জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
শহর কিংবা গ্রামে—কেউ মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। রাস্তাঘাট, হাটবাজার, গণপরিবহন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক অনুষ্ঠান—কোথাও কেউ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না। মানুষের মাঝে করোনা কিংবা ওমিক্রনের ভীতি থাকলেও মাস্ক ব্যবহারের আগ্রহ নেই কারও। অথচ চলতি মাসের শুরুতে কিশোরগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলায় দুজন করোনায় আক্রান্ত হন। এর আগে গত বছরের ১৫ ডিসেম্বরের পর জেলায় আক্রান্তের কোনো রেকর্ড না থাকলেও নতুন করে আক্রান্তের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানতে আইন প্রয়োগের কথা জানিয়েছে প্রশাসন।
সূত্রমতে, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে করোনা পরিস্থিতিতে আবারও নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। মন্ত্রিপরিষদ থেকে সব জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে স্বাস্থ্যসচেতনতা বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তাই প্রশাসনের পক্ষে থেকে জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাগিদ দেওয়া হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় হাটবাজার, রাস্তাঘাট, শপিং মল, রেলস্টেশন ও যানবাহন—কোথাও নেই শারীরিক দূরত্ব। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হলেও অনেকেরই মুখে মাস্ক নেই। মাস্ক ব্যবহারে অনীহার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি স্বল্প শিক্ষিত ও শ্রমিকশ্রেণির মানুষের মধ্যে। এরা কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করছে না।
দারোয়ানী বাজারের ইজিবাইকচালক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা পরিশ্রম করি, তাই আমাদের করোনা হবে না। সরকার বলেছে মাস্ক পরতে, তাই সঙ্গে রাখি। অনেকেই থুতনির নিচে মাস্ক রাখে। আমরা দিন আনি দিন খাই। পেটের দায়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিধিনিষেধ মানার চেষ্টা করলেও আইনের প্রয়োগ না থাকায় ভুলে যাই।’ এ ছাড়া শিক্ষিত যাত্রীরাও মাস্ক পরেন না বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, বাসে যাত্রী ওঠানামার সময় স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অনেকের মুখে মাস্ক না থাকলেও হেলপার তাঁকে সাদরে উঠতে দিচ্ছেন। টিকিট কাউন্টারে আসা যাত্রীরাও মাস্ক ছাড়া। যে দুজন টিকিট বিক্রি করছেন, তাঁদের মুখে মাস্ক থাকলেও একজনের রয়েছে থুতনির নিচে। বাসে অনেককে দেখা যায় মাস্ক ব্যবহারে অনীহা। বলতে গিয়ে অনেকের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার কথা জানালেন রাবেয়া পরিবহনের কর্মচারী এনামুল হক।
নীলফামারী সিভিল সার্জন মো. জাহাঙ্গীর কবির জানান, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। যাঁরা টিকা নিয়েছেন, আর যারা এখনো নেননি, প্রত্যেকের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। সর্বত্রে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া নির্দেশনার একটি বিধি। কিন্তু অনেকেই তা মানছেন না।
শহর কিংবা গ্রামে—কেউ মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। রাস্তাঘাট, হাটবাজার, গণপরিবহন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক অনুষ্ঠান—কোথাও কেউ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না। মানুষের মাঝে করোনা কিংবা ওমিক্রনের ভীতি থাকলেও মাস্ক ব্যবহারের আগ্রহ নেই কারও। অথচ চলতি মাসের শুরুতে কিশোরগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলায় দুজন করোনায় আক্রান্ত হন। এর আগে গত বছরের ১৫ ডিসেম্বরের পর জেলায় আক্রান্তের কোনো রেকর্ড না থাকলেও নতুন করে আক্রান্তের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানতে আইন প্রয়োগের কথা জানিয়েছে প্রশাসন।
সূত্রমতে, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে করোনা পরিস্থিতিতে আবারও নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। মন্ত্রিপরিষদ থেকে সব জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে স্বাস্থ্যসচেতনতা বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তাই প্রশাসনের পক্ষে থেকে জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাগিদ দেওয়া হচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, করোনার প্রকোপ কমে যাওয়ায় হাটবাজার, রাস্তাঘাট, শপিং মল, রেলস্টেশন ও যানবাহন—কোথাও নেই শারীরিক দূরত্ব। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হলেও অনেকেরই মুখে মাস্ক নেই। মাস্ক ব্যবহারে অনীহার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি স্বল্প শিক্ষিত ও শ্রমিকশ্রেণির মানুষের মধ্যে। এরা কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করছে না।
দারোয়ানী বাজারের ইজিবাইকচালক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা পরিশ্রম করি, তাই আমাদের করোনা হবে না। সরকার বলেছে মাস্ক পরতে, তাই সঙ্গে রাখি। অনেকেই থুতনির নিচে মাস্ক রাখে। আমরা দিন আনি দিন খাই। পেটের দায়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিধিনিষেধ মানার চেষ্টা করলেও আইনের প্রয়োগ না থাকায় ভুলে যাই।’ এ ছাড়া শিক্ষিত যাত্রীরাও মাস্ক পরেন না বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, বাসে যাত্রী ওঠানামার সময় স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অনেকের মুখে মাস্ক না থাকলেও হেলপার তাঁকে সাদরে উঠতে দিচ্ছেন। টিকিট কাউন্টারে আসা যাত্রীরাও মাস্ক ছাড়া। যে দুজন টিকিট বিক্রি করছেন, তাঁদের মুখে মাস্ক থাকলেও একজনের রয়েছে থুতনির নিচে। বাসে অনেককে দেখা যায় মাস্ক ব্যবহারে অনীহা। বলতে গিয়ে অনেকের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার কথা জানালেন রাবেয়া পরিবহনের কর্মচারী এনামুল হক।
নীলফামারী সিভিল সার্জন মো. জাহাঙ্গীর কবির জানান, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। যাঁরা টিকা নিয়েছেন, আর যারা এখনো নেননি, প্রত্যেকের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। সর্বত্রে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া নির্দেশনার একটি বিধি। কিন্তু অনেকেই তা মানছেন না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে