দিঘলিয়া প্রতিনিধি
দিঘলিয়া উপজেলায় এক ফোনকল রেকর্ডে উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসের ঘুষ নেওয়ার তথ্য ফাঁস হয়েছে। ওই কল রেকর্ডে দলিল লেখকেরা দলিল রেজিস্ট্রি বাবদ প্রতি লাখে সাবরেজিস্ট্রারকে ৫০০ টাকা করে ঘুষ দেন এমন কথা প্রকাশ পেয়েছে। তবে উপজেলার দলিল লেখকেরা বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এ কল রেকর্ডটিকে নকল বা ভুয়া বলে দাবি করেছেন।
এদিকে, কল রেকর্ডটি ফাঁস হওয়ার পর উপজেলা সাবরেজিস্ট্রার দলিল করার ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দলিল লেখা ও রেজিস্ট্রির খরচ নথিভুক্ত করার নিয়ম চালু করেছেন। আর এ কারণে দলিল লেখকেরা দলিল লেখা বন্ধ করে দিয়েছেন। এভাবে সাবরেজিস্ট্রার ও দলিল লেখকদের পরস্পর বিরোধী অবস্থানের কারণে উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসে গত তিন সপ্তাহ ধরে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ রয়েছে।
দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধের বিষয়ে দিঘলিয়া দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মোড়ল মফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি দলিল লেখকদের কর্মবিরতির বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে কেন এ কর্মবিরতি তার কোনো সদুত্তর তিনি দেননি।
ঘুষ গ্রহণের বিষয়টি অস্বীকার করে দিঘলিয়া সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানি বাড়ৈ বলেন, ‘সাবরেজিস্ট্রি অফিসের বিষয়টি বোঝেনই তো।’
এ বিষয়ে জেলা রেজিস্ট্রার দিপক কুমার সরকার বলেন, ‘দিঘলিয়া সাবরেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রির জন্য অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণের অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে দলিল লেখকদের একটি রশিদ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সেখানে অর্থ গ্রহণের সব তথ্য লিপিবদ্ধ থাকবে।’
প্রসঙ্গত, দিঘলিয়া উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসের সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানি বাড়ৈ এবং অফিসের পেশকার (কেরানি) মো. আবদুল গণি বিরুদ্ধে ১৩টি দলিলের ভুল সংশোধনের জন্য অর্থ দাবি এবং অসদাচরণের অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে তদন্ত কমিটি।
অভিযোগে জানা গেছে, সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানি বাড়ৈ এবং অফিসের পেশকার (কেরানি) মো. আবদুল গণি ১৩টি দলিল সংশোধনের জন্য দলিল প্রতি ৫ হাজার টাকা করে দাবি করেন। অর্থ দিতে অস্বীকার করায় ১৩টি দলিলের সংশোধনী আবেদন গ্রহণ করা হয়নি। সেখানে দলিল লেখক ফেরদাউস লিটু দলিল গ্রহীতাদের সঙ্গে অসদাচরণ করেন বলেও অভিযোগ করা হয়। এ ঘটনায় ১৩টি দলিলের ৯ জন ক্রেতা প্রতিকার চেয়ে জেলা রেজিস্ট্রার বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।
অভিযোগকারী দলিল গ্রহীতারা হলেন, উপজেলার দেয়াড়া গ্রামের মো. দেলোয়ার ব্যাপারী, আবদুল মালেক হাওলাদার, মো. কামাল হাওলাদার, সমীর কুমার দাস, মো. মোরশেদ আলম, মো. মিলন সরদার, ফাতেমা বেগম, মোছা হাসিনা বেগম ও মো. বেলায়েত হোসেন।
দিঘলিয়া উপজেলায় এক ফোনকল রেকর্ডে উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসের ঘুষ নেওয়ার তথ্য ফাঁস হয়েছে। ওই কল রেকর্ডে দলিল লেখকেরা দলিল রেজিস্ট্রি বাবদ প্রতি লাখে সাবরেজিস্ট্রারকে ৫০০ টাকা করে ঘুষ দেন এমন কথা প্রকাশ পেয়েছে। তবে উপজেলার দলিল লেখকেরা বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এ কল রেকর্ডটিকে নকল বা ভুয়া বলে দাবি করেছেন।
এদিকে, কল রেকর্ডটি ফাঁস হওয়ার পর উপজেলা সাবরেজিস্ট্রার দলিল করার ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দলিল লেখা ও রেজিস্ট্রির খরচ নথিভুক্ত করার নিয়ম চালু করেছেন। আর এ কারণে দলিল লেখকেরা দলিল লেখা বন্ধ করে দিয়েছেন। এভাবে সাবরেজিস্ট্রার ও দলিল লেখকদের পরস্পর বিরোধী অবস্থানের কারণে উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসে গত তিন সপ্তাহ ধরে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ রয়েছে।
দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধের বিষয়ে দিঘলিয়া দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মোড়ল মফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি দলিল লেখকদের কর্মবিরতির বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে কেন এ কর্মবিরতি তার কোনো সদুত্তর তিনি দেননি।
ঘুষ গ্রহণের বিষয়টি অস্বীকার করে দিঘলিয়া সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানি বাড়ৈ বলেন, ‘সাবরেজিস্ট্রি অফিসের বিষয়টি বোঝেনই তো।’
এ বিষয়ে জেলা রেজিস্ট্রার দিপক কুমার সরকার বলেন, ‘দিঘলিয়া সাবরেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রির জন্য অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণের অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে দলিল লেখকদের একটি রশিদ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সেখানে অর্থ গ্রহণের সব তথ্য লিপিবদ্ধ থাকবে।’
প্রসঙ্গত, দিঘলিয়া উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসের সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানি বাড়ৈ এবং অফিসের পেশকার (কেরানি) মো. আবদুল গণি বিরুদ্ধে ১৩টি দলিলের ভুল সংশোধনের জন্য অর্থ দাবি এবং অসদাচরণের অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে তদন্ত কমিটি।
অভিযোগে জানা গেছে, সাবরেজিস্ট্রার শুভ্রা রানি বাড়ৈ এবং অফিসের পেশকার (কেরানি) মো. আবদুল গণি ১৩টি দলিল সংশোধনের জন্য দলিল প্রতি ৫ হাজার টাকা করে দাবি করেন। অর্থ দিতে অস্বীকার করায় ১৩টি দলিলের সংশোধনী আবেদন গ্রহণ করা হয়নি। সেখানে দলিল লেখক ফেরদাউস লিটু দলিল গ্রহীতাদের সঙ্গে অসদাচরণ করেন বলেও অভিযোগ করা হয়। এ ঘটনায় ১৩টি দলিলের ৯ জন ক্রেতা প্রতিকার চেয়ে জেলা রেজিস্ট্রার বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।
অভিযোগকারী দলিল গ্রহীতারা হলেন, উপজেলার দেয়াড়া গ্রামের মো. দেলোয়ার ব্যাপারী, আবদুল মালেক হাওলাদার, মো. কামাল হাওলাদার, সমীর কুমার দাস, মো. মোরশেদ আলম, মো. মিলন সরদার, ফাতেমা বেগম, মোছা হাসিনা বেগম ও মো. বেলায়েত হোসেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে