন্দা তাজুল ইসলাম বলেন, ‘নালা নির্মাণ বাস্তবায়ন হলে পৌরবাসী জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত হবে, দুর্ভোগ কমবে।’
মেম্বারপাড়া এলাকার মজিবুর রহমান বলেন, ‘বর্ষার আগেই উন্নয়ন বোর্ড নালা নির্মাণ করছে, এটি ভালো উদ্যোগ। নালা দিয়ে পানি নিষ্কাশন হলে শহরবাসীকে ডুবে থাকতে হবে না। তবে গুরুত্ব বিবেচনায় নালা নির্মাণ আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’
পাচউবো বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী এ ব্যাপারে বলেন, ‘২০২১-২২ অর্থবছরে বান্দরবান ও লামা পৌরসভা এলাকায় জলাবদ্ধতা নিরসনে মাস্টার ড্রেন প্রকল্পের আওতায় বান্দরবান পৌরসভা এলাকায় মোট ৬০০ মিটার নালা (ড্রেন) নির্মাণকাজ চলছে। এ কাজ শেষ হলে বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি দ্রুত সরে যাবে। এতে পৌরবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে