মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাসিন্দা কামরুল হাসান। জীবিকার তাগিদে ছেড়েছিলেন প্রিয় মাতৃভূমি। মালয়েশিয়ায় ছিলেন প্রায় ছয় বছর। সেখানে থাকতেই মাশরুম চাষের প্রতি জন্মে আগ্রহ। তাই দেশে ফিরে মাশরুম চাষ করতে চাইলেও আসে বাধা। তবুও থেমে থাকেননি। বাধা পেরিয়ে শুরু করেন চাষ। পান সাফল্য।
কামরুলে সফলতা দেখে স্থানীয় কৃষক থেকে শুরু করে বেকার যুবকেরাও মাশরুম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, ব্যাংকঋণ পেলে বেকার যুবকেরা চাষে আরও আগ্রহী হয়ে উঠবেন। তাতে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে যেতে পারে।
জানা গেছে, কালকিনি উপজেলার শিকারমঙ্গল এলাকার আনোয়ার হোসেন চৌকিদারের ছেলে মো. কামরুল হাসান। জীবিকার তাগিদে গিয়েছিলেন প্রবাসে। সেখানে ঔষধিগুণসমৃদ্ধ মাশরুমের ব্যাপক চাহিদা দেখতে পান তিনি। এতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মাশরুম চাষের স্বপ্ন নিয়ে দেশে ফিরে আসেন তিনি। কিন্তু শুরুতেই বাধে বিপত্তি। পরিবারের বাধার মুখে তিনি শুরু করতে পারেননি মাশরুম চাষ। পরে পরিবার ও স্থানীয়দের পরামর্শে মুরগির খামার করেন। তাতে খামারে লাভের মুখ দেখতে পাননি। লোকসানের কারণে বন্ধ করে দেন সেই খামার। এবার লালিত স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দিতে মাগুরার ড্রিম মাশরুম প্রশিক্ষণকেন্দ্রে নেন ১০ দিনের প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণ শেষে নিজ বাড়িতে গড়ে তোলেন মাশরুম খামার। তাতে পান সাফল্য। বর্তমানে কামরুল হাসানের স্বপ্নের খামারে শত শত বেকার-যুবকদের মাশরুম চাষে আগ্রহী করে তুলছেন।
কামরুল হাসান বলেন, ‘বিদেশে থাকার সময় মাশরুম চাষের প্রতি আগ্রহ জাগে। কিন্তু দেশে এসে প্রশিক্ষণ ছাড়া মাশরুম চাষ করতে পারছিলাম না। পরে ১০ দিনের প্রশিক্ষণ নিয়ে এই খামারটি গড়ে তুলি। খরচ হয়েছে প্রায় ২ লাখ টাকা। তবে আশার কথা, আমি লাভ পেতে শুরু করেছি।’
গ্রামবাসী হাবিবুর রহমান, মলি বেগম, কলেজছাত্র আসাদুজ্জামান, সুজন মোল্লা, শাওন চৌকিদার ও স্কুলছাত্রী রুবি জানান, মাশরুম কিনছেন। চাহিদা বেশি থাকায় তারাও প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুমের খামার গড়ে তুলবেন। আর সরকারি-বেসরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে মাশরুম চাষে কালকিনিতে একটি নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে।
কালকিনি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মিল্টন বিশ্বাস বলেন, ‘মাশরুম চাষে আগ্রহীদের ব্যাংকঋণের মাধ্যমে খামার প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করা হলে বেকার যুবক-যুবতীরা স্বাবলম্বী হতে পারবেন। পোলট্রি মুরগির খামারসহ বিভিন্ন খামার করে যেসব কৃষক হতাশ হয়ে পড়েছেন, তাঁদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে মাশরুম চাষ।
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাসিন্দা কামরুল হাসান। জীবিকার তাগিদে ছেড়েছিলেন প্রিয় মাতৃভূমি। মালয়েশিয়ায় ছিলেন প্রায় ছয় বছর। সেখানে থাকতেই মাশরুম চাষের প্রতি জন্মে আগ্রহ। তাই দেশে ফিরে মাশরুম চাষ করতে চাইলেও আসে বাধা। তবুও থেমে থাকেননি। বাধা পেরিয়ে শুরু করেন চাষ। পান সাফল্য।
কামরুলে সফলতা দেখে স্থানীয় কৃষক থেকে শুরু করে বেকার যুবকেরাও মাশরুম চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, ব্যাংকঋণ পেলে বেকার যুবকেরা চাষে আরও আগ্রহী হয়ে উঠবেন। তাতে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে যেতে পারে।
জানা গেছে, কালকিনি উপজেলার শিকারমঙ্গল এলাকার আনোয়ার হোসেন চৌকিদারের ছেলে মো. কামরুল হাসান। জীবিকার তাগিদে গিয়েছিলেন প্রবাসে। সেখানে ঔষধিগুণসমৃদ্ধ মাশরুমের ব্যাপক চাহিদা দেখতে পান তিনি। এতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মাশরুম চাষের স্বপ্ন নিয়ে দেশে ফিরে আসেন তিনি। কিন্তু শুরুতেই বাধে বিপত্তি। পরিবারের বাধার মুখে তিনি শুরু করতে পারেননি মাশরুম চাষ। পরে পরিবার ও স্থানীয়দের পরামর্শে মুরগির খামার করেন। তাতে খামারে লাভের মুখ দেখতে পাননি। লোকসানের কারণে বন্ধ করে দেন সেই খামার। এবার লালিত স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দিতে মাগুরার ড্রিম মাশরুম প্রশিক্ষণকেন্দ্রে নেন ১০ দিনের প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণ শেষে নিজ বাড়িতে গড়ে তোলেন মাশরুম খামার। তাতে পান সাফল্য। বর্তমানে কামরুল হাসানের স্বপ্নের খামারে শত শত বেকার-যুবকদের মাশরুম চাষে আগ্রহী করে তুলছেন।
কামরুল হাসান বলেন, ‘বিদেশে থাকার সময় মাশরুম চাষের প্রতি আগ্রহ জাগে। কিন্তু দেশে এসে প্রশিক্ষণ ছাড়া মাশরুম চাষ করতে পারছিলাম না। পরে ১০ দিনের প্রশিক্ষণ নিয়ে এই খামারটি গড়ে তুলি। খরচ হয়েছে প্রায় ২ লাখ টাকা। তবে আশার কথা, আমি লাভ পেতে শুরু করেছি।’
গ্রামবাসী হাবিবুর রহমান, মলি বেগম, কলেজছাত্র আসাদুজ্জামান, সুজন মোল্লা, শাওন চৌকিদার ও স্কুলছাত্রী রুবি জানান, মাশরুম কিনছেন। চাহিদা বেশি থাকায় তারাও প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুমের খামার গড়ে তুলবেন। আর সরকারি-বেসরকারিভাবে সহযোগিতা পেলে মাশরুম চাষে কালকিনিতে একটি নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে।
কালকিনি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মিল্টন বিশ্বাস বলেন, ‘মাশরুম চাষে আগ্রহীদের ব্যাংকঋণের মাধ্যমে খামার প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করা হলে বেকার যুবক-যুবতীরা স্বাবলম্বী হতে পারবেন। পোলট্রি মুরগির খামারসহ বিভিন্ন খামার করে যেসব কৃষক হতাশ হয়ে পড়েছেন, তাঁদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে মাশরুম চাষ।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে