প্রশ্ন: একটা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল যে ফেডারেশনের পক্ষ থেকে আপনাকে বৃত্তির ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। ফেডারেশন কি এ বিষয়ে আপনাকে কিছু জানিয়েছে?
ইমরানুর রহমান: ফেডারেশন আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করে। আমি সরাসরি এ বিষয়ে এখন মন্তব্য করতে চাই না। তাদের সাধ্যের মধ্যে তারা চেষ্টা করে।
প্রশ্ন: গ্রীষ্মকালীন অ্যাথলেটিকসে এসে আবারও দুটি রেকর্ড ভেঙেছেন। এই রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলাটা কেমন লাগছে?
ইমরান: অবশ্যই অসাধারণ। ভবিষ্যতের প্রতিযোগিতাগুলোয় আমার নিজের রেকর্ড ভাঙার লড়াইয়ে আমাকে নামতে হবে। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষকে গর্বিত করতে নিজের কাছেই দারুণ লাগে।
প্রশ্ন: প্রতিবার চাকরি থেকে ছুটি নিয়ে লন্ডন থেকে আপনাকে বাংলাদেশে আসতে হয়। এবার ছুটি নিয়ে কোনো সমস্যা হয়েছে?
ইমরান: এবারও ছুটি নিয়ে এসেছি। খুব অল্প সময়ের জন্য। লন্ডনে আমাকে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। সেখানে অনেক দায়িত্ব। ৬-৭ দিন কিন্তু খুব বেশি সময় না। আমার বার্ষিক ছুটিগুলো কাজে লাগাতে হয়। আগামীকাল (আজ) লন্ডনে গিয়ে সোজা কাজে যোগ দিতে হবে।
প্রশ্ন: অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন যদি শেষ পর্যন্ত আপনাকে সহযোগিতার ব্যাপারে আশ্বাস দিতে চায় বা দিয়ে থাকে, তাহলে কোন ধরনের সহযোগিতা চাইবেন?
ইমরান: তারা কী সহযোগিতা করবে এখনো সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানি না। তারা যদি সহযোগিতা করেই, তাহলে যেন বিনিয়োগটা আমার অনুশীলনের পেছনে হয়। সে ক্ষেত্রে তাদের নির্দিষ্ট কিছু ব্যয় বহন করতে হবে। অধিকাংশ ব্যয়টাই মূলত হবে অ্যাথলেটিকস সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে।
প্রশ্ন: সারা দিন চাকরি, এর মাঝে অনুশীলন আর পরিবার। এত কঠিন সূচির মধ্যে খেলা চালিয়ে যাওয়াটা কতটা কঠিন?
ইমরান: ভীষণ, ভীষণ কঠিন। এর মাঝেই আমাকে সময় বের করতে হচ্ছে। নিজের লক্ষ্য ঠিক রাখতে হচ্ছে। এভাবে হয়তো শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়া যাবে না, যদি কাজে নমনীয়তা কিংবা ইতিবাচক সাড়া-সহযোগিতা না আসে।
প্রশ্ন: শেষ পর্যন্ত আপনার প্রত্যাশামতো বৃত্তি বা সহযোগিতা পেয়েই যান, আপনার দৌড়ের সময়টা কি ১০ সেকেন্ডের নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব?
ইমরান: সেটা এখনই বলতে পারব না। তবে ভালোভাবে যদি অনুশীলন করতে পারি, পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাই, তাহলে ভালো পারফরম্যান্স হবেই। বিজ্ঞান অন্তত সেটাই বলে। হয়তো তখন অনুশীলনের পর নিজের ভুল-ত্রুটি, পারফরম্যান্স নিয়ে চিন্তা করতে পারব। কিন্তু অনুশীলনের পরই যদি আমাকে অফিসের কাজ, দায়িত্ব নিয়ে চিন্তায় ডুবে যেতে হয় তাহলে তো হচ্ছে না। বাস্তবতাও বলে, এর চেয়ে ভালো করার সামর্থ্য আমার আছে।
প্রশ্ন: ফেডারেশন আশায় আছে, আপনি এসএ গেমসে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে বাংলাদেশকে সোনা এনে দেবেন। এত ব্যস্ততার মাঝে মালদ্বীপ-শ্রীলঙ্কার স্প্রিন্টারদের কি হারাতে পারবেন বলে মনে হয়?
ইমরান: একেবারে খুব কঠিন কিছু না কিন্তু। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ধারাবাহিক ভালো করে যেতে হবে। যাঁদের কথা বললেন, তাঁরা বৃত্তি নিয়ে ভালো অনুশীলন করার সুযোগ পাচ্ছে। যথেষ্ট বিশ্রাম পাচ্ছে। এভাবে চালিয়ে গেলে তাঁদের পারফরম্যান্সে উন্নতি আসবেই। আমার এখন যেভাবে চলছে, তাঁদের হারানো খুব সহজ হবে না। তবে এসএ গেমসের এখনো অনেক সময় বাকি আছে। অনেক কিছু পাল্টে যেতে পারে এই সময়ে।
প্রশ্ন: এসএ গেমসে যদি বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দিতেই পারেন, তাহলে অ্যাথলেটিকসে আপনার সামনে নায়ক হওয়ার সুযোগ। বাংলাদেশের পরের প্রজন্মের সামনে আদর্শ হয়ে ওঠার স্বপ্ন আপনিও নিশ্চয়ই দেখেন?
ইমরান: নতুন প্রজন্মের জন্য আদর্শ হতে পারাটা হবে আমার জন্য গর্বের। এমন একজন হতে চাই, যাকে দেখে তারা বাংলাদেশের অ্যাথলেটিকসের জন্য সম্মান বয়ে আনবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের অ্যাথলেটিকসের উন্নয়নে কাজ করে যেতে চাই। অ্যাথলেটিকসে অনেক উন্নতি করার জায়গা আছে।
প্রশ্ন: একটা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল যে ফেডারেশনের পক্ষ থেকে আপনাকে বৃত্তির ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। ফেডারেশন কি এ বিষয়ে আপনাকে কিছু জানিয়েছে?
ইমরানুর রহমান: ফেডারেশন আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করে। আমি সরাসরি এ বিষয়ে এখন মন্তব্য করতে চাই না। তাদের সাধ্যের মধ্যে তারা চেষ্টা করে।
প্রশ্ন: গ্রীষ্মকালীন অ্যাথলেটিকসে এসে আবারও দুটি রেকর্ড ভেঙেছেন। এই রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলাটা কেমন লাগছে?
ইমরান: অবশ্যই অসাধারণ। ভবিষ্যতের প্রতিযোগিতাগুলোয় আমার নিজের রেকর্ড ভাঙার লড়াইয়ে আমাকে নামতে হবে। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষকে গর্বিত করতে নিজের কাছেই দারুণ লাগে।
প্রশ্ন: প্রতিবার চাকরি থেকে ছুটি নিয়ে লন্ডন থেকে আপনাকে বাংলাদেশে আসতে হয়। এবার ছুটি নিয়ে কোনো সমস্যা হয়েছে?
ইমরান: এবারও ছুটি নিয়ে এসেছি। খুব অল্প সময়ের জন্য। লন্ডনে আমাকে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়। সেখানে অনেক দায়িত্ব। ৬-৭ দিন কিন্তু খুব বেশি সময় না। আমার বার্ষিক ছুটিগুলো কাজে লাগাতে হয়। আগামীকাল (আজ) লন্ডনে গিয়ে সোজা কাজে যোগ দিতে হবে।
প্রশ্ন: অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ও অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন যদি শেষ পর্যন্ত আপনাকে সহযোগিতার ব্যাপারে আশ্বাস দিতে চায় বা দিয়ে থাকে, তাহলে কোন ধরনের সহযোগিতা চাইবেন?
ইমরান: তারা কী সহযোগিতা করবে এখনো সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানি না। তারা যদি সহযোগিতা করেই, তাহলে যেন বিনিয়োগটা আমার অনুশীলনের পেছনে হয়। সে ক্ষেত্রে তাদের নির্দিষ্ট কিছু ব্যয় বহন করতে হবে। অধিকাংশ ব্যয়টাই মূলত হবে অ্যাথলেটিকস সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে।
প্রশ্ন: সারা দিন চাকরি, এর মাঝে অনুশীলন আর পরিবার। এত কঠিন সূচির মধ্যে খেলা চালিয়ে যাওয়াটা কতটা কঠিন?
ইমরান: ভীষণ, ভীষণ কঠিন। এর মাঝেই আমাকে সময় বের করতে হচ্ছে। নিজের লক্ষ্য ঠিক রাখতে হচ্ছে। এভাবে হয়তো শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়া যাবে না, যদি কাজে নমনীয়তা কিংবা ইতিবাচক সাড়া-সহযোগিতা না আসে।
প্রশ্ন: শেষ পর্যন্ত আপনার প্রত্যাশামতো বৃত্তি বা সহযোগিতা পেয়েই যান, আপনার দৌড়ের সময়টা কি ১০ সেকেন্ডের নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব?
ইমরান: সেটা এখনই বলতে পারব না। তবে ভালোভাবে যদি অনুশীলন করতে পারি, পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাই, তাহলে ভালো পারফরম্যান্স হবেই। বিজ্ঞান অন্তত সেটাই বলে। হয়তো তখন অনুশীলনের পর নিজের ভুল-ত্রুটি, পারফরম্যান্স নিয়ে চিন্তা করতে পারব। কিন্তু অনুশীলনের পরই যদি আমাকে অফিসের কাজ, দায়িত্ব নিয়ে চিন্তায় ডুবে যেতে হয় তাহলে তো হচ্ছে না। বাস্তবতাও বলে, এর চেয়ে ভালো করার সামর্থ্য আমার আছে।
প্রশ্ন: ফেডারেশন আশায় আছে, আপনি এসএ গেমসে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে বাংলাদেশকে সোনা এনে দেবেন। এত ব্যস্ততার মাঝে মালদ্বীপ-শ্রীলঙ্কার স্প্রিন্টারদের কি হারাতে পারবেন বলে মনে হয়?
ইমরান: একেবারে খুব কঠিন কিছু না কিন্তু। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ধারাবাহিক ভালো করে যেতে হবে। যাঁদের কথা বললেন, তাঁরা বৃত্তি নিয়ে ভালো অনুশীলন করার সুযোগ পাচ্ছে। যথেষ্ট বিশ্রাম পাচ্ছে। এভাবে চালিয়ে গেলে তাঁদের পারফরম্যান্সে উন্নতি আসবেই। আমার এখন যেভাবে চলছে, তাঁদের হারানো খুব সহজ হবে না। তবে এসএ গেমসের এখনো অনেক সময় বাকি আছে। অনেক কিছু পাল্টে যেতে পারে এই সময়ে।
প্রশ্ন: এসএ গেমসে যদি বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দিতেই পারেন, তাহলে অ্যাথলেটিকসে আপনার সামনে নায়ক হওয়ার সুযোগ। বাংলাদেশের পরের প্রজন্মের সামনে আদর্শ হয়ে ওঠার স্বপ্ন আপনিও নিশ্চয়ই দেখেন?
ইমরান: নতুন প্রজন্মের জন্য আদর্শ হতে পারাটা হবে আমার জন্য গর্বের। এমন একজন হতে চাই, যাকে দেখে তারা বাংলাদেশের অ্যাথলেটিকসের জন্য সম্মান বয়ে আনবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের অ্যাথলেটিকসের উন্নয়নে কাজ করে যেতে চাই। অ্যাথলেটিকসে অনেক উন্নতি করার জায়গা আছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে