শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনা মহানগরে অবৈধ ইজিবাইক (ব্যাটারিচালিত থ্রি হুইলার) এবং ব্যাটারিচালিত রিকশার দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) অনুমোদনের বাইরেও অনেক ইজিবাইক মহানগরী এলাকায় চলাচল করছে। ফলে নগরীর সব গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম, এমনকি অন্যান্য সড়কেও দেখা দিচ্ছে যানজট। প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা। নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক রাখতে পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সম্প্রতি নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়কে ঘুরে দেখা গেছে, মোড়ে মোড়ে এবং সড়কের ওপর যত্রতত্র ইজিবাইক রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো চলছে। ট্রাফিক আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে সড়কের মোড়গুলোতে এলোমেলোভাবে ইজিবাইক রাখা হয়েছে। এতে অন্যান্য যানবাহন, এমনকি পথচারীদের চলাচলে অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।
নগরীতে কতসংখ্যক ইজিবাইক চলাচল করছে, কেসিসি বা খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) কাছে কোনো হিসাব নেই। সমন্বিত অভিযান ও তদারকি না থাকায় নগরীতে ইজিবাইকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ইজিবাইকের চালক জানান, কেসিসির লাইসেন্সের বাইরের ইজিবাইকগুলো পুলিশকে হাত করে (ম্যানেজ) মহানগরে চলাচল করছে। বর্তমানে নগরীতে ২৪ হাজারেরও বেশি ইজিবাইক চলাচল করছে বলে তাঁদের দাবি।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) খুলনা অফিসের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী বলেন, যানবাহনটি (ইজিবাইক) যান্ত্রিক না হওয়ায় এর নিবন্ধন বা লাইসেন্স, কোনোটাই দেওয়ার এখতিয়ার বিআরটিএর নেই।
কেসিসির লাইসেন্স শাখার সিনিয়র কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসেন তালুকদার জানান, যাচাই-বাছাই শেষে কেসিসি কর্তৃপক্ষ ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে নগরীতে চলাচলের জন্য ৭ হাজার ৭৯৬টি ইজিবাইকের লাইসেন্স দেয়। তিনি স্বীকার করেন, তাদের দেওয়া লাইসেন্সের বাইরে বিপুলসংখ্যক ইজিবাইক নগরীতে চলাচল করছে। এর ফলে নগরীতে যানজট হচ্ছে।
খুলনা মহানগর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (ট্রাফিক) মনিরা সুলতানা বলেন, নগরীতে অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করতে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। কিন্তু অনুমোদনহীন গাড়ি ধরার পর মালিকেরা কেসিসি লাইসেন্স জোগাড় করে গাড়ি ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা খোঁজ নিয়ে জেনেছেন, এসব মালিক ভাড়ায় আসল লাইসেন্স নিয়ে আসেন, কাজ শেষে লাইসেন্সের মালিককে আবার ফেরত দেন। লাইসেন্সে গাড়ির চেসিসের কোনো নম্বর না থাকায় যথাযথ ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হচ্ছে।
কেসিসির মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, ‘অনুমোদন ছাড়া কোনো যানবাহন নগরীতে চলতে দেওয়া হবে না। ইতিমধ্যে আমরা এসব ইজিবাইক বন্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছি। এ ছাড়া নগরীর সব ফুটপাত দখলমুক্ত করার জন্য অভিযান শুরু করা হবে।’
খুলনা মহানগরে অবৈধ ইজিবাইক (ব্যাটারিচালিত থ্রি হুইলার) এবং ব্যাটারিচালিত রিকশার দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) অনুমোদনের বাইরেও অনেক ইজিবাইক মহানগরী এলাকায় চলাচল করছে। ফলে নগরীর সব গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম, এমনকি অন্যান্য সড়কেও দেখা দিচ্ছে যানজট। প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা। নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক রাখতে পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সম্প্রতি নগরীর বিভিন্ন এলাকার সড়কে ঘুরে দেখা গেছে, মোড়ে মোড়ে এবং সড়কের ওপর যত্রতত্র ইজিবাইক রেখে যাত্রী ওঠানো-নামানো চলছে। ট্রাফিক আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে সড়কের মোড়গুলোতে এলোমেলোভাবে ইজিবাইক রাখা হয়েছে। এতে অন্যান্য যানবাহন, এমনকি পথচারীদের চলাচলে অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।
নগরীতে কতসংখ্যক ইজিবাইক চলাচল করছে, কেসিসি বা খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) কাছে কোনো হিসাব নেই। সমন্বিত অভিযান ও তদারকি না থাকায় নগরীতে ইজিবাইকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ইজিবাইকের চালক জানান, কেসিসির লাইসেন্সের বাইরের ইজিবাইকগুলো পুলিশকে হাত করে (ম্যানেজ) মহানগরে চলাচল করছে। বর্তমানে নগরীতে ২৪ হাজারেরও বেশি ইজিবাইক চলাচল করছে বলে তাঁদের দাবি।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) খুলনা অফিসের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী বলেন, যানবাহনটি (ইজিবাইক) যান্ত্রিক না হওয়ায় এর নিবন্ধন বা লাইসেন্স, কোনোটাই দেওয়ার এখতিয়ার বিআরটিএর নেই।
কেসিসির লাইসেন্স শাখার সিনিয়র কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসেন তালুকদার জানান, যাচাই-বাছাই শেষে কেসিসি কর্তৃপক্ষ ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে নগরীতে চলাচলের জন্য ৭ হাজার ৭৯৬টি ইজিবাইকের লাইসেন্স দেয়। তিনি স্বীকার করেন, তাদের দেওয়া লাইসেন্সের বাইরে বিপুলসংখ্যক ইজিবাইক নগরীতে চলাচল করছে। এর ফলে নগরীতে যানজট হচ্ছে।
খুলনা মহানগর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (ট্রাফিক) মনিরা সুলতানা বলেন, নগরীতে অবৈধভাবে চলাচলকারী ইজিবাইক বন্ধ করতে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। কিন্তু অনুমোদনহীন গাড়ি ধরার পর মালিকেরা কেসিসি লাইসেন্স জোগাড় করে গাড়ি ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা খোঁজ নিয়ে জেনেছেন, এসব মালিক ভাড়ায় আসল লাইসেন্স নিয়ে আসেন, কাজ শেষে লাইসেন্সের মালিককে আবার ফেরত দেন। লাইসেন্সে গাড়ির চেসিসের কোনো নম্বর না থাকায় যথাযথ ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হচ্ছে।
কেসিসির মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, ‘অনুমোদন ছাড়া কোনো যানবাহন নগরীতে চলতে দেওয়া হবে না। ইতিমধ্যে আমরা এসব ইজিবাইক বন্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছি। এ ছাড়া নগরীর সব ফুটপাত দখলমুক্ত করার জন্য অভিযান শুরু করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে