রানা আকন্দ, কলমাকান্দা
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় সাম্প্রতিক সময়ের বন্যায় সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার প্রায় ৮০ শতাংশ সড়কই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশির ভাগ সড়কের ঢালাই উঠে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্তের।
উপজেলা প্রকৌশল অফিস থেকে বলা হয়েছে, উপজেলার প্রায় ১২৫ কিলোমিটার সড়কের ক্ষতি হয়েছে। সেতু ও কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৬টি। তা ছাড়া, উপজেলায় এখনো বিভিন্ন এলাকায় অনেক সড়ক পানির নিচে। ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে। পানি পুরোপুরি নেমে যাওয়ার পরই ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ হিসাব পাওয়া যাবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার লেংগুরা ইউনিয়নের রাধানগর থেকে মানিকপুর সড়ক পাহাড়ি ঢলের পানির চাপে ভেঙে গেছে। বেশির ভাগ অংশে ঢালাই উঠে বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। দেখে মনে হয়, এবারের বন্যার চিহ্ন পুরোপুরিভাবে সড়কটিতে থেকে গেছে। শুধু এই সড়কটিই নয়, এই বন্যার পানিতে কলমাকান্দা উপজেলার প্রায় ৮০ ভাগ সড়কই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি নামার পর সড়কের ক্ষতি চোখে পড়ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কলমাকান্দা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন মাস আগে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এম এ ওয়াহেদ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রাধানগর থেকে মানিকপুর সড়কটি নির্মাণ করে। সম্প্রতি পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যার পানির চাপে সড়কটির বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে দুই সপ্তাহ ধরে ওই সড়কে মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল ছাড়া সব প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে মানিকপুর, রাধানগর, রাজনগর, জয়নগর, দীঘিনাথপাড়া, শিবপুর, বিয়ানীপাড়া, ফালভাঙাসহ অন্তত ২০টি গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রাধানগর থেকে মানিকপুর সড়কটি নির্মাণকাজ শুরু করে এলজিইডি। সড়টির প্রায় ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়। সম্প্রতি পাহাড়ি ঢলের তীব্রতায় সড়কটির বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। শুধু এই সড়কই নয়, এ বন্যায় উপজেলা থেকে শুরু করে গ্রামীণ সড়কগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
লেংগুরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, পাহাড়ি ঢলে ইউনিয়নের সব সড়কই ভেঙেচুরে গেছে। এই বন্যায় পানির উচ্চতা যেমন বেশি ছিল, তেমনি পানির তীব্রতাও ছিল অনেক বেশি। এ কারণে ক্ষতিও বেশি হয়েছে। এসব সড়ক দ্রুত সংস্কার করা না হলে মানুষের ভোগান্তি আরও বাড়বে।
কলমাকান্দা এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী শুভ্রদেব চক্রবর্তী বলেন, তাঁদের অধীন উপজেলায় ৩১৫ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার সড়ক আছে। এখন পর্যন্ত যে হিসাব পেয়েছেন, সে অনুযায়ী বন্যায় উপজেলায় প্রায় ১২৫ কিলোমিটার সড়কের ক্ষতি হয়েছে। সেতু ও কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৬টি। তা ছাড়া, উপজেলায় এখনো বিভিন্ন এলাকায় অনেক সড়ক পানির নিচে। ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে। পানি পুরোপুরি নেমে যাওয়ার পরই ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ হিসাব পাওয়া যাবে বলে তিনি জানান।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় সাম্প্রতিক সময়ের বন্যায় সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার প্রায় ৮০ শতাংশ সড়কই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশির ভাগ সড়কের ঢালাই উঠে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্তের।
উপজেলা প্রকৌশল অফিস থেকে বলা হয়েছে, উপজেলার প্রায় ১২৫ কিলোমিটার সড়কের ক্ষতি হয়েছে। সেতু ও কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৬টি। তা ছাড়া, উপজেলায় এখনো বিভিন্ন এলাকায় অনেক সড়ক পানির নিচে। ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে। পানি পুরোপুরি নেমে যাওয়ার পরই ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ হিসাব পাওয়া যাবে।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার লেংগুরা ইউনিয়নের রাধানগর থেকে মানিকপুর সড়ক পাহাড়ি ঢলের পানির চাপে ভেঙে গেছে। বেশির ভাগ অংশে ঢালাই উঠে বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। দেখে মনে হয়, এবারের বন্যার চিহ্ন পুরোপুরিভাবে সড়কটিতে থেকে গেছে। শুধু এই সড়কটিই নয়, এই বন্যার পানিতে কলমাকান্দা উপজেলার প্রায় ৮০ ভাগ সড়কই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি নামার পর সড়কের ক্ষতি চোখে পড়ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কলমাকান্দা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন মাস আগে সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এম এ ওয়াহেদ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রাধানগর থেকে মানিকপুর সড়কটি নির্মাণ করে। সম্প্রতি পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যার পানির চাপে সড়কটির বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে দুই সপ্তাহ ধরে ওই সড়কে মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল ছাড়া সব প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে মানিকপুর, রাধানগর, রাজনগর, জয়নগর, দীঘিনাথপাড়া, শিবপুর, বিয়ানীপাড়া, ফালভাঙাসহ অন্তত ২০টি গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রাধানগর থেকে মানিকপুর সড়কটি নির্মাণকাজ শুরু করে এলজিইডি। সড়টির প্রায় ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়। সম্প্রতি পাহাড়ি ঢলের তীব্রতায় সড়কটির বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। শুধু এই সড়কই নয়, এ বন্যায় উপজেলা থেকে শুরু করে গ্রামীণ সড়কগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
লেংগুরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, পাহাড়ি ঢলে ইউনিয়নের সব সড়কই ভেঙেচুরে গেছে। এই বন্যায় পানির উচ্চতা যেমন বেশি ছিল, তেমনি পানির তীব্রতাও ছিল অনেক বেশি। এ কারণে ক্ষতিও বেশি হয়েছে। এসব সড়ক দ্রুত সংস্কার করা না হলে মানুষের ভোগান্তি আরও বাড়বে।
কলমাকান্দা এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী শুভ্রদেব চক্রবর্তী বলেন, তাঁদের অধীন উপজেলায় ৩১৫ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার সড়ক আছে। এখন পর্যন্ত যে হিসাব পেয়েছেন, সে অনুযায়ী বন্যায় উপজেলায় প্রায় ১২৫ কিলোমিটার সড়কের ক্ষতি হয়েছে। সেতু ও কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৬টি। তা ছাড়া, উপজেলায় এখনো বিভিন্ন এলাকায় অনেক সড়ক পানির নিচে। ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে। পানি পুরোপুরি নেমে যাওয়ার পরই ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ হিসাব পাওয়া যাবে বলে তিনি জানান।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে