আজকের পত্রিকা ডেস্ক
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় যশোর জেলায় প্রথম দিনে ৩৭৭ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি অনুপস্থিত ছিল মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষারা।
এদিন মাদ্রাসার ২৭৯ দাখিল পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। শতকরা হিসাবে এই হার ৭৪ শতাংশ। আর জেলায় সব চেয়ে বেশি অনুপস্থিতি দেখা গেছে মনিরামপুরে।
উপজেলাটিতে দুই মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৭৩ জন দাখিল পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এদের মধ্যে রাজগঞ্জ সিদ্দিকিয়া মডেল ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৮ জন ও মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৫ জন অনুপস্থিত ছিল। অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৯ জন ছাত্রী। বাকি ১৪ জন ছাত্র।
যশোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিনে যশোর জেলায় ৩৭৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে ২১ জন এসএসসি পরীক্ষার্থী। এ ছাড়া ২৭৯ জন দাখিল এবং ৭৭ জন ভকেশনাল পরীক্ষার্থী প্রথম দিনের পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
এ দিকে তিন বোর্ডের মধ্যে যশোর শিক্ষা বোর্ডে ১৭১ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। তবে এ দিন কোনো পরীক্ষার্থী অসদুপায় অবলম্বনের জন্য বহিষ্কৃত হয়নি। যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র জানান, এবারের পরীক্ষার জন্য এক লাখ ৮১ হাজার ৪৩০ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশনভুক্ত ছিল। যাদের মধ্যে ৯২ হাজার ৪৪২ জন ছাত্র। আর ছাত্রী ৮৮ হাজার ৯৮৮ জন। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে নিয়মিত রয়েছে এক লাখ ৫৭ হাজার ১৬৫ জন এবং অনিয়মিত ২৩ হাজার ৯৭১ জন। এসব শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ১৭১ জন অংশ নেয়নি। তবে ৬ জন শ্রুতি লেখক (প্রতিবন্ধী) পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে পরীক্ষায়।
মনিরামপুর প্রতিনিধি জানান, মনিরামপুরে প্রথম দিনের এসএসসি, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এদিন দুই মাদ্রাসার কেন্দ্রে ৭৩ জন দাখিল পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এদের মধ্যে রাজগঞ্জ সিদ্দিকিয়া মডেল ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৮ জন ও মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৫ জন। অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৯ জন ছাত্রী। বাকি ১৪ জন ছাত্র।
রাজগঞ্জ সিদ্দিকিয়া মডেল ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমার কেন্দ্রে প্রথম দিন কোরআন মাজিদ ও পদার্থ বিজ্ঞান পরীক্ষা হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৬৫৪ জন। এ দিন ৩৩ জন ছাত্রী এবং ৫ জন ছাত্র অনুপস্থিত ছিল।
মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের সচিব মো. শহীদুল্লাহ বলেন, আমার কেন্দ্রে ৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম দিন অনুপস্থিত ছিল ৩৫ জন। তাদের মধ্যে ছাত্রী ২৬ জন ও ছাত্র ৯ জন।
এদিকে ভকেশনাল পদার্থ-২ পরীক্ষায় মশিয়াহাটি অক্ষয় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ১৩ জন ও রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫ জন পরীক্ষার্থী এ দিন অনুপস্থিত ছিল। মনিরামপুর সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে পদার্থ বিজ্ঞান পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিল এক ছাত্র। বাকি কেন্দ্রগুলোতে সব পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পরীক্ষা গ্রহণের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রথম দিনের দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষায় অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের বেশির ভাগ ছাত্রী। যারা করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার মধ্যে বাল্য বিয়ের শিকার হয়েছে।
মনিরামপুরে প্রথম দিনের মাধ্যমিক, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষার ১২টি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ হাজার ২৮২ জন। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল ২ হাজার ১৯০ জন।
অভয়নগরে তিন বোর্ডের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিল ২০ জন। কেশবপুরে ২১ জন ছাত্র ও ৩০ জন ছাত্রী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে বাহারুল উলুম কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রেই ৩৯ জন মাদ্রাসার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম। চৌগাছায় অনুপস্থিত ছিল ৩৪ জন।পরীক্ষার্থী। ঝিকরগাছায় অনুপস্থিত ছিল ৪১ জন।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় যশোর জেলায় প্রথম দিনে ৩৭৭ পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে সব চেয়ে বেশি অনুপস্থিত ছিল মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষারা।
এদিন মাদ্রাসার ২৭৯ দাখিল পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। শতকরা হিসাবে এই হার ৭৪ শতাংশ। আর জেলায় সব চেয়ে বেশি অনুপস্থিতি দেখা গেছে মনিরামপুরে।
উপজেলাটিতে দুই মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৭৩ জন দাখিল পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এদের মধ্যে রাজগঞ্জ সিদ্দিকিয়া মডেল ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৮ জন ও মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৫ জন অনুপস্থিত ছিল। অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৯ জন ছাত্রী। বাকি ১৪ জন ছাত্র।
যশোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিনে যশোর জেলায় ৩৭৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে ২১ জন এসএসসি পরীক্ষার্থী। এ ছাড়া ২৭৯ জন দাখিল এবং ৭৭ জন ভকেশনাল পরীক্ষার্থী প্রথম দিনের পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
এ দিকে তিন বোর্ডের মধ্যে যশোর শিক্ষা বোর্ডে ১৭১ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। তবে এ দিন কোনো পরীক্ষার্থী অসদুপায় অবলম্বনের জন্য বহিষ্কৃত হয়নি। যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র জানান, এবারের পরীক্ষার জন্য এক লাখ ৮১ হাজার ৪৩০ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশনভুক্ত ছিল। যাদের মধ্যে ৯২ হাজার ৪৪২ জন ছাত্র। আর ছাত্রী ৮৮ হাজার ৯৮৮ জন। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে নিয়মিত রয়েছে এক লাখ ৫৭ হাজার ১৬৫ জন এবং অনিয়মিত ২৩ হাজার ৯৭১ জন। এসব শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ১৭১ জন অংশ নেয়নি। তবে ৬ জন শ্রুতি লেখক (প্রতিবন্ধী) পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে পরীক্ষায়।
মনিরামপুর প্রতিনিধি জানান, মনিরামপুরে প্রথম দিনের এসএসসি, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এদিন দুই মাদ্রাসার কেন্দ্রে ৭৩ জন দাখিল পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এদের মধ্যে রাজগঞ্জ সিদ্দিকিয়া মডেল ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৮ জন ও মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩৫ জন। অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৯ জন ছাত্রী। বাকি ১৪ জন ছাত্র।
রাজগঞ্জ সিদ্দিকিয়া মডেল ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমার কেন্দ্রে প্রথম দিন কোরআন মাজিদ ও পদার্থ বিজ্ঞান পরীক্ষা হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৬৫৪ জন। এ দিন ৩৩ জন ছাত্রী এবং ৫ জন ছাত্র অনুপস্থিত ছিল।
মনিরামপুর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের সচিব মো. শহীদুল্লাহ বলেন, আমার কেন্দ্রে ৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রথম দিন অনুপস্থিত ছিল ৩৫ জন। তাদের মধ্যে ছাত্রী ২৬ জন ও ছাত্র ৯ জন।
এদিকে ভকেশনাল পদার্থ-২ পরীক্ষায় মশিয়াহাটি অক্ষয় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ১৩ জন ও রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫ জন পরীক্ষার্থী এ দিন অনুপস্থিত ছিল। মনিরামপুর সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে পদার্থ বিজ্ঞান পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিল এক ছাত্র। বাকি কেন্দ্রগুলোতে সব পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পরীক্ষা গ্রহণের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রথম দিনের দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষায় অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীদের বেশির ভাগ ছাত্রী। যারা করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার মধ্যে বাল্য বিয়ের শিকার হয়েছে।
মনিরামপুরে প্রথম দিনের মাধ্যমিক, দাখিল ও ভকেশনাল পরীক্ষার ১২টি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ হাজার ২৮২ জন। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিল ২ হাজার ১৯০ জন।
অভয়নগরে তিন বোর্ডের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিল ২০ জন। কেশবপুরে ২১ জন ছাত্র ও ৩০ জন ছাত্রী অনুপস্থিত ছিল। এর মধ্যে বাহারুল উলুম কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রেই ৩৯ জন মাদ্রাসার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম। চৌগাছায় অনুপস্থিত ছিল ৩৪ জন।পরীক্ষার্থী। ঝিকরগাছায় অনুপস্থিত ছিল ৪১ জন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে