সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার ১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। এগুলোর মধ্যে সাতটি বিদ্যালয়ে মামলা জটিলতা এবং আটটিতে অবসর ও বদলির কারণে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পাশাপাশি সহকারী শিক্ষকেরও সংকট রয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম।
মামলার জটিলতার কারণে প্রধান শিক্ষকের পদশূন্য বিদ্যালয়গুলো হলো ঘেচুয়া শান্তিনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ছোটদীঘির পাড়, পাটজাগ সোনার বাংলা, হাসানগঞ্জ চকচকিয়া, আলীপুর, দামিয়া আজগরিয়া ও প্রতিমা বংকী (উত্তর) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
পাটজাগ সোনার বাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা আবদুল কাদের বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয় ২০১০ সালে নিবন্ধিত হয়। ওই সময় থেকে আমি প্রায় ১২ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছি। সব নিয়মকানুন মেনে যাচাই-বাছাই কমিটি আমাকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে মনোনীত করলেও ভুলক্রমে গেজেটে আমার নাম আসেনি। এভাবে উপজেলার সাতটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। তাই আমরা স্বীকৃতি চেয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
হাসানগঞ্জ চকচকিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নাল আবেদীন বলেন, তাঁর মামলাটি বর্তমানে হাইকোর্টের আপিল বিভাগে রয়েছে।
অন্যদিকে প্রধান শিক্ষক না থাকা উপজেলার আরও আটটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে শিক্ষক-সংকট। ওই সব বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরাই প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
সরেজমিনে উপজেলার বেতুয়া পশ্চিমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা গেছে, প্রায় এক বছর আগে এ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অবসরে গেছেন। এ ছাড়া এক শিক্ষক টাঙ্গাইল ‘পিটিআই’-এ ১৮ মাসের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। জ্যেষ্ঠ শিক্ষক নাসিমা আক্তার প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁকে একাই অফিসের সব কাজকর্ম ও দায়িত্ব পালন করতে হয়। মাঝেমধ্যে যেতে হয় উপজেলা শিক্ষা অফিসে। এ সময় ছয়টি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দায়িত্বে থাকেন মাত্র দুজন শিক্ষক। প্রধান শিক্ষক না থাকায় এভাবে নানা জটিলতায় ভুগছে উপজেলার আটটি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা নাসিমা আক্তার জানান, ক্লাস ও অফিশিয়াল কাজ একসঙ্গে করা যায় না। শিক্ষক-সংকটে শিশুদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রাফিউল করিম বলেন, প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি সরাসরি সরকারিভাবে হয়ে থাকে। তবে উপজেলার সাতটি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়ে মামলা চলছে। এ ছাড়া অন্য ৮টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়েও চাহিদা পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার ১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। এগুলোর মধ্যে সাতটি বিদ্যালয়ে মামলা জটিলতা এবং আটটিতে অবসর ও বদলির কারণে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পাশাপাশি সহকারী শিক্ষকেরও সংকট রয়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম।
মামলার জটিলতার কারণে প্রধান শিক্ষকের পদশূন্য বিদ্যালয়গুলো হলো ঘেচুয়া শান্তিনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ছোটদীঘির পাড়, পাটজাগ সোনার বাংলা, হাসানগঞ্জ চকচকিয়া, আলীপুর, দামিয়া আজগরিয়া ও প্রতিমা বংকী (উত্তর) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
পাটজাগ সোনার বাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা আবদুল কাদের বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয় ২০১০ সালে নিবন্ধিত হয়। ওই সময় থেকে আমি প্রায় ১২ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছি। সব নিয়মকানুন মেনে যাচাই-বাছাই কমিটি আমাকে প্রধান শিক্ষক হিসেবে মনোনীত করলেও ভুলক্রমে গেজেটে আমার নাম আসেনি। এভাবে উপজেলার সাতটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। তাই আমরা স্বীকৃতি চেয়ে আদালতে মামলা করেছি।’
হাসানগঞ্জ চকচকিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়নাল আবেদীন বলেন, তাঁর মামলাটি বর্তমানে হাইকোর্টের আপিল বিভাগে রয়েছে।
অন্যদিকে প্রধান শিক্ষক না থাকা উপজেলার আরও আটটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে শিক্ষক-সংকট। ওই সব বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরাই প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
সরেজমিনে উপজেলার বেতুয়া পশ্চিমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা গেছে, প্রায় এক বছর আগে এ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অবসরে গেছেন। এ ছাড়া এক শিক্ষক টাঙ্গাইল ‘পিটিআই’-এ ১৮ মাসের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। জ্যেষ্ঠ শিক্ষক নাসিমা আক্তার প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁকে একাই অফিসের সব কাজকর্ম ও দায়িত্ব পালন করতে হয়। মাঝেমধ্যে যেতে হয় উপজেলা শিক্ষা অফিসে। এ সময় ছয়টি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দায়িত্বে থাকেন মাত্র দুজন শিক্ষক। প্রধান শিক্ষক না থাকায় এভাবে নানা জটিলতায় ভুগছে উপজেলার আটটি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা নাসিমা আক্তার জানান, ক্লাস ও অফিশিয়াল কাজ একসঙ্গে করা যায় না। শিক্ষক-সংকটে শিশুদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রাফিউল করিম বলেন, প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি সরাসরি সরকারিভাবে হয়ে থাকে। তবে উপজেলার সাতটি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়ে মামলা চলছে। এ ছাড়া অন্য ৮টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়েও চাহিদা পাঠানো হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে