মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
মিঠাপুকুরে নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছেন না বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ কর্মচারী। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরি করা এসব ব্যক্তি খরচ সামাল দিতে গিয়ে দেনায় জর্জরিত হয়ে পড়ছেন। কেউ কেউ প্রতিশ্রুতি মোতাবেক মাস শেষে দোকানের বকেয়া পরিশোধ করতে না পারার লজ্জায় বাজারে যাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন।
সীমিত আয় নিয়ে বিপাকে পড়া কর্মচারীদের একজন সেলিম মিয়া (ছদ্মনাম)। চাকরি করেন একটি বেসরকারি কলেজে। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে ৯ হাজার ৭০০ টাকা স্কেলে প্রতি মাসে বেতন পান ১২ হাজার টাকা।
সেলিম জানান, তাঁর পরিবারে সদস্য আছেন পাঁচজন। শুধু বেতনের ওপর নির্ভরশীল এই কর্মচারীকে প্রতি মাসে ধার করতে হয়। কারণ বেতনের টাকায় তাঁর পুরো মাস পাড়ি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
একাধিক কর্মচারী জানান, সরকারের কর্মসৃজন কর্মসূচির শ্রমিকেরা কাজের বিনিময়ে দৈনিক ৪০০ টাকা মজুরি পান। অপরদিকে স্কুল-কলেজের অধিকাংশ কর্মচারীর দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকারও কম। বেশির ভাগ কর্মচারী দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে সংসার চালাতে গিয়ে দেনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন।
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সুশীল চন্দ্র বর্মণ জানান, সবজি থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁকে এক বছরে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিতে হয়েছে।
স্থানীয় একটি কলেজে পিয়ন পদে কর্মরত মনোয়ার হোসেন বলেন, মাসের বেতনের টাকায় কোনোরকমে ২০ দিন চালানো যায়। পরের ১০ দিনের খাবারের জন্য বাকিতে চাল-ডাল নিতে হয়। এখন ব্যবসায়ীরাও আর বাকিতে পণ্য দিতে চান না।
কথা হলে মুদি ব্যবসায়ী নুর আলম বলেন, এখন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে পারছেন না।
এদিকে বেতন কম হওয়ায় এ কর্মচারীদের পক্ষে সঞ্চয় করা সম্ভব হয় না। শূন্য হাতে অবসরে গিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয় তাদের। কারণ চাকরি শেষ করার তিন থেকে চার বছরেও অবসরের টাকা ওঠাতে পারেন না। তাঁরা বেতন বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মিঠাপুকুরে নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছেন না বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ কর্মচারী। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরি করা এসব ব্যক্তি খরচ সামাল দিতে গিয়ে দেনায় জর্জরিত হয়ে পড়ছেন। কেউ কেউ প্রতিশ্রুতি মোতাবেক মাস শেষে দোকানের বকেয়া পরিশোধ করতে না পারার লজ্জায় বাজারে যাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন।
সীমিত আয় নিয়ে বিপাকে পড়া কর্মচারীদের একজন সেলিম মিয়া (ছদ্মনাম)। চাকরি করেন একটি বেসরকারি কলেজে। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে ৯ হাজার ৭০০ টাকা স্কেলে প্রতি মাসে বেতন পান ১২ হাজার টাকা।
সেলিম জানান, তাঁর পরিবারে সদস্য আছেন পাঁচজন। শুধু বেতনের ওপর নির্ভরশীল এই কর্মচারীকে প্রতি মাসে ধার করতে হয়। কারণ বেতনের টাকায় তাঁর পুরো মাস পাড়ি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
একাধিক কর্মচারী জানান, সরকারের কর্মসৃজন কর্মসূচির শ্রমিকেরা কাজের বিনিময়ে দৈনিক ৪০০ টাকা মজুরি পান। অপরদিকে স্কুল-কলেজের অধিকাংশ কর্মচারীর দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকারও কম। বেশির ভাগ কর্মচারী দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে সংসার চালাতে গিয়ে দেনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন।
চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সুশীল চন্দ্র বর্মণ জানান, সবজি থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁকে এক বছরে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিতে হয়েছে।
স্থানীয় একটি কলেজে পিয়ন পদে কর্মরত মনোয়ার হোসেন বলেন, মাসের বেতনের টাকায় কোনোরকমে ২০ দিন চালানো যায়। পরের ১০ দিনের খাবারের জন্য বাকিতে চাল-ডাল নিতে হয়। এখন ব্যবসায়ীরাও আর বাকিতে পণ্য দিতে চান না।
কথা হলে মুদি ব্যবসায়ী নুর আলম বলেন, এখন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা বকেয়া টাকা পরিশোধ করতে পারছেন না।
এদিকে বেতন কম হওয়ায় এ কর্মচারীদের পক্ষে সঞ্চয় করা সম্ভব হয় না। শূন্য হাতে অবসরে গিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয় তাদের। কারণ চাকরি শেষ করার তিন থেকে চার বছরেও অবসরের টাকা ওঠাতে পারেন না। তাঁরা বেতন বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে