ধোবাউড়া প্রতিনিধি
ধোবাউড়ার কলসিন্দুর-শিবগঞ্জ সড়কের রনসিংহপুরে কালভার্টটি ভেঙে গেছে ১২ বছর আগে। এখানে নতুন করে কালভার্ট তৈরি না হওয়ায় দুই পাশের পানি সড়কে জমে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এ কারণে চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই এলাকার মানুষকে। একটু বৃষ্টি হলেই আর বোঝার উপায় থাকে না এটি সড়ক না কি নদী।
জানা গেছে, ১২ বছর আগে কলসিন্দুর থেকে শিবগঞ্জ পাকা সড়কে একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে কয়েক বছরের মধ্যে কালভার্টটি ভেঙে যায়। এরপর এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে। তবে সড়কটি পাকা হলেও বর্তমানের চিত্র ভিন্ন। সড়ক জুড়ে সৃষ্টি হওয়া খানাখন্দে সড়কটি পাকা ছিল-সেটা বোঝার উপায় নেই। বড় বড় গর্তে সড়কটি যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।
ভাঙা কালভার্টটিতে গাড়ি আটকে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের ভোগান্তি অনেক বেশি। সামান্য বৃষ্টিতেই সড়ক ডুবে যায়। প্রায় সময় ঘটছে ছোট-বড় অনেক দুর্ঘটনা। এতে কলসিন্দুর থেকে শিবগঞ্জ পর্যন্ত তিন কিলোমিটার পাকা সড়কটি ও নির্মিত জলব্রিজটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। ইতিমধ্যে সংস্কারের কোনো আশ্বাস না পেয়ে সড়ক ও কালভার্টটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন কলসিন্দুর ও রনসিংহপুর গ্রামসহ আশপাশের মানুষ।
রফিক উদ্দিন নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘কালভার্টটি নির্মাণের কিছুদিন পরই ভেঙে গেছে। এরপর থেকে বৃষ্টি হলেই কোমরসমান পানি জমে যায়। এ জন্যই এ জায়গাটিকে আমরা জলব্রিজ বলে থাকি।’
কলসিন্দুর গ্রামের ভ্যানচালক সোহেল রানা বলেন, ‘অন্য রাস্তায় বাজেট হলেও এ রাস্তাটির উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। এ জন্যই রাস্তা ঠিক হয় না। ভাঙা রাস্তার কারণে ভ্যান টানতে খুব কষ্ট হয়। একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়।’
রনসিংহপুর বাজারের বাসিন্দা রমজান আলী বলেন, ‘বালুর ট্রাক চলাচলের কারণে পিচ ও পাথর উঠে জায়গায় জায়গায় গর্ত হয়ে আছে। তা ছাড়া একটু বৃষ্টি আসলে কালভার্টের জায়গাটি ডুবে যায়। মানুষ শান্তিতে চলাচল তো দূরের কথা, বাজারঘাটও ঠিকভাবে করতে পারে না।’
এ বিষয়ে গামারিতলা ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান বলেন, ‘ভোগান্তির কথা আমরা জানি। বিষয়টি নিয়ে বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছি। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।’
উপজেলা প্রকৌশলী আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আমরা প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশা করি এ বছর জুনের মধ্যেই দরপত্র অনুমোদন হয়ে যাবে।’
ধোবাউড়ার কলসিন্দুর-শিবগঞ্জ সড়কের রনসিংহপুরে কালভার্টটি ভেঙে গেছে ১২ বছর আগে। এখানে নতুন করে কালভার্ট তৈরি না হওয়ায় দুই পাশের পানি সড়কে জমে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এ কারণে চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই এলাকার মানুষকে। একটু বৃষ্টি হলেই আর বোঝার উপায় থাকে না এটি সড়ক না কি নদী।
জানা গেছে, ১২ বছর আগে কলসিন্দুর থেকে শিবগঞ্জ পাকা সড়কে একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে কয়েক বছরের মধ্যে কালভার্টটি ভেঙে যায়। এরপর এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে। তবে সড়কটি পাকা হলেও বর্তমানের চিত্র ভিন্ন। সড়ক জুড়ে সৃষ্টি হওয়া খানাখন্দে সড়কটি পাকা ছিল-সেটা বোঝার উপায় নেই। বড় বড় গর্তে সড়কটি যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।
ভাঙা কালভার্টটিতে গাড়ি আটকে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহীদের ভোগান্তি অনেক বেশি। সামান্য বৃষ্টিতেই সড়ক ডুবে যায়। প্রায় সময় ঘটছে ছোট-বড় অনেক দুর্ঘটনা। এতে কলসিন্দুর থেকে শিবগঞ্জ পর্যন্ত তিন কিলোমিটার পাকা সড়কটি ও নির্মিত জলব্রিজটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। ইতিমধ্যে সংস্কারের কোনো আশ্বাস না পেয়ে সড়ক ও কালভার্টটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন কলসিন্দুর ও রনসিংহপুর গ্রামসহ আশপাশের মানুষ।
রফিক উদ্দিন নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘কালভার্টটি নির্মাণের কিছুদিন পরই ভেঙে গেছে। এরপর থেকে বৃষ্টি হলেই কোমরসমান পানি জমে যায়। এ জন্যই এ জায়গাটিকে আমরা জলব্রিজ বলে থাকি।’
কলসিন্দুর গ্রামের ভ্যানচালক সোহেল রানা বলেন, ‘অন্য রাস্তায় বাজেট হলেও এ রাস্তাটির উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। এ জন্যই রাস্তা ঠিক হয় না। ভাঙা রাস্তার কারণে ভ্যান টানতে খুব কষ্ট হয়। একটু ভারী মাল থাকলে গাড়ি উল্টে যায়।’
রনসিংহপুর বাজারের বাসিন্দা রমজান আলী বলেন, ‘বালুর ট্রাক চলাচলের কারণে পিচ ও পাথর উঠে জায়গায় জায়গায় গর্ত হয়ে আছে। তা ছাড়া একটু বৃষ্টি আসলে কালভার্টের জায়গাটি ডুবে যায়। মানুষ শান্তিতে চলাচল তো দূরের কথা, বাজারঘাটও ঠিকভাবে করতে পারে না।’
এ বিষয়ে গামারিতলা ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান বলেন, ‘ভোগান্তির কথা আমরা জানি। বিষয়টি নিয়ে বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানিয়েছি। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।’
উপজেলা প্রকৌশলী আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আমরা প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশা করি এ বছর জুনের মধ্যেই দরপত্র অনুমোদন হয়ে যাবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে