ডা. লেলিন চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ
করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নানা ধরনের বিধিনিষেধ ও সতর্কতা জারি করছে। করোনার বিস্তার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে এমন কর্মকাণ্ডও সরকার চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরের নির্বাচন,
বাণিজ্য মেলা, বিভিন্ন উৎসব ও সমাবেশ করার অনুমতি দিচ্ছে। একদিকে করোনা বিস্তার করার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে করোনা প্রতিরোধে বিধিনিষেধের কথাও বলা হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এটা আসলে সরকারের স্ববিরোধিতা।
বলা হচ্ছে, ১০০ জনের বেশি সামাজিক কোনো অনুষ্ঠানে যেতে পারবে না। তাহলে বাণিজ্য মেলায় কি ১০০ জন যাচ্ছে? পূর্ণ ডোজ টিকা নিয়ে যদি আব্দুর রহিম বাণিজ্য মেলায় যেতে পারেন, তাহলে আব্দুর রহমানের ছেলে দুই ডোজ টিকা নিয়ে স্কুল বা কলেজে কেন যেতে পারবে না? এগুলো সরকারের দ্বিমুখী সিদ্ধান্ত। মনে রাখতে হবে, সমাজের আইনকানুন, বিধিনিষেধ সবার জন্য যেন যুক্তিযুক্ত হয়।
দেশের ৩৬ শতাংশ মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকার আওতার বাইরে যারা আছে, তারা কি প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবে না? আসলে আমরা আয়োজন করি আয়োজনের পূর্ণতা ঠিক না করে। দেশের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষকে যদি টিকার আওতায় আনা যেত, তাহলে এই প্রশ্ন উঠত না। করোনা টিকার প্রাপ্তি, মজুত ও সরবরাহ সব আছে। টিকা দেওয়ার যথেষ্ট সামর্থ্যও আছে। তাহলে টিকাদানে এত ধীরগতি কেন?
সমাধানের জন্য করোনা প্রতিরোধী লড়াইয়ে মানুষকে যুক্ত করতে হবে। পাড়ায়, মহল্লায়, এলাকায় গণপ্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হবে। কমিটি মাস্ক বিতরণ করবে, টিকা নিতে মানুষকে উৎসাহিত করবে। নিম্ন আয়ের মানুষদের অনলাইনে টিকা নিবন্ধনের জন্য সহযোগিতা করবে।
করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নানা ধরনের বিধিনিষেধ ও সতর্কতা জারি করছে। করোনার বিস্তার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে এমন কর্মকাণ্ডও সরকার চালিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরের নির্বাচন,
বাণিজ্য মেলা, বিভিন্ন উৎসব ও সমাবেশ করার অনুমতি দিচ্ছে। একদিকে করোনা বিস্তার করার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে করোনা প্রতিরোধে বিধিনিষেধের কথাও বলা হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এটা আসলে সরকারের স্ববিরোধিতা।
বলা হচ্ছে, ১০০ জনের বেশি সামাজিক কোনো অনুষ্ঠানে যেতে পারবে না। তাহলে বাণিজ্য মেলায় কি ১০০ জন যাচ্ছে? পূর্ণ ডোজ টিকা নিয়ে যদি আব্দুর রহিম বাণিজ্য মেলায় যেতে পারেন, তাহলে আব্দুর রহমানের ছেলে দুই ডোজ টিকা নিয়ে স্কুল বা কলেজে কেন যেতে পারবে না? এগুলো সরকারের দ্বিমুখী সিদ্ধান্ত। মনে রাখতে হবে, সমাজের আইনকানুন, বিধিনিষেধ সবার জন্য যেন যুক্তিযুক্ত হয়।
দেশের ৩৬ শতাংশ মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকার আওতার বাইরে যারা আছে, তারা কি প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হবে না? আসলে আমরা আয়োজন করি আয়োজনের পূর্ণতা ঠিক না করে। দেশের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষকে যদি টিকার আওতায় আনা যেত, তাহলে এই প্রশ্ন উঠত না। করোনা টিকার প্রাপ্তি, মজুত ও সরবরাহ সব আছে। টিকা দেওয়ার যথেষ্ট সামর্থ্যও আছে। তাহলে টিকাদানে এত ধীরগতি কেন?
সমাধানের জন্য করোনা প্রতিরোধী লড়াইয়ে মানুষকে যুক্ত করতে হবে। পাড়ায়, মহল্লায়, এলাকায় গণপ্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হবে। কমিটি মাস্ক বিতরণ করবে, টিকা নিতে মানুষকে উৎসাহিত করবে। নিম্ন আয়ের মানুষদের অনলাইনে টিকা নিবন্ধনের জন্য সহযোগিতা করবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে