বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
তিন দশক জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে মীনা। ১৯৯২ সালে মীনার যাত্রা শুরু। তুমুল জনপ্রিয়তার কারণে সার্কভুক্ত দেশগুলো ১৯৯৮ সালের ২৪ সেপ্টেম্বরকে মীনা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। সেই থেকে প্রতিবছর দিনটি উদ্যাপিত হয়। আজ মীনার ৩০ বছর পূর্তি।
মীনার শুরু
সার্বিক সূচকে মেয়েদের উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলো নব্বইয়ের দশকটিকে ‘কন্যাশিশু দশক’ হিসেবে ঘোষণা করে। যোগাযোগ করা হয় ইউনিসেফ, বাংলাদেশ-এর সঙ্গে। ইউনিসেফের তৎকালীন অনুষ্ঠান ও যোগাযোগ বিভাগের প্রধান নিল ম্যাককি একটি অ্যানিমেটেড চরিত্রের কথা ভাবেন।
পারুল হয়ে উঠল মীনা
বাংলাদেশের চিত্রশিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার তখন বিটিভিতে ‘মনের কথা’ নামের একটি পাপেট শো করতেন। সেখানে ‘পারুল’ নামের একটি চরিত্র জনপ্রিয় হয়।
তখন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত পাপেট শোটি দেখেছিলেন তখনকার ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রধান র্যাচেল কার্নেগি। তিনি পারুলকে দেখে এমন একটি চরিত্র নির্মাণের চিন্তা করেন।
যেভাবে ‘মীনা’ নামের উৎপত্তি
কার্টুনটি দক্ষিণ এশীয় সব দেশেই প্রচারিত হবে, তাই জুতসই একটা নাম দরকার। অনেক ভেবেচিন্তে নাম রাখা হলো ‘মীনা’। নামটি দিয়েছিলেন ইউনিসেফ বাংলাদেশের যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ শামসুদ্দিন আহমেদ। এঁকেছিলেন ভারতীয় শিল্পী ও অ্যানিমেটর রাম মোহন।
বাংলাদেশে মীনা
মীনা কার্টুনের মূল ধারণা নিল ম্যাককির। বাংলাদেশ থেকে মুস্তাফা মনোয়ার, রফিকুন নবী ও শিশির ভট্টাচার্য্য পরিকল্পনা প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন। শিশির ভট্টাচার্য্য ও মুস্তাফা মনোয়ার এই কাজে ফিলিপাইনের ম্যানিলায় হান্না-বারবারা স্টুডিওতে যান এবং মীনার স্বরূপ চিত্রায়ণে কাজ করেন। মীনার পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন র্যাচেল কার্নেগি। ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম মীনা কার্টুন সম্প্রচার করা হয়। বিটিভিসহ সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হয় কার্টুনটি। প্রথম পর্বটি ছিল ‘সব মুরগি আছে’। সেই থেকে মীনার ২৬টি পর্ব প্রচারিত হয়।
থিম সং
‘আমি বাবা-মায়ের শত আদরের মেয়ে...’ গানটি লিখেছেন প্রখ্যাত সংগীতকার আরশাদ মাহমুদ ও ফারুক কায়সার। কণ্ঠ দিয়েছেন সুষমা শ্রেষ্ঠা। গানটি পাকিস্তানে রেকর্ড করা হয়। বাংলার পাশাপাশি হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি সংস্করণও আছে গানটির। সম্প্রতি বাংলাদেশে নতুন করে গানটি গেয়েছেন পড়শী; সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান।
কণ্ঠ দিয়েছেন যাঁরা
বাংলা মীনা কার্টুনে মীনার কণ্ঠটি দিয়েছেন প্রমিতা গাঙ্গুলি। ফারজানা ইসলাম তিথিও কণ্ঠ দিয়েছেন বেশ কয়েকটি পর্বের। রাজুর কণ্ঠটি দিয়েছেন আবরার সাজিদ পাশা। মিঠুর কণ্ঠটি বাংলাদেশের কামাল আহসান বিপুলের।
তিন দশক জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে মীনা। ১৯৯২ সালে মীনার যাত্রা শুরু। তুমুল জনপ্রিয়তার কারণে সার্কভুক্ত দেশগুলো ১৯৯৮ সালের ২৪ সেপ্টেম্বরকে মীনা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়। সেই থেকে প্রতিবছর দিনটি উদ্যাপিত হয়। আজ মীনার ৩০ বছর পূর্তি।
মীনার শুরু
সার্বিক সূচকে মেয়েদের উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলো নব্বইয়ের দশকটিকে ‘কন্যাশিশু দশক’ হিসেবে ঘোষণা করে। যোগাযোগ করা হয় ইউনিসেফ, বাংলাদেশ-এর সঙ্গে। ইউনিসেফের তৎকালীন অনুষ্ঠান ও যোগাযোগ বিভাগের প্রধান নিল ম্যাককি একটি অ্যানিমেটেড চরিত্রের কথা ভাবেন।
পারুল হয়ে উঠল মীনা
বাংলাদেশের চিত্রশিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার তখন বিটিভিতে ‘মনের কথা’ নামের একটি পাপেট শো করতেন। সেখানে ‘পারুল’ নামের একটি চরিত্র জনপ্রিয় হয়।
তখন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত পাপেট শোটি দেখেছিলেন তখনকার ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রধান র্যাচেল কার্নেগি। তিনি পারুলকে দেখে এমন একটি চরিত্র নির্মাণের চিন্তা করেন।
যেভাবে ‘মীনা’ নামের উৎপত্তি
কার্টুনটি দক্ষিণ এশীয় সব দেশেই প্রচারিত হবে, তাই জুতসই একটা নাম দরকার। অনেক ভেবেচিন্তে নাম রাখা হলো ‘মীনা’। নামটি দিয়েছিলেন ইউনিসেফ বাংলাদেশের যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ শামসুদ্দিন আহমেদ। এঁকেছিলেন ভারতীয় শিল্পী ও অ্যানিমেটর রাম মোহন।
বাংলাদেশে মীনা
মীনা কার্টুনের মূল ধারণা নিল ম্যাককির। বাংলাদেশ থেকে মুস্তাফা মনোয়ার, রফিকুন নবী ও শিশির ভট্টাচার্য্য পরিকল্পনা প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন। শিশির ভট্টাচার্য্য ও মুস্তাফা মনোয়ার এই কাজে ফিলিপাইনের ম্যানিলায় হান্না-বারবারা স্টুডিওতে যান এবং মীনার স্বরূপ চিত্রায়ণে কাজ করেন। মীনার পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন র্যাচেল কার্নেগি। ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম মীনা কার্টুন সম্প্রচার করা হয়। বিটিভিসহ সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হয় কার্টুনটি। প্রথম পর্বটি ছিল ‘সব মুরগি আছে’। সেই থেকে মীনার ২৬টি পর্ব প্রচারিত হয়।
থিম সং
‘আমি বাবা-মায়ের শত আদরের মেয়ে...’ গানটি লিখেছেন প্রখ্যাত সংগীতকার আরশাদ মাহমুদ ও ফারুক কায়সার। কণ্ঠ দিয়েছেন সুষমা শ্রেষ্ঠা। গানটি পাকিস্তানে রেকর্ড করা হয়। বাংলার পাশাপাশি হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি সংস্করণও আছে গানটির। সম্প্রতি বাংলাদেশে নতুন করে গানটি গেয়েছেন পড়শী; সংগীতায়োজন করেছেন ইমরান।
কণ্ঠ দিয়েছেন যাঁরা
বাংলা মীনা কার্টুনে মীনার কণ্ঠটি দিয়েছেন প্রমিতা গাঙ্গুলি। ফারজানা ইসলাম তিথিও কণ্ঠ দিয়েছেন বেশ কয়েকটি পর্বের। রাজুর কণ্ঠটি দিয়েছেন আবরার সাজিদ পাশা। মিঠুর কণ্ঠটি বাংলাদেশের কামাল আহসান বিপুলের।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে