আরিফ আহম্মেদ, গৌরীপুর
সূর্যমুখী ফুল চাষে আশার আলো দেখছেন গৌরীপুরের চাষিরা। দিন দিন বাড়ছে এর চাহিদা।কৃষি বিভাগ মনে করছে, সূর্যমুখী চাষে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি পূরণ হবে পুষ্টির চাহিদা। গত বছর সরকারিভাবে পরীক্ষামূলক শুরু হলেও এবার অনেক কৃষক নিজ উদ্যোগে সূর্যমুখী চাষ করছেন।
এমনই একজন চাষি রামগোপালপুর ইউনিয়নের নওয়াগাঁও গ্রামের জাহাঙ্গীর হাসান রতন। সরকারের প্রণোদনা হিসেবে গত বছর এক কেজি সূর্যমুখী ফুলের বীজ দিয়ে তিনি চাষ শুরু করেন। সাফল্য পাওয়ায় এবার নিজ উদ্যোগে ২০ শতাংশ জমিতে করেছেন সূর্যমুখীর চাষ। এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে ছুটে আসছেন শত শত মানুষ।
গুজিখাঁ গ্রামের আব্দুল মুন্নাছ বলেন, সূর্যমুখী ফুলের দিকে শুধু তাকিয়ে থাকতেই ইচ্ছে করে। প্রতিদিন মানুষ আসেন দেখতে।
গৌরীপুর পৌর শহর থেকে আসা দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি দেখেছি। তাই বান্ধবীদের সঙ্গে আসলাম।
কৃষক জাহাঙ্গীর আলম রতন জানান, তিনি শৌখিন চাষি। সূর্যমুখী ফুলের বীজ থেকে পাওয়া তেল নিজের পরিবারের জন্য ব্যবহার করেন। গত বছর প্রণোদনা পেয়ে সূর্যমুখী চাষে আগ্রহী হয়েছিলেন। সফলতা পাওয়ায় এবার নিজ উদ্যোগে চাষ করেছেন।
এই কৃষক বলেন, প্রধান সমস্যা হচ্ছে সূর্যমুখী বীজ থেকে তেল উৎপাদনের যন্ত্র এই অঞ্চলে নেই। এই কারণে সরিষা ভাঙানোর মেশিনে তেল উৎপাদন করতে হয়। এতে উৎপাদন অনেক কম হয়।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের আকন্দ বলেন, সূর্যমুখী চাষে অর্থের বিনিয়োগ ও ঝুঁকি দুটোই কম, বিপরীতে লাভ বেশি। সূর্যমুখী ফুল চাষ নিয়ে আশাবাদী উপজেলা কৃষি বিভাগ।
ব্যাপকভাবে সূর্যমুখী ফুল চাষের উদ্যোগ গ্রহণের কথা জানিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লিপি বলেন, দেশে ভোজ্য তেলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। সূর্যমুখী বীজের তেল প্রচুর পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। এর চাষাবাদ প্রক্রিয়া সহজ, ব্যয় ও পরিশ্রম কম।
লুৎফুন্নাহার লিপি আরও বলেন, তেল উৎপাদনের জন্য বাজারে এর বীজের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করতে পারলে কৃষকেরা লাভবান হতে পারবেন।
গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) রামকৃষ্ণ সাহা সূর্যমুখী তেলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বলেন, নানা ভিটামিনের গুণে সমৃদ্ধ এই বীজ ও উৎপাদিত তেল। বিশেষ করে ভিটামিন বি, সি ও ই আছে এতে। এ ছাড়া রয়েছে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, জিংক, ম্যাংগানিজ। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক প্রভৃতি প্রতিরোধ করে এই সূর্যমুখী।
সূর্যমুখী ফুল চাষে আশার আলো দেখছেন গৌরীপুরের চাষিরা। দিন দিন বাড়ছে এর চাহিদা।কৃষি বিভাগ মনে করছে, সূর্যমুখী চাষে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি পূরণ হবে পুষ্টির চাহিদা। গত বছর সরকারিভাবে পরীক্ষামূলক শুরু হলেও এবার অনেক কৃষক নিজ উদ্যোগে সূর্যমুখী চাষ করছেন।
এমনই একজন চাষি রামগোপালপুর ইউনিয়নের নওয়াগাঁও গ্রামের জাহাঙ্গীর হাসান রতন। সরকারের প্রণোদনা হিসেবে গত বছর এক কেজি সূর্যমুখী ফুলের বীজ দিয়ে তিনি চাষ শুরু করেন। সাফল্য পাওয়ায় এবার নিজ উদ্যোগে ২০ শতাংশ জমিতে করেছেন সূর্যমুখীর চাষ। এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন এলাকা থেকে ছুটে আসছেন শত শত মানুষ।
গুজিখাঁ গ্রামের আব্দুল মুন্নাছ বলেন, সূর্যমুখী ফুলের দিকে শুধু তাকিয়ে থাকতেই ইচ্ছে করে। প্রতিদিন মানুষ আসেন দেখতে।
গৌরীপুর পৌর শহর থেকে আসা দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি দেখেছি। তাই বান্ধবীদের সঙ্গে আসলাম।
কৃষক জাহাঙ্গীর আলম রতন জানান, তিনি শৌখিন চাষি। সূর্যমুখী ফুলের বীজ থেকে পাওয়া তেল নিজের পরিবারের জন্য ব্যবহার করেন। গত বছর প্রণোদনা পেয়ে সূর্যমুখী চাষে আগ্রহী হয়েছিলেন। সফলতা পাওয়ায় এবার নিজ উদ্যোগে চাষ করেছেন।
এই কৃষক বলেন, প্রধান সমস্যা হচ্ছে সূর্যমুখী বীজ থেকে তেল উৎপাদনের যন্ত্র এই অঞ্চলে নেই। এই কারণে সরিষা ভাঙানোর মেশিনে তেল উৎপাদন করতে হয়। এতে উৎপাদন অনেক কম হয়।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের আকন্দ বলেন, সূর্যমুখী চাষে অর্থের বিনিয়োগ ও ঝুঁকি দুটোই কম, বিপরীতে লাভ বেশি। সূর্যমুখী ফুল চাষ নিয়ে আশাবাদী উপজেলা কৃষি বিভাগ।
ব্যাপকভাবে সূর্যমুখী ফুল চাষের উদ্যোগ গ্রহণের কথা জানিয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লিপি বলেন, দেশে ভোজ্য তেলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। সূর্যমুখী বীজের তেল প্রচুর পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। এর চাষাবাদ প্রক্রিয়া সহজ, ব্যয় ও পরিশ্রম কম।
লুৎফুন্নাহার লিপি আরও বলেন, তেল উৎপাদনের জন্য বাজারে এর বীজের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করতে পারলে কৃষকেরা লাভবান হতে পারবেন।
গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) রামকৃষ্ণ সাহা সূর্যমুখী তেলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বলেন, নানা ভিটামিনের গুণে সমৃদ্ধ এই বীজ ও উৎপাদিত তেল। বিশেষ করে ভিটামিন বি, সি ও ই আছে এতে। এ ছাড়া রয়েছে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, জিংক, ম্যাংগানিজ। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক প্রভৃতি প্রতিরোধ করে এই সূর্যমুখী।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে