অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগরে চাল সংগ্রহের নির্ধারিত সময় শেষ হচ্ছে আগামীকাল ৮ ডিসেম্বর। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো চালই সংগ্রহ করতে পারেনি উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্তৃপক্ষ। কারণ সরকারনির্ধারিত দামে কেউ চাল দিচ্ছে না।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারনির্ধারিত চালের মূল্য থেকে বাজার মূল্য বেশি থাকায় চাল সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে না। যে কারণে চালকল মালিকদের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ ইতিমধ্যে একদফা বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হয়নি। এ অবস্থায় চালকল মালিকদের সঙ্গে আজ বুধবার আবার বসছেন খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
আগে চাল সংগ্রহের চুক্তির সময়সীমা ১৭ থেকে ২৬ নভেম্বর নির্ধারণ করা হলেও পরবর্তী সময়ে তা ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। কিন্তু বর্ধিত সময় শেষ হতে আর মাত্র
এক দিন বাকি থাকলেও উপজেলার কোনো চালকল এখন পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ হয়নি।
সূত্র জানায়, গত ২৭ নভেম্বর যশোর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) নিত্যানন্দ কুন্ডু অভয়নগর উপজেলা খাদ্য গুদামে চাল সংগ্রহ ত্বরান্বিত করতে মিল মালিকদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন। উপজেলার ২১টি চালকলের মালিকেরা বৈঠকে উপস্থিত হন। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী তাদের দ্রুত চাল সরবরাহের জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়ার তাগিদ দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক চালকল মালিক জানিয়েছেন, বাজার মূল্যের চেয়ে সরকার নির্ধারিত চালের মূল্য কেজিপ্রতি ৪ থেকে ৫ টাকা কম। এই দরে চাল দিলে তারা লোকসানের মুখে পড়বেন। যে কারণে তাঁরা গুদামে চাল সরবরাহে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
আদিত্য মজুমদার চাল মিলের হিসাবরক্ষক তিলক পাল বলেন, ‘ভারত থেকে চাল আমদানি করতে খরচ পড়ছে ৪৫ টাকা ৪৬ পয়সা। অথচ আমাদের সরকার ৪২ টাকা করে মূল্য বেঁধে দিয়েছে। তবে বুধবার বিকেলে আবার চালকল মালিকদের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে।’
একই ধরনের অভিযোগ করেন এ রহমান পরশ চালকলের জুয়েল, তীর্থ মজুমদার চালকলের মানস। তাঁরা জানান, এখন পর্যন্ত কোনো চালকল মালিক চাল দিতে চুক্তিবদ্ধ হননি।
নওয়াপাড়া খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ২ হাজার ৯২০ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংগ্রহ চলমান থাকবে। তবে এখনো এক কেজি চালও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। কোনো চালকল মালিক চুক্তিবদ্ধ হয়নি।
এ ব্যাপারে নওয়াপাড়া খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) অসীম কুমারও বাজার মূল্যের চেয়ে সরকার নির্ধারিত মূল্যের পার্থক্যের কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘তবু আমরা মিল মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে চাল সংগ্রহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারি নীতিমালা মেনেই চাল সংগ্রহ সম্পন্ন হবে।’
অসীম কুমার আরও বলেন, ‘আগামীকাল (বুধবার) এ বিষয় নিয়ে মিল মালিকদের সঙ্গে বসব। আশা করি, খাদ্যগুদামে চাল দিতে মিলাররা চুক্তিবদ্ধ হবেন।’
যশোরের অভয়নগরে চাল সংগ্রহের নির্ধারিত সময় শেষ হচ্ছে আগামীকাল ৮ ডিসেম্বর। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো চালই সংগ্রহ করতে পারেনি উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্তৃপক্ষ। কারণ সরকারনির্ধারিত দামে কেউ চাল দিচ্ছে না।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারনির্ধারিত চালের মূল্য থেকে বাজার মূল্য বেশি থাকায় চাল সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে না। যে কারণে চালকল মালিকদের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ ইতিমধ্যে একদফা বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হয়নি। এ অবস্থায় চালকল মালিকদের সঙ্গে আজ বুধবার আবার বসছেন খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
আগে চাল সংগ্রহের চুক্তির সময়সীমা ১৭ থেকে ২৬ নভেম্বর নির্ধারণ করা হলেও পরবর্তী সময়ে তা ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। কিন্তু বর্ধিত সময় শেষ হতে আর মাত্র
এক দিন বাকি থাকলেও উপজেলার কোনো চালকল এখন পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ হয়নি।
সূত্র জানায়, গত ২৭ নভেম্বর যশোর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) নিত্যানন্দ কুন্ডু অভয়নগর উপজেলা খাদ্য গুদামে চাল সংগ্রহ ত্বরান্বিত করতে মিল মালিকদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন। উপজেলার ২১টি চালকলের মালিকেরা বৈঠকে উপস্থিত হন। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী তাদের দ্রুত চাল সরবরাহের জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়ার তাগিদ দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক চালকল মালিক জানিয়েছেন, বাজার মূল্যের চেয়ে সরকার নির্ধারিত চালের মূল্য কেজিপ্রতি ৪ থেকে ৫ টাকা কম। এই দরে চাল দিলে তারা লোকসানের মুখে পড়বেন। যে কারণে তাঁরা গুদামে চাল সরবরাহে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
আদিত্য মজুমদার চাল মিলের হিসাবরক্ষক তিলক পাল বলেন, ‘ভারত থেকে চাল আমদানি করতে খরচ পড়ছে ৪৫ টাকা ৪৬ পয়সা। অথচ আমাদের সরকার ৪২ টাকা করে মূল্য বেঁধে দিয়েছে। তবে বুধবার বিকেলে আবার চালকল মালিকদের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে।’
একই ধরনের অভিযোগ করেন এ রহমান পরশ চালকলের জুয়েল, তীর্থ মজুমদার চালকলের মানস। তাঁরা জানান, এখন পর্যন্ত কোনো চালকল মালিক চাল দিতে চুক্তিবদ্ধ হননি।
নওয়াপাড়া খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ২ হাজার ৯২০ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংগ্রহ চলমান থাকবে। তবে এখনো এক কেজি চালও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। কোনো চালকল মালিক চুক্তিবদ্ধ হয়নি।
এ ব্যাপারে নওয়াপাড়া খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) অসীম কুমারও বাজার মূল্যের চেয়ে সরকার নির্ধারিত মূল্যের পার্থক্যের কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘তবু আমরা মিল মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে চাল সংগ্রহের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারি নীতিমালা মেনেই চাল সংগ্রহ সম্পন্ন হবে।’
অসীম কুমার আরও বলেন, ‘আগামীকাল (বুধবার) এ বিষয় নিয়ে মিল মালিকদের সঙ্গে বসব। আশা করি, খাদ্যগুদামে চাল দিতে মিলাররা চুক্তিবদ্ধ হবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে