নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীতে দিন দিন বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। মার্চের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত জেলার সবক’টি সরকারি হাসপাতালে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নিয়েছেন তিন হাজারেরও বেশি মানুষ। এপ্রিলের প্রথম তিন দিনে আরও ২১১ জন চিকিৎসা নিয়েছেন।
জেলার প্রধান দুই হাসপাতালে গত রোববার ভর্তি ছিলেন ৩১ জন, এর মধ্যে নতুন ভর্তি ছিলেন ২৪ জন, চিকিৎসা নিয়েছেন ৫৭। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এক শিশুসহ তিনজন। একসঙ্গে এত রোগীকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে জেলার স্বাস্থ্য বিভাগকে।
সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের অধিকাংশকেই চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে ১০০ শয্যার নরসিংদী জেলা হাসপাতাল ও নরসিংদী সদর হাসপাতালে। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর সংখ্যা ছিল তুলনামূলক কম। জেলা হাসপাতালে ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি ছিল ১৫০ জন। অন্যদিকে সদর হাসপাতালে বারান্দায় রোগীদের রাখতে হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডায়রিয়ায় মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের বয়স ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে। এ ছাড়া পৌরশহরে এক শিশু বাসায় মারা গেছে। তাদের প্রত্যেকেরই প্রচণ্ড পাতলা পায়খানা ও বমি হচ্ছিল। ফলে দ্রুত পানিশূন্যতা তৈরি হয় এবং কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যু হয়।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) লোপা চৌধুরী বলেন, ‘মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরুর দিকে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসতে থাকেন। প্রথমদিকে প্রতিদিন গড়ে চার-পাঁচ জন করে রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ১২ তারিখ থেকে এক ধাক্কায় ৮০-৮৫ জন করে রোগী আসা শুরু হয়। তাঁদের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হন অন্তত ২০-২২ জন। প্রতিদিন এত রোগী ভর্তি আসতে শুরু করলে তৃতীয় সপ্তাহে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অন্যান্য রোগীর পাশাপাশি একদিনেই ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি ছিলেন শতাধিক। হাসপাতালের বারান্দায় তাঁদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দিতে হয়েছে।’
নরসিংদীর সিভিল সার্জন মো. নূরুল ইসলাম বলেন, ‘ডায়রিয়ার এত রোগীকে একসঙ্গে চিকিৎসা দিতে গিয়ে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। তবে স্যালাইনসহ পর্যাপ্ত চিকিৎসাসামগ্রী আমাদের কাছে রয়েছে। শিশুসহ সব বয়সীদের এখন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। এই সময় ডায়রিয়ার হাত থেকে বাঁচতে বাইরের খোলা খাবার বর্জন করতে হবে এবং অবশ্যই পানি ফুটিয়ে খেতে হবে। সর্বোপরি সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।
নরসিংদীতে দিন দিন বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। মার্চের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত জেলার সবক’টি সরকারি হাসপাতালে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নিয়েছেন তিন হাজারেরও বেশি মানুষ। এপ্রিলের প্রথম তিন দিনে আরও ২১১ জন চিকিৎসা নিয়েছেন।
জেলার প্রধান দুই হাসপাতালে গত রোববার ভর্তি ছিলেন ৩১ জন, এর মধ্যে নতুন ভর্তি ছিলেন ২৪ জন, চিকিৎসা নিয়েছেন ৫৭। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এক শিশুসহ তিনজন। একসঙ্গে এত রোগীকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে জেলার স্বাস্থ্য বিভাগকে।
সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের অধিকাংশকেই চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে ১০০ শয্যার নরসিংদী জেলা হাসপাতাল ও নরসিংদী সদর হাসপাতালে। তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর সংখ্যা ছিল তুলনামূলক কম। জেলা হাসপাতালে ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি ছিল ১৫০ জন। অন্যদিকে সদর হাসপাতালে বারান্দায় রোগীদের রাখতে হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডায়রিয়ায় মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের বয়স ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে। এ ছাড়া পৌরশহরে এক শিশু বাসায় মারা গেছে। তাদের প্রত্যেকেরই প্রচণ্ড পাতলা পায়খানা ও বমি হচ্ছিল। ফলে দ্রুত পানিশূন্যতা তৈরি হয় এবং কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যু হয়।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) লোপা চৌধুরী বলেন, ‘মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শুরুর দিকে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসতে থাকেন। প্রথমদিকে প্রতিদিন গড়ে চার-পাঁচ জন করে রোগী চিকিৎসা নিতে এলেও ১২ তারিখ থেকে এক ধাক্কায় ৮০-৮৫ জন করে রোগী আসা শুরু হয়। তাঁদের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হন অন্তত ২০-২২ জন। প্রতিদিন এত রোগী ভর্তি আসতে শুরু করলে তৃতীয় সপ্তাহে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অন্যান্য রোগীর পাশাপাশি একদিনেই ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি ছিলেন শতাধিক। হাসপাতালের বারান্দায় তাঁদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দিতে হয়েছে।’
নরসিংদীর সিভিল সার্জন মো. নূরুল ইসলাম বলেন, ‘ডায়রিয়ার এত রোগীকে একসঙ্গে চিকিৎসা দিতে গিয়ে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। তবে স্যালাইনসহ পর্যাপ্ত চিকিৎসাসামগ্রী আমাদের কাছে রয়েছে। শিশুসহ সব বয়সীদের এখন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। এই সময় ডায়রিয়ার হাত থেকে বাঁচতে বাইরের খোলা খাবার বর্জন করতে হবে এবং অবশ্যই পানি ফুটিয়ে খেতে হবে। সর্বোপরি সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে