রুবায়েত হোসেন, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলাম নগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। এখানে দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার পাশের দোকানগুলোতে চলে হরেক রকমের জুসের জমজমাট ব্যবসা। এখানে প্রায় ৩০ ধরনের জুস পাওয়া যায়। সাধারণত গরমের মৌসুমেই এসব জুস পাওয়া যায়। ক্লাসের ফাঁকে অবসর সময়ে গল্পে আড্ডায় মেতে উঠতে কিংবা ক্লান্তির অবসাদ কাটাতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভরসা ওই সব দোকানের জুস। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়াও দূর দুরান্ত থেকে এখানে জুস খাওয়ার জন্য শিশু-কিশোরদের পাশাপাশি নানা বয়েসের মানুষও ভিড় করে।
দোকান ব্যবসায়ী মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানে অন্তত ৩০ ধরনের জুস পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে, কাজু বাদামের জুস, লেবুর জুস, দই-কলা লাচ্ছি, কাঁচা ও পাকা আমের জুস, অরেঞ্জ লাচ্ছি, পেঁপের জুস, আপেলের জুস, তেঁতুলের জুস, লেমন জুস, বেলের জুস, মাঠা, লিচুর জুস, আনারসের জুস, মাল্টার জুসসহ হরেক রকমের জুস।
এসব ঠান্ডা পানীয় সারা বছর সমানতালে বিক্রি হলেও গ্রীষ্মেই ক্রেতা সমাগম সবচেয়ে বেশি। ১০ টাকা থেকে ৫০ টাকার মধ্যে বেশির ভাগ জুস কিনতে পাওয়া যায়। অন্যান্য জায়গা থেকে তুলনামূলক দাম কম হওয়ায় এখানে লোক সমাগম বেশি হয়। প্রতিদিন তুলনামূলক গড়ে প্রত্যেক দোকান মালিকেরা প্রায় ৪ হাজার টাকার জুস বিক্রি করার কথা জানান।
বর্তমানে হল রোডে প্রায় ১৫ টির মতো শুধু জুসের দোকান চালু আছে, যা এখানকার অনেক মানুষের কর্মসংস্থান জুগিয়েছে। এর মধ্যে সালাম জুস কর্নার, কাদের জুস কর্নার, সিদ্দিক জুস কর্নার, নুহা জুস কর্নার, লিটন জুসের দোকান, ইব্রাহিম জুসের দোকান এবং রাসেল জুসের দোকানে ক্রেতাদের আনাগোনা বেশি। সালাম জুস কর্নার দোকানের মালিক সালাম হাওলাদার বলেন, ‘গরমের কারণে পূর্বের তুলনায় দোকানে প্রচুর ভিড় হয়। দেশি ফলের প্রায় সব জুসই এখানে বিক্রি হয়। প্রতিদিন কমপক্ষে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লিটার জুস বিক্রি হয়। এ ছাড়া আমরা অনলাইনেও অর্ডার নিয়ে থাকি।’
ইদানীং জুসের পাশাপাশি কোল্ড কফির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। রেস্তোরাঁ বা ছোট ছোট দোকানে এখন কোল্ড কফি বিক্রি হচ্ছে। আর রাস্তার অলিগলিতে প্রায় সব খাবারের দোকানেই মৌসুমি ফলের জুসের চাহিদা এখন বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সৈকত রায় বলেন, ‘হল রোডের পাশেই আমার বাসা। বাইরে খেতে বের হলেই এলাকার জুসের দোকানগুলোতে যাওয়া হয়। টিউশন থেকে ফেরার পথে প্রায় প্রতি রাতেই তরমুজের জুস খাই। মৌসুমি ফলের জুসে বেশি গুরুত্ব পায় এখানে। যখন যে ফলের মৌসুম থাকে সে ফলেরই জুস বানানো হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক মামুন অর রশিদ প্রায়ই পরিবারের সঙ্গে এখানে জুস খেতে আসেন। তিনি বলেন, ‘ক্লাস শেষে প্রায়ই এখানে জুস খেতে আসি আমি। কাজুবাদামের জুস আমার সবচেয়ে পছন্দ।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলাম নগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। এখানে দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার পাশের দোকানগুলোতে চলে হরেক রকমের জুসের জমজমাট ব্যবসা। এখানে প্রায় ৩০ ধরনের জুস পাওয়া যায়। সাধারণত গরমের মৌসুমেই এসব জুস পাওয়া যায়। ক্লাসের ফাঁকে অবসর সময়ে গল্পে আড্ডায় মেতে উঠতে কিংবা ক্লান্তির অবসাদ কাটাতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভরসা ওই সব দোকানের জুস। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়াও দূর দুরান্ত থেকে এখানে জুস খাওয়ার জন্য শিশু-কিশোরদের পাশাপাশি নানা বয়েসের মানুষও ভিড় করে।
দোকান ব্যবসায়ী মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানে অন্তত ৩০ ধরনের জুস পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে, কাজু বাদামের জুস, লেবুর জুস, দই-কলা লাচ্ছি, কাঁচা ও পাকা আমের জুস, অরেঞ্জ লাচ্ছি, পেঁপের জুস, আপেলের জুস, তেঁতুলের জুস, লেমন জুস, বেলের জুস, মাঠা, লিচুর জুস, আনারসের জুস, মাল্টার জুসসহ হরেক রকমের জুস।
এসব ঠান্ডা পানীয় সারা বছর সমানতালে বিক্রি হলেও গ্রীষ্মেই ক্রেতা সমাগম সবচেয়ে বেশি। ১০ টাকা থেকে ৫০ টাকার মধ্যে বেশির ভাগ জুস কিনতে পাওয়া যায়। অন্যান্য জায়গা থেকে তুলনামূলক দাম কম হওয়ায় এখানে লোক সমাগম বেশি হয়। প্রতিদিন তুলনামূলক গড়ে প্রত্যেক দোকান মালিকেরা প্রায় ৪ হাজার টাকার জুস বিক্রি করার কথা জানান।
বর্তমানে হল রোডে প্রায় ১৫ টির মতো শুধু জুসের দোকান চালু আছে, যা এখানকার অনেক মানুষের কর্মসংস্থান জুগিয়েছে। এর মধ্যে সালাম জুস কর্নার, কাদের জুস কর্নার, সিদ্দিক জুস কর্নার, নুহা জুস কর্নার, লিটন জুসের দোকান, ইব্রাহিম জুসের দোকান এবং রাসেল জুসের দোকানে ক্রেতাদের আনাগোনা বেশি। সালাম জুস কর্নার দোকানের মালিক সালাম হাওলাদার বলেন, ‘গরমের কারণে পূর্বের তুলনায় দোকানে প্রচুর ভিড় হয়। দেশি ফলের প্রায় সব জুসই এখানে বিক্রি হয়। প্রতিদিন কমপক্ষে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ লিটার জুস বিক্রি হয়। এ ছাড়া আমরা অনলাইনেও অর্ডার নিয়ে থাকি।’
ইদানীং জুসের পাশাপাশি কোল্ড কফির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। রেস্তোরাঁ বা ছোট ছোট দোকানে এখন কোল্ড কফি বিক্রি হচ্ছে। আর রাস্তার অলিগলিতে প্রায় সব খাবারের দোকানেই মৌসুমি ফলের জুসের চাহিদা এখন বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী সৈকত রায় বলেন, ‘হল রোডের পাশেই আমার বাসা। বাইরে খেতে বের হলেই এলাকার জুসের দোকানগুলোতে যাওয়া হয়। টিউশন থেকে ফেরার পথে প্রায় প্রতি রাতেই তরমুজের জুস খাই। মৌসুমি ফলের জুসে বেশি গুরুত্ব পায় এখানে। যখন যে ফলের মৌসুম থাকে সে ফলেরই জুস বানানো হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক মামুন অর রশিদ প্রায়ই পরিবারের সঙ্গে এখানে জুস খেতে আসেন। তিনি বলেন, ‘ক্লাস শেষে প্রায়ই এখানে জুস খেতে আসি আমি। কাজুবাদামের জুস আমার সবচেয়ে পছন্দ।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে