মাঝে আপনার একটা সার্জারি হয়েছিল বলে শুনেছিলাম। এখন কেমন আছেন?
সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে আমার সার্জারিটা হয়েছিল। তারপর এক মাস রেস্ট নিয়েছি, বাড়িতেই ছিলাম। বেডরেস্ট তো আর হয় না, হোমরেস্ট হয়। আই অ্যাম গুড নাউ। পারফেক্টলি ফাইন।
বাংলাদেশের ‘ওয়ান ইলেভেন’ সিনেমায় অভিনয় করছেন। অনেক দিন পর বাংলাদেশের কোনো কাজে যুক্ত হলেন। এ সিনেমায় অভিনয় করতে রাজি হওয়ার বিশেষ কোনো কারণ আছে?
ওপার বাংলায় কাজ করার ইচ্ছে আমার প্রবল এবং সেটা বহু বছর ধরে। ২০০৮ সালে প্রথমবার, আর ওই একবারই গিয়েছিলাম ঢাকায়, একটা কমার্শিয়াল ফিল্মের শুটিং করতে। তারপর অনেক পরিচালক-প্রযোজকের সঙ্গে কথা হয়েছে, স্ক্রিপ্ট আদান-প্রদান হয়েছে, কিন্তু কাজটি করা হয়ে ওঠেনি, ব্যাটে-বলে হয়নি সবটা।
কামরুল ইসলাম রিফাত আমার নতুন ছবির পরিচালক। উনি ওয়ান ইলেভেনের গল্পটা আমাকে পাঠিয়েছিলেন ২০২১ সালে। কোভিডের ওই পুরো যন্ত্রণার মধ্যেই আমি প্রথম গল্পটা পড়েছিলাম। ২০২১ সাল থেকেই কামরুল রিফাত ও ওনার টিমের সঙ্গে আমার যোগাযোগ স্থাপন হয়েছিল। তারপরে আমি স্ক্রিপ্টটা পড়েছি। অনেক ড্রাফট পড়েছি, চরিত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে, জুম কলে অনেক মিটিং করেছি। পুরো গল্প আর ওনারা যেভাবে শুটিং করতে চান, সেটা নিয়ে একরকম মুগ্ধতা তৈরি হয়েছে। সেই মুগ্ধতা থেকেই কাজটা করতে চাওয়া।
আমি সব সময় এমন চরিত্র করতে চাই, যেগুলো আগে কখনো করিনি। কারণ একই চরিত্র করতে থাকলে দর্শক কেন দেখতে চাইবে, আমাকে বা আমার ছবি কেন দেখতে চাইবে? আর বাংলাদেশের একটা কাজ করব, মনের মতো না হলে হয়তো কাজটা করা হওয়া উঠত না। আমি অনেক খুশি যে ওয়ান ইলেভেনের মতো ভালো গল্পের একটা সিনেমায় অভিনয় করতে যাচ্ছি।
ওয়ান ইলেভেন কী ধরনের সিনেমা হতে যাচ্ছে? মিস্ট্রি, থ্রিলার নাকি রাজনৈতিক থ্রিলার?
আমাদের জীবনটা তো রাজনীতির বাইরে নয়। রহস্যের বাইরেও নয়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে আমরা বুঝতে পারি না, সারা দিনটা কীভাবে কাটবে। আমার প্রফেশনের ক্ষেত্রেও, শুটিংয়ে দুপুরবেলা জানি না সন্ধ্যাবেলা সিনগুলো কী রকম যাবে। রহস্য আমাদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে সর্বদা। সেটা ছবির ক্ষেত্রে হোক বা গল্পের ক্ষেত্রে হোক। না জানাটার মধ্যে একটা আনন্দ আছে, সে জন্য আপনারা যখন ‘ওয়ান ইলেভেন’ ছবিটা বড় পর্দায় দেখবেন, কৌতূহল থাকবে। আমার মনে হয়, দেখার পরই দর্শক বুঝতে পারবেন এটা মিস্ট্রি, থ্রিলার নাকি রাজনৈতিক থ্রিলার। আপাতত এটুকুই বলব, এ সিনেমায় সবকিছু মিশে আছে আমাদের জীবনের মতো।
নেটফ্লিক্সের ‘কলা’ সিনেমায় আপনার অভিনয় মুগ্ধ করেছে। ধূসর চরিত্রে সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন। এবারও কি তেমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে?
নিঃসন্দেহে। আমি গৎবাঁধা কোনো চরিত্রে কাজ করব না। আর যেসব চরিত্রে আমাকে দর্শক দেখে ফেলেছে, তেমন চরিত্রেও অভিনয় করব না। কারণ আমি নিজেকে রিপিট করতে চাই না। সব সময় চাই একদম নতুনভাবে দর্শকের সামনে আসতে। সেটা নতুন চরিত্র হোক, সাজ-পোশাক হোক, চেহারা হোক। ওয়ান ইলেভেনে আমার চরিত্রটা একদম নতুন। এ রকমভাবে আমাকে দর্শক আগে কখনো দেখেনি। তাই সিনেমাটি নিয়ে আমি এক্সাইটেড।
এমন অনেক পরিচালকের সিনেমায় আপনি কাজ করেছেন, যাঁরা একেবারেই নতুন। আপনার সঙ্গেই অনেকে তাঁদের ক্যারিয়ার শুরু করেছেন। ওয়ান ইলেভেনের নির্মাতারও এটা প্রথম সিনেমা। সাধারণত কোনো জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী নতুনদেরকে এতটা গুরুত্ব দেন না। এক্ষেত্রে আপনার কী ভাবনা কাজ করে?
২৩ বছরের ক্যারিয়ারে আমি সবচেয়ে বেশি নতুন পরিচালক, নতুন প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ করেছি। এ রকম অনেক পরিচালক আছেন বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে, যাঁদের প্রথম ছবি আমার সঙ্গে হয়েছে, তারপর বোম্বেতে গিয়েও তাঁরা কাজ করেছেন, তখন আমি আবার তাঁদের সঙ্গে কাজ করেছি। সুতরাং নতুনদের সঙ্গে কাজ করতে আমি কখনো পিছপা হইনি। আর দেখুন সব প্রফেশনে সবারই একটা প্রথম দিন থাকে। আমারও ছিল, আমার জীবনেও একটা প্রথম দিন ছিল, একটা প্রথম কাজ ছিল এবং আমি জানি যে নতুনদের সঙ্গে কাজ করতে না চাওয়ার ফ্রাস্ট্রেশন কতটা। আমরা প্রত্যেকেই নিজেদের জীবনে সেটার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি। সেই ফ্রাস্ট্রেশনের বিরক্তি থেকে মনে হয়, আমি সব সময় আগ্রহী থাকি নতুনদের সঙ্গে কাজ করতে। ওয়ান ইলেভেন কামরুল ইসলাম রিফাতের প্রথম কাজ হবে এবং ওনার টিম, অ্যাসোসিয়েট, অ্যাসিসট্যান্ট, কস্টিউম ডিপার্টমেন্ট—ওনাদের সঙ্গে আমার প্রচুরবার কথা হচ্ছে, ফোনে যোগাযোগ রয়েছে এবং এতটাই দক্ষতার সঙ্গে ওনারা কাজ করছেন যে আমার আর ধৈর্য থাকছে না। আমার সঙ্গে যখনই কথা হচ্ছে, আমি বলছি যে আমরা কত তাড়াতাড়ি শুটিংটা শুরু করতে পারব। প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা আফজাল হোসেনও এ সিনেমায় অভিনয় করছেন। প্রথমবারের মতো তাঁর সঙ্গে আপনার কাজ হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে কতটা এক্সাইটেড?
আমি বাংলাদেশের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বিশাল ভক্ত। আমি ওনাদের অনেকের কাজ ফলো করি, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে হোক বা এখানে কলকাতায় যে ছবিগুলো রিলিজ করে, সেগুলো দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে বসে থাকি। আফজাল হোসেনের সঙ্গে কাজ করাটাও বড় পাওনা। আশা করছি আমাদের একসঙ্গে দারুণ একটা কাজ হবে। আর বড় পর্দায় আমাদের একসঙ্গে দেখে দর্শকদের মধ্যেও উষ্ণতার সঞ্চার ঘটবে। আফজাল হোসেন তো আছেনই। বাকি যে কলাকুশলীরা আছেন, আমি প্রত্যেকের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক।
মাঝে আপনার একটা সার্জারি হয়েছিল বলে শুনেছিলাম। এখন কেমন আছেন?
সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে আমার সার্জারিটা হয়েছিল। তারপর এক মাস রেস্ট নিয়েছি, বাড়িতেই ছিলাম। বেডরেস্ট তো আর হয় না, হোমরেস্ট হয়। আই অ্যাম গুড নাউ। পারফেক্টলি ফাইন।
বাংলাদেশের ‘ওয়ান ইলেভেন’ সিনেমায় অভিনয় করছেন। অনেক দিন পর বাংলাদেশের কোনো কাজে যুক্ত হলেন। এ সিনেমায় অভিনয় করতে রাজি হওয়ার বিশেষ কোনো কারণ আছে?
ওপার বাংলায় কাজ করার ইচ্ছে আমার প্রবল এবং সেটা বহু বছর ধরে। ২০০৮ সালে প্রথমবার, আর ওই একবারই গিয়েছিলাম ঢাকায়, একটা কমার্শিয়াল ফিল্মের শুটিং করতে। তারপর অনেক পরিচালক-প্রযোজকের সঙ্গে কথা হয়েছে, স্ক্রিপ্ট আদান-প্রদান হয়েছে, কিন্তু কাজটি করা হয়ে ওঠেনি, ব্যাটে-বলে হয়নি সবটা।
কামরুল ইসলাম রিফাত আমার নতুন ছবির পরিচালক। উনি ওয়ান ইলেভেনের গল্পটা আমাকে পাঠিয়েছিলেন ২০২১ সালে। কোভিডের ওই পুরো যন্ত্রণার মধ্যেই আমি প্রথম গল্পটা পড়েছিলাম। ২০২১ সাল থেকেই কামরুল রিফাত ও ওনার টিমের সঙ্গে আমার যোগাযোগ স্থাপন হয়েছিল। তারপরে আমি স্ক্রিপ্টটা পড়েছি। অনেক ড্রাফট পড়েছি, চরিত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে, জুম কলে অনেক মিটিং করেছি। পুরো গল্প আর ওনারা যেভাবে শুটিং করতে চান, সেটা নিয়ে একরকম মুগ্ধতা তৈরি হয়েছে। সেই মুগ্ধতা থেকেই কাজটা করতে চাওয়া।
আমি সব সময় এমন চরিত্র করতে চাই, যেগুলো আগে কখনো করিনি। কারণ একই চরিত্র করতে থাকলে দর্শক কেন দেখতে চাইবে, আমাকে বা আমার ছবি কেন দেখতে চাইবে? আর বাংলাদেশের একটা কাজ করব, মনের মতো না হলে হয়তো কাজটা করা হওয়া উঠত না। আমি অনেক খুশি যে ওয়ান ইলেভেনের মতো ভালো গল্পের একটা সিনেমায় অভিনয় করতে যাচ্ছি।
ওয়ান ইলেভেন কী ধরনের সিনেমা হতে যাচ্ছে? মিস্ট্রি, থ্রিলার নাকি রাজনৈতিক থ্রিলার?
আমাদের জীবনটা তো রাজনীতির বাইরে নয়। রহস্যের বাইরেও নয়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে আমরা বুঝতে পারি না, সারা দিনটা কীভাবে কাটবে। আমার প্রফেশনের ক্ষেত্রেও, শুটিংয়ে দুপুরবেলা জানি না সন্ধ্যাবেলা সিনগুলো কী রকম যাবে। রহস্য আমাদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে সর্বদা। সেটা ছবির ক্ষেত্রে হোক বা গল্পের ক্ষেত্রে হোক। না জানাটার মধ্যে একটা আনন্দ আছে, সে জন্য আপনারা যখন ‘ওয়ান ইলেভেন’ ছবিটা বড় পর্দায় দেখবেন, কৌতূহল থাকবে। আমার মনে হয়, দেখার পরই দর্শক বুঝতে পারবেন এটা মিস্ট্রি, থ্রিলার নাকি রাজনৈতিক থ্রিলার। আপাতত এটুকুই বলব, এ সিনেমায় সবকিছু মিশে আছে আমাদের জীবনের মতো।
নেটফ্লিক্সের ‘কলা’ সিনেমায় আপনার অভিনয় মুগ্ধ করেছে। ধূসর চরিত্রে সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন। এবারও কি তেমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে?
নিঃসন্দেহে। আমি গৎবাঁধা কোনো চরিত্রে কাজ করব না। আর যেসব চরিত্রে আমাকে দর্শক দেখে ফেলেছে, তেমন চরিত্রেও অভিনয় করব না। কারণ আমি নিজেকে রিপিট করতে চাই না। সব সময় চাই একদম নতুনভাবে দর্শকের সামনে আসতে। সেটা নতুন চরিত্র হোক, সাজ-পোশাক হোক, চেহারা হোক। ওয়ান ইলেভেনে আমার চরিত্রটা একদম নতুন। এ রকমভাবে আমাকে দর্শক আগে কখনো দেখেনি। তাই সিনেমাটি নিয়ে আমি এক্সাইটেড।
এমন অনেক পরিচালকের সিনেমায় আপনি কাজ করেছেন, যাঁরা একেবারেই নতুন। আপনার সঙ্গেই অনেকে তাঁদের ক্যারিয়ার শুরু করেছেন। ওয়ান ইলেভেনের নির্মাতারও এটা প্রথম সিনেমা। সাধারণত কোনো জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী নতুনদেরকে এতটা গুরুত্ব দেন না। এক্ষেত্রে আপনার কী ভাবনা কাজ করে?
২৩ বছরের ক্যারিয়ারে আমি সবচেয়ে বেশি নতুন পরিচালক, নতুন প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ করেছি। এ রকম অনেক পরিচালক আছেন বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে, যাঁদের প্রথম ছবি আমার সঙ্গে হয়েছে, তারপর বোম্বেতে গিয়েও তাঁরা কাজ করেছেন, তখন আমি আবার তাঁদের সঙ্গে কাজ করেছি। সুতরাং নতুনদের সঙ্গে কাজ করতে আমি কখনো পিছপা হইনি। আর দেখুন সব প্রফেশনে সবারই একটা প্রথম দিন থাকে। আমারও ছিল, আমার জীবনেও একটা প্রথম দিন ছিল, একটা প্রথম কাজ ছিল এবং আমি জানি যে নতুনদের সঙ্গে কাজ করতে না চাওয়ার ফ্রাস্ট্রেশন কতটা। আমরা প্রত্যেকেই নিজেদের জীবনে সেটার মধ্যে দিয়ে গিয়েছি। সেই ফ্রাস্ট্রেশনের বিরক্তি থেকে মনে হয়, আমি সব সময় আগ্রহী থাকি নতুনদের সঙ্গে কাজ করতে। ওয়ান ইলেভেন কামরুল ইসলাম রিফাতের প্রথম কাজ হবে এবং ওনার টিম, অ্যাসোসিয়েট, অ্যাসিসট্যান্ট, কস্টিউম ডিপার্টমেন্ট—ওনাদের সঙ্গে আমার প্রচুরবার কথা হচ্ছে, ফোনে যোগাযোগ রয়েছে এবং এতটাই দক্ষতার সঙ্গে ওনারা কাজ করছেন যে আমার আর ধৈর্য থাকছে না। আমার সঙ্গে যখনই কথা হচ্ছে, আমি বলছি যে আমরা কত তাড়াতাড়ি শুটিংটা শুরু করতে পারব। প্রস্তুতি চলছে জোর কদমে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা আফজাল হোসেনও এ সিনেমায় অভিনয় করছেন। প্রথমবারের মতো তাঁর সঙ্গে আপনার কাজ হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে কতটা এক্সাইটেড?
আমি বাংলাদেশের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বিশাল ভক্ত। আমি ওনাদের অনেকের কাজ ফলো করি, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে হোক বা এখানে কলকাতায় যে ছবিগুলো রিলিজ করে, সেগুলো দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে বসে থাকি। আফজাল হোসেনের সঙ্গে কাজ করাটাও বড় পাওনা। আশা করছি আমাদের একসঙ্গে দারুণ একটা কাজ হবে। আর বড় পর্দায় আমাদের একসঙ্গে দেখে দর্শকদের মধ্যেও উষ্ণতার সঞ্চার ঘটবে। আফজাল হোসেন তো আছেনই। বাকি যে কলাকুশলীরা আছেন, আমি প্রত্যেকের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে