নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা চার মাস রপ্তানিতে উল্লম্ফনের পর মার্চে এসে হোঁচট খেল রপ্তানি আয়। অর্থনীতিবিদ, রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইউরোপে চলতি বছর শীত দেরিতে আসা এবং চীন শূন্য কোভিড নীতি থেকে সরে আসার কারণে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানিপণ্য তৈরি পোশাক খাত হোঁচট খেয়েছে। রপ্তানিকারকদের ধারণা, করোনা সংক্রমণ কমাতে চীন কঠোর লকডাউন পালন করলে তাদের অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এ সুযোগে বাংলাদেশে চলে আসে কিছু উচ্চমূল্যের পণ্যের ক্রয়াদেশ।
পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্যে দেখা যায়, গত কয়েক মাস ৪ বিলিয়ন ডলার করে পোশাক রপ্তানি হয়েছিল। কিন্তু মার্চে এসে তা ৪ বিলিয়নের নিচে নেমে গেছে। শুধু মার্চে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩৮৯ কোটি ডলারের, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১ শতাংশ কম।
বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত মাসের ধারাবাহিকতায় চলতি মাসেও রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হতে পারে। এর কারণ হচ্ছে, আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রধান গন্তব্য ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এখনো মুদ্রাস্ফীতির চাপ রয়ে গেছে। ব্যাংকঋণের সুদের হার না কমায় ভোক্তারা বাধ্য হয়ে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে খরচ কমাচ্ছে। পাঁচ মাস ধরে পরিমাণের দিক দিয়ে তৈরি পোশাকের রপ্তানি নিয়মিত পতনের দিকেই আছে। আমাদের হিসাবে প্রায় ৩০ শতাংশ। ওয়ালমার্ট, জারার মতো বিশ্বখ্যাত চেইন ব্র্যান্ডগুলোর পণ্য বিক্রি কমে যাওয়া এবং গুদামে পণ্য পড়ে থাকায় তারা ক্রয় কমিয়ে দিয়েছে।’
সর্বশেষ প্রকাশিত ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, চার মাস পর মার্চে দেশের রপ্তানি আয় আবারও কিছুটা নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। এ সময়ে ৪৬৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৫ শতাংশ কম।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মার্চ থেকে রপ্তানি কমে আসবে বলে যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সেটার প্রতিফলন দেখতে পেয়েছি। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে তখন বিশ্বের বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক চীন জিরো কোভিড নীতি। চীনের এই নীতির কারণে অনেক উচ্চমূল্যের পণ্যের ক্রয়াদেশ বাংলাদেশে এসেছে। কিন্তু এখন জিরো কোভিড নীতি শিথিল করায় তাদের পণ্য আবারও ইউরোপের বাজার ধরা শুরু করেছে। সেটার একটা প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশে।’
টানা চার মাস রপ্তানিতে উল্লম্ফনের পর মার্চে এসে হোঁচট খেল রপ্তানি আয়। অর্থনীতিবিদ, রপ্তানিকারক ও ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ইউরোপে চলতি বছর শীত দেরিতে আসা এবং চীন শূন্য কোভিড নীতি থেকে সরে আসার কারণে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানিপণ্য তৈরি পোশাক খাত হোঁচট খেয়েছে। রপ্তানিকারকদের ধারণা, করোনা সংক্রমণ কমাতে চীন কঠোর লকডাউন পালন করলে তাদের অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এ সুযোগে বাংলাদেশে চলে আসে কিছু উচ্চমূল্যের পণ্যের ক্রয়াদেশ।
পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্যে দেখা যায়, গত কয়েক মাস ৪ বিলিয়ন ডলার করে পোশাক রপ্তানি হয়েছিল। কিন্তু মার্চে এসে তা ৪ বিলিয়নের নিচে নেমে গেছে। শুধু মার্চে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩৮৯ কোটি ডলারের, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১ শতাংশ কম।
বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত মাসের ধারাবাহিকতায় চলতি মাসেও রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হতে পারে। এর কারণ হচ্ছে, আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রধান গন্তব্য ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এখনো মুদ্রাস্ফীতির চাপ রয়ে গেছে। ব্যাংকঋণের সুদের হার না কমায় ভোক্তারা বাধ্য হয়ে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে খরচ কমাচ্ছে। পাঁচ মাস ধরে পরিমাণের দিক দিয়ে তৈরি পোশাকের রপ্তানি নিয়মিত পতনের দিকেই আছে। আমাদের হিসাবে প্রায় ৩০ শতাংশ। ওয়ালমার্ট, জারার মতো বিশ্বখ্যাত চেইন ব্র্যান্ডগুলোর পণ্য বিক্রি কমে যাওয়া এবং গুদামে পণ্য পড়ে থাকায় তারা ক্রয় কমিয়ে দিয়েছে।’
সর্বশেষ প্রকাশিত ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, চার মাস পর মার্চে দেশের রপ্তানি আয় আবারও কিছুটা নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। এ সময়ে ৪৬৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৫ শতাংশ কম।
এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মার্চ থেকে রপ্তানি কমে আসবে বলে যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সেটার প্রতিফলন দেখতে পেয়েছি। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে তখন বিশ্বের বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক চীন জিরো কোভিড নীতি। চীনের এই নীতির কারণে অনেক উচ্চমূল্যের পণ্যের ক্রয়াদেশ বাংলাদেশে এসেছে। কিন্তু এখন জিরো কোভিড নীতি শিথিল করায় তাদের পণ্য আবারও ইউরোপের বাজার ধরা শুরু করেছে। সেটার একটা প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে