আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজশাহীর সাত জেলায় গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা। তাঁদের মধ্যে পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ মনোনীত তিন প্রার্থী।
সকাল ৯টা থেকে ইভিএমে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে টানা বেলা ২টা পর্যন্ত চলে। কঠোর নিরাপত্তায় শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এই নির্বাচন।
রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল। তিনি ৫৯৮ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী আখতারুজ্জামান আকতার পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট।
জেলা পরিষদের সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য পদের ১২ জনের মধ্যে এবার নয়জনই নতুন মুখ।
১ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য পদে আবদুর রশিদ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে মাইনুল ইসলাম স্বপন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে তরিকুল ইসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দিলীপ কুমার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আবুল কালাম আজাদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আবু জাফর প্রামাণিক, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আসাদুজ্জামান মাসুদ, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে জনাব আলী এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মহিদুল ইসলাম সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনটি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মধ্যে ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসন-১ এ শিউলী রানী সাহা; ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসন-২ এ সুলতানা পারভীন রিনা এবং ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসন-৩ এ সাজেদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন। এই ১২ জনের মধ্যে শুধু আবু জাফর প্রামাণিক, আসাদুজ্জামান মাসুদ ও শিউলী রানী সাহা আগের পরিষদেও ছিলেন।
বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও চেয়ারম্যান হিসেবে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মকবুল হোসেন। ডা. মকবুল হোসেন আনারস প্রতীকে ৮৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি। ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি বগুড়া জেলা পরিষদে প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০১৭ সালে জেলা পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৭২১ ভোট। আব্দুল মান্নান বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। কারাগারে থেকেই তিনি নির্বাচনে অংশ নেন।
সাধারণ সদস্য পদে ভোটে বিজয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে ছামছুন্নাহার বানু, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দ সার্জিল আহমেদ টিপু, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মোছা. নাছরিন রহমান, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মুকুল, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এ কে এম আসাদুর রহমান দুলু, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মোস্তাফিজার রহমান, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এ এম এম ফজলুল হক, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল্লাহেল বাকী, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুর রশিদ ফরাজি, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে আবুল হাসান মো. আশরাফুদ্দৌলা।
সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিজয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে মোছা. মাহফুজা খানম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে শামীমা আক্তার মুক্তা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে সুমাইয়া খানম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আসমা বেগম।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহমুদ হাসান বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জয়পুরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী খাজা সামছুল আলম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ৪৯২ ভোটের মধ্যে ৩৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদ-সমর্থিত প্রার্থী আবুল খায়ের মো. সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন ৯৬ ভোট।
এদিকে, জয়পুরহাট-১ (জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি) আসনে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে সাবিনা চৌধুরী এবং জয়পুরহাট-২ (কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর) আসনে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে রত্না রশীদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া সদস্য পদে জয়পুরহাট সদর উপজেলায় রমজান আলী সরদার, পাঁচবিবিতে আবু সাইদ আল মাহমুদ চন্দন, কালাইয়ে রফিকুল ইসলাম, ক্ষেতলালে আব্দুল হান্নান মিঠু এবং আক্কেলপুরে মাজহারুল আনোয়ার লিটন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
পাবনায় গতকাল শুধু সাধারণ ও সংরক্ষিত সদস্য পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত বীর মুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
বেসরকারি ফলাফলে সাধারণ সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন সদরে নজরুল ইসলাম সোহেল, আটঘরিয়ায় কামরুজ্জামান টুটুল, ঈশ্বরদীতে তফিকুজ্জামান রতন, সুজানগরে ফররুখ কবির বাবু, বেড়ায় মাসুদ রানা ময়ছার, সাঁথিয়ায় আসাদুল ইসলাম আলতাব, ফরিদপুরে আব্দুল জলিল, চাটমোহরে সাইদুল ইসলাম পলাশ ও ভাঙ্গুড়ায় আসলাম আলী। আর সংরক্ষিত সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন আইরিন কিবরিয়া, আনোয়ারা আহমেদ ও আঁখি খাতুন।
নওগাঁয় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত প্রার্থী এ কে এম ফজলে রাব্বী বকু বেসরকারিভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
সাধারণ সদস্য পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ীরা হলেন ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আজহারুল ইসলাম বুলু, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আজাদ রহমান, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মো. নুরুজ্জামান হোসেন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মোসা. রাহেলা চৌধুরী টফি, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে মো. গোলাম নূরানী, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল হাদি, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল মজিদ, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে মো. জাকির হোসেন, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে চৌধুরী গোলাম মোস্তফা।
অন্যদিকে ২ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিজয়ী হয়েছেন মোসা. ফাতিমা জিন্নাহ ঝর্ণা, ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে পারভীন আক্তার, ৪ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে জাকিয়া সুলতানা।
সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি।
এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মসলেম উদ্দিন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে একরামুল হক, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম খান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সুমন সরকার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে শরিফুল ইসলাম তাজফুল, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাম মোস্তফা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুর রহিম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম আল-আমিন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাসুদ রানা। সংরক্ষিত আসনে ১ নম্বর ওয়ার্ডে জুঁই পারভীন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে কামরুন্নাহার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নারগীছ খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন।
নাটোরে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী সাজেদুর রহমান খান ৫৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি মনোনীত নুরুন্নবী মৃধা পেয়েছেন ২৪৭ ভোট।
এ ছাড়া জেলা পরিষদের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্যরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে সরফরাজ নেওয়াজ বাবু, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সরকার মেহেদী হাসান, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে শাহ আলম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মতিউর রহমান মতি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে রেজাউল করিম রেজা, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সোহরাব হোসেন সোহাগ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আলী আকবর।
এ ছাড়া সংরক্ষিত সদস্য পদে হুমাইরা জাহান রিয়া ও ভোট পেয়ে লাভলী ইয়াসমিন নির্বাচিত হয়েছেন। সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি।
এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মসলেম উদ্দিন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ২ নম্বর ওয়ার্ডে একরামুল হক, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম খান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সুমন সরকার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে শরিফুল ইসলাম তাজফুল, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাম মোস্তফা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুর রহিম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম আল-আমিন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাসুদ রানা। সংরক্ষিত আসনে ১ নম্বর ওয়ার্ডে জুঁই পারভীন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে কামরুন্নাহার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নারগীছ খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজশাহীর সাত জেলায় গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা। তাঁদের মধ্যে পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ মনোনীত তিন প্রার্থী।
সকাল ৯টা থেকে ইভিএমে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে টানা বেলা ২টা পর্যন্ত চলে। কঠোর নিরাপত্তায় শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এই নির্বাচন।
রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল। তিনি ৫৯৮ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী আখতারুজ্জামান আকতার পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট।
জেলা পরিষদের সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য পদের ১২ জনের মধ্যে এবার নয়জনই নতুন মুখ।
১ নম্বর ওয়ার্ডে সদস্য পদে আবদুর রশিদ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে মাইনুল ইসলাম স্বপন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে তরিকুল ইসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দিলীপ কুমার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আবুল কালাম আজাদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আবু জাফর প্রামাণিক, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আসাদুজ্জামান মাসুদ, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে জনাব আলী এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মহিদুল ইসলাম সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনটি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মধ্যে ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসন-১ এ শিউলী রানী সাহা; ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসন-২ এ সুলতানা পারভীন রিনা এবং ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসন-৩ এ সাজেদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন। এই ১২ জনের মধ্যে শুধু আবু জাফর প্রামাণিক, আসাদুজ্জামান মাসুদ ও শিউলী রানী সাহা আগের পরিষদেও ছিলেন।
বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও চেয়ারম্যান হিসেবে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মকবুল হোসেন। ডা. মকবুল হোসেন আনারস প্রতীকে ৮৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি। ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি বগুড়া জেলা পরিষদে প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০১৭ সালে জেলা পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৭২১ ভোট। আব্দুল মান্নান বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। কারাগারে থেকেই তিনি নির্বাচনে অংশ নেন।
সাধারণ সদস্য পদে ভোটে বিজয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে ছামছুন্নাহার বানু, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দ সার্জিল আহমেদ টিপু, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মোছা. নাছরিন রহমান, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মুকুল, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এ কে এম আসাদুর রহমান দুলু, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মোস্তাফিজার রহমান, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এ এম এম ফজলুল হক, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল্লাহেল বাকী, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুর রশিদ ফরাজি, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে আবুল হাসান মো. আশরাফুদ্দৌলা।
সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিজয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে মোছা. মাহফুজা খানম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে শামীমা আক্তার মুক্তা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে সুমাইয়া খানম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আসমা বেগম।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাহমুদ হাসান বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জয়পুরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী খাজা সামছুল আলম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ৪৯২ ভোটের মধ্যে ৩৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদ-সমর্থিত প্রার্থী আবুল খায়ের মো. সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন ৯৬ ভোট।
এদিকে, জয়পুরহাট-১ (জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি) আসনে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে সাবিনা চৌধুরী এবং জয়পুরহাট-২ (কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর) আসনে সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে রত্না রশীদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া সদস্য পদে জয়পুরহাট সদর উপজেলায় রমজান আলী সরদার, পাঁচবিবিতে আবু সাইদ আল মাহমুদ চন্দন, কালাইয়ে রফিকুল ইসলাম, ক্ষেতলালে আব্দুল হান্নান মিঠু এবং আক্কেলপুরে মাজহারুল আনোয়ার লিটন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
পাবনায় গতকাল শুধু সাধারণ ও সংরক্ষিত সদস্য পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত বীর মুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
বেসরকারি ফলাফলে সাধারণ সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন সদরে নজরুল ইসলাম সোহেল, আটঘরিয়ায় কামরুজ্জামান টুটুল, ঈশ্বরদীতে তফিকুজ্জামান রতন, সুজানগরে ফররুখ কবির বাবু, বেড়ায় মাসুদ রানা ময়ছার, সাঁথিয়ায় আসাদুল ইসলাম আলতাব, ফরিদপুরে আব্দুল জলিল, চাটমোহরে সাইদুল ইসলাম পলাশ ও ভাঙ্গুড়ায় আসলাম আলী। আর সংরক্ষিত সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন আইরিন কিবরিয়া, আনোয়ারা আহমেদ ও আঁখি খাতুন।
নওগাঁয় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত প্রার্থী এ কে এম ফজলে রাব্বী বকু বেসরকারিভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
সাধারণ সদস্য পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ীরা হলেন ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আজহারুল ইসলাম বুলু, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আজাদ রহমান, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মো. নুরুজ্জামান হোসেন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মোসা. রাহেলা চৌধুরী টফি, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে মো. গোলাম নূরানী, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল হাদি, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল মজিদ, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে মো. জাকির হোসেন, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে চৌধুরী গোলাম মোস্তফা।
অন্যদিকে ২ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিজয়ী হয়েছেন মোসা. ফাতিমা জিন্নাহ ঝর্ণা, ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে পারভীন আক্তার, ৪ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে জাকিয়া সুলতানা।
সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি।
এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মসলেম উদ্দিন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে একরামুল হক, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম খান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সুমন সরকার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে শরিফুল ইসলাম তাজফুল, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাম মোস্তফা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুর রহিম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম আল-আমিন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাসুদ রানা। সংরক্ষিত আসনে ১ নম্বর ওয়ার্ডে জুঁই পারভীন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে কামরুন্নাহার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নারগীছ খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন।
নাটোরে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী সাজেদুর রহমান খান ৫৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি মনোনীত নুরুন্নবী মৃধা পেয়েছেন ২৪৭ ভোট।
এ ছাড়া জেলা পরিষদের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্যরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে সরফরাজ নেওয়াজ বাবু, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সরকার মেহেদী হাসান, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে শাহ আলম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মতিউর রহমান মতি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে রেজাউল করিম রেজা, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সোহরাব হোসেন সোহাগ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আলী আকবর।
এ ছাড়া সংরক্ষিত সদস্য পদে হুমাইরা জাহান রিয়া ও ভোট পেয়ে লাভলী ইয়াসমিন নির্বাচিত হয়েছেন। সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি।
এ ছাড়া সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মসলেম উদ্দিন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ২ নম্বর ওয়ার্ডে একরামুল হক, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম খান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সুমন সরকার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে শরিফুল ইসলাম তাজফুল, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাম মোস্তফা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুর রহিম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুল ইসলাম আল-আমিন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাসুদ রানা। সংরক্ষিত আসনে ১ নম্বর ওয়ার্ডে জুঁই পারভীন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে কামরুন্নাহার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নারগীছ খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে