রাসেল আহমেদ, তেরখাদা
এখন পুরোদমে চলছে বোরো চাষাবাদ। মাঠে মাঠে জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক-শ্রমিক। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটে, তাহলে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে মাঠে চলছে পানি সেচ, জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণের ব্যস্ততা। কৃষকেরা বলছেন, বিদ্যুৎ নিয়ে এবার কোন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ ঠিকমতো থাকলে সুষ্ঠুভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।
তেরখাদা উপজেলা সদরের রাজ্জাক মোল্লা বলেন, গভীর নলকূপ দিয়ে আমাদের চাষাবাদ করতে হয়। সবাই একসঙ্গে জমি তৈরি করতে গিয়ে নলকূপের ওপর কিছুটা চাপ পড়েছে। তবে অন্য বছরের তুলনায় এ বছর কোন প্রকার বিদ্যুতের ভেলকিবাজি নেই। বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়মিত থাকলে ও প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ না হলে ভালোভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারব।
কাটেংগা এলাকার বর্গা চাষি মাহিদুল ইসলাম বলেন, সারের খরচ, জমি চাষ, চারা রোপণ, পানি সেচ, ধানকাটা ও মাড়াইসহ এক বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে। বিঘাপ্রতি ফলন হয় ২০ থেকে ২৫ মণ ধান।
বর্তমান বাজারে ৬২০ টাকা থেকে ৬৫০ টাকা দরে নতুন বোরো ধান বিক্রি হয়। যাদের নিজস্ব জমি আছে তাদের কিছু লাভ থাকে। কিন্তু যারা আমার মতো বর্গাচাষি তাদের কিছুই থাকে না। এতে করে প্রতিবছর আমাদের লোকসান গুণতে হয়। সরকার যদি সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনে তাহলে ন্যায্য দাম পাওয়া যাবে। জেলায় চলতি মৌসুমে চাষিদের মধ্যে বোরো চাষে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। শীতের প্রকোপ কিছুটা কম থাকায় কৃষকেরা মাঠে অনেক ভালোভাবে কাজ করতে পারছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে তেরখাদা উপজেলায় এবার সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৩৭৫ হেক্টর জমি বেশি আবাদ হবে বলে ধরা হচ্ছে। এর মধ্যে ব্রি-ধান ২৮, ব্রি-ধান ২৯, হীরা, হাইব্রিড, উফসি এবং আরও অন্যান্য জাতের ধান রয়েছে।
তেরখাদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, চলতি বছরের বোরো মৌসুমে সাড়ে ৯০০ কৃষককে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ১ বিঘা জমিপ্রতি সার, বীজ সহায়তাসহ বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
কৃষকেরা জানান, প্রতিবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে।
এখন পুরোদমে চলছে বোরো চাষাবাদ। মাঠে মাঠে জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক-শ্রমিক। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল রয়েছে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটে, তাহলে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে মাঠে চলছে পানি সেচ, জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণের ব্যস্ততা। কৃষকেরা বলছেন, বিদ্যুৎ নিয়ে এবার কোন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ ঠিকমতো থাকলে সুষ্ঠুভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারবেন।
তেরখাদা উপজেলা সদরের রাজ্জাক মোল্লা বলেন, গভীর নলকূপ দিয়ে আমাদের চাষাবাদ করতে হয়। সবাই একসঙ্গে জমি তৈরি করতে গিয়ে নলকূপের ওপর কিছুটা চাপ পড়েছে। তবে অন্য বছরের তুলনায় এ বছর কোন প্রকার বিদ্যুতের ভেলকিবাজি নেই। বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়মিত থাকলে ও প্রাকৃতিক কোন দুর্যোগ না হলে ভালোভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারব।
কাটেংগা এলাকার বর্গা চাষি মাহিদুল ইসলাম বলেন, সারের খরচ, জমি চাষ, চারা রোপণ, পানি সেচ, ধানকাটা ও মাড়াইসহ এক বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে। বিঘাপ্রতি ফলন হয় ২০ থেকে ২৫ মণ ধান।
বর্তমান বাজারে ৬২০ টাকা থেকে ৬৫০ টাকা দরে নতুন বোরো ধান বিক্রি হয়। যাদের নিজস্ব জমি আছে তাদের কিছু লাভ থাকে। কিন্তু যারা আমার মতো বর্গাচাষি তাদের কিছুই থাকে না। এতে করে প্রতিবছর আমাদের লোকসান গুণতে হয়। সরকার যদি সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনে তাহলে ন্যায্য দাম পাওয়া যাবে। জেলায় চলতি মৌসুমে চাষিদের মধ্যে বোরো চাষে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে। শীতের প্রকোপ কিছুটা কম থাকায় কৃষকেরা মাঠে অনেক ভালোভাবে কাজ করতে পারছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে তেরখাদা উপজেলায় এবার সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৩৭৫ হেক্টর জমি বেশি আবাদ হবে বলে ধরা হচ্ছে। এর মধ্যে ব্রি-ধান ২৮, ব্রি-ধান ২৯, হীরা, হাইব্রিড, উফসি এবং আরও অন্যান্য জাতের ধান রয়েছে।
তেরখাদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, চলতি বছরের বোরো মৌসুমে সাড়ে ৯০০ কৃষককে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ১ বিঘা জমিপ্রতি সার, বীজ সহায়তাসহ বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
কৃষকেরা জানান, প্রতিবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে