রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পরিত্যক্ত ভবনে চলছে বন বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম। বর্ষায় যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে ভবন। একই অবস্থা কর্মচারীদের বসবাসের কোয়ার্টারের। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, প্রায় এক যুগ ধরে তাঁরা ভবনটিতে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। বিষয়টি জেনেও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নীরব। তবে দ্রুত আধুনিক ভবন তৈরি করে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা হবে বলে জানান রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা।
জানা গেছে, ১৯৮২ সালে শহরের কুন্দল এলাকায় ছয় একর জায়গার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয় সৈয়দপুর সামাজিক বন বিভাগ ও নার্সারি প্রশিক্ষণকেন্দ্র। একজন রেঞ্জ কর্মকর্তা, একজন ফরেস্টার, দুজন বাগানমালি ও দুজন বনপ্রহরী মিলে ৭টি পদের জন্য ৫টি কোয়ার্টার ও একটি কার্যালয় নির্মাণ করা হয়। বাস অনুপযোগী হওয়ায় একতলাবিশিষ্ট ভবন ও কোয়ার্টার ১০ বছর আগে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। এরপরও নতুন ভবন ও কোয়ার্টার নির্মাণ করা হয়নি। উপায় না পেয়ে ওই ভবন ও কোয়ার্টারে চলছে দাপ্তরিক কার্যক্রমসহ কর্মচারীদের বসবাস।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, চারদিকে ঝোপঝাড়ে ঘেরা সবুজ বনানী। তার মধ্যে সৈয়দপুর বন বিভাগের পরিত্যক্ত ভবন। যেখানে চলছে দাপ্তরিক কাজ। এর পাশেই কর্মচারীদের বসবাসের জন্য কোয়ার্টার। ভবনে ও কোয়ার্টারগুলোর পলেস্তারা খসে গেছে। ছাদ চুইয়ে পড়া বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষা পেতে পলিথিন লাগানো হয়েছে। কোয়ার্টারগুলোতে লতা ও আগাছায় ঘিরে রেখেছে। এর মধ্যে ৩টি কোয়ার্টারের দরজা-জানালা কিছুই নেই। দেখে মনে হচ্ছে যেন ভূতের বাড়ি।
বনপ্রহরী মোহাম্মদ আলম বলেন, যোগদানের পর পরিবার নিয়ে এখানে বসবাস করছি। তবে সারাক্ষণ আতঙ্কে থাকতে হয়। চলমান বর্ষার পানি ছাদের ফুটো দিয়ে গড়িয়ে পড়ে মেঝেতে। পাশাপাশি ছাদ, মেঝে ও দেয়ালের পলেস্তারা প্রতিনিয়ত খসে পড়ছে। বাইরের দেয়ালে জন্মেছে ছত্রাক ও বিভিন্ন আগাছা। স্বল্প বেতন, ভাড়াই থাকব তার উপায়ও নেই। তাই এ পরিবেশেই বসবাস করতে হচ্ছে।
বনমালী আসলাম বলেন, ‘কোয়ার্টারের বেহালের বিষয়টি ঊর্ধ্বতনদের অবহিত করলেও মেরামত হয় না। এখন ছেলে-মেয়ে কলেজে পড়ছে। নিরাপত্তাহীনতার কারণে ওই বাসাবাড়ি ছাড়ে দিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছি।’
বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহিকুল আলম মুসকারি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে অফিস ভবন ও কোয়ার্টারের এ অবস্থা। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. মতলোবুর রহমান বলেন, শুধু সৈয়দপুর নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকার বন বিভাগের কোয়ার্টারগুলোর এমন দশা। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবগত আছেন। দ্রুত আধুনিক ভবন তৈরি করে এ সমস্যার সমাধান করা হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পরিত্যক্ত ভবনে চলছে বন বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম। বর্ষায় যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে ভবন। একই অবস্থা কর্মচারীদের বসবাসের কোয়ার্টারের। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, প্রায় এক যুগ ধরে তাঁরা ভবনটিতে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। বিষয়টি জেনেও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নীরব। তবে দ্রুত আধুনিক ভবন তৈরি করে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা হবে বলে জানান রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা।
জানা গেছে, ১৯৮২ সালে শহরের কুন্দল এলাকায় ছয় একর জায়গার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয় সৈয়দপুর সামাজিক বন বিভাগ ও নার্সারি প্রশিক্ষণকেন্দ্র। একজন রেঞ্জ কর্মকর্তা, একজন ফরেস্টার, দুজন বাগানমালি ও দুজন বনপ্রহরী মিলে ৭টি পদের জন্য ৫টি কোয়ার্টার ও একটি কার্যালয় নির্মাণ করা হয়। বাস অনুপযোগী হওয়ায় একতলাবিশিষ্ট ভবন ও কোয়ার্টার ১০ বছর আগে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। এরপরও নতুন ভবন ও কোয়ার্টার নির্মাণ করা হয়নি। উপায় না পেয়ে ওই ভবন ও কোয়ার্টারে চলছে দাপ্তরিক কার্যক্রমসহ কর্মচারীদের বসবাস।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, চারদিকে ঝোপঝাড়ে ঘেরা সবুজ বনানী। তার মধ্যে সৈয়দপুর বন বিভাগের পরিত্যক্ত ভবন। যেখানে চলছে দাপ্তরিক কাজ। এর পাশেই কর্মচারীদের বসবাসের জন্য কোয়ার্টার। ভবনে ও কোয়ার্টারগুলোর পলেস্তারা খসে গেছে। ছাদ চুইয়ে পড়া বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষা পেতে পলিথিন লাগানো হয়েছে। কোয়ার্টারগুলোতে লতা ও আগাছায় ঘিরে রেখেছে। এর মধ্যে ৩টি কোয়ার্টারের দরজা-জানালা কিছুই নেই। দেখে মনে হচ্ছে যেন ভূতের বাড়ি।
বনপ্রহরী মোহাম্মদ আলম বলেন, যোগদানের পর পরিবার নিয়ে এখানে বসবাস করছি। তবে সারাক্ষণ আতঙ্কে থাকতে হয়। চলমান বর্ষার পানি ছাদের ফুটো দিয়ে গড়িয়ে পড়ে মেঝেতে। পাশাপাশি ছাদ, মেঝে ও দেয়ালের পলেস্তারা প্রতিনিয়ত খসে পড়ছে। বাইরের দেয়ালে জন্মেছে ছত্রাক ও বিভিন্ন আগাছা। স্বল্প বেতন, ভাড়াই থাকব তার উপায়ও নেই। তাই এ পরিবেশেই বসবাস করতে হচ্ছে।
বনমালী আসলাম বলেন, ‘কোয়ার্টারের বেহালের বিষয়টি ঊর্ধ্বতনদের অবহিত করলেও মেরামত হয় না। এখন ছেলে-মেয়ে কলেজে পড়ছে। নিরাপত্তাহীনতার কারণে ওই বাসাবাড়ি ছাড়ে দিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছি।’
বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহিকুল আলম মুসকারি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে অফিস ভবন ও কোয়ার্টারের এ অবস্থা। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. মতলোবুর রহমান বলেন, শুধু সৈয়দপুর নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকার বন বিভাগের কোয়ার্টারগুলোর এমন দশা। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবগত আছেন। দ্রুত আধুনিক ভবন তৈরি করে এ সমস্যার সমাধান করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে