নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে টেলিফোন ও সংযোগ না থাকার পরও দীর্ঘ ১২ বছর পর গ্রাহকদের কাছে টেলিফোন বিল চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) বিরুদ্ধে। টেলিফোন ব্যবহার না করেও টাকা পরিশোধের জন্য বলায় বিপাকে পড়েছেন সাবেক গ্রাহকেরা। এ ধরনের হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা সদরে বিটিসিএলের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১৭৫। সম্প্রতি টেলিফোন বিল পরিশোধের চিঠি পেয়ে হতবাক সাবেক এই গ্রাহকেরা। উপজেলা সদরের মো. মামুন ভূঁইয়া বলেন, ‘যেখানে বাড়িতে লাইনই নিইনি, সেখানে প্রায় ১২ বছর আগের বিল দেখে যে কারও অবাক হওয়ারই কথা।’
নাসিরনগর সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. আব্দুল হক বলেন, ‘আমি ১২ বছর আগেই টেলিফোন লাইনের সব বিল পরিশোধ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছি। কিন্তু কিছুদিন আগে আমার নামে ১২ বছরের বকেয়া বিল পরিশোধ করার চূড়ান্ত নোটিশ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আমার জন্য খুবই বিব্রতকর।’
শুধু মামুন কিংবা আব্দুল হকই নন, বরং তাঁদের মতো অনেকেই এমন বিপাকে পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে গত ৬ জুন ভুক্তভোগীদের পক্ষে উপজেলা সদরের ২০ জন গ্রাহক ইউএনওর কাছে লিখিত আকারে জানান। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউএনও মো. মোনাববর হোসেন উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাসকে বিষয়টি তদন্তের দায়িত্ব দেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গত মঙ্গলবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা তাঁর কার্যালয়ে শুনানির আয়োজন করেন। এ সময় জেলার বিটিসিএলের কর্মকর্তা ও ভুক্তভোগীসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
তবে সাধারণ গ্রাহকদের অনেকেই জানান, তাঁদের বকেয়া বিল উপজেলা বিটিসিএল কার্যালয়ের কর্মচারী তাপস মূখার্জীর কাছে পরিশোধ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন তাঁরা।
উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অঞ্জন কুমার দেব বলেন, ‘আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করার সময় সব বিল পরিশোধ করে প্রত্যয়ন নিয়েছি, কিন্তু তারপরও আমার নামে ১২ বছরের বিল দেখানো হয়েছে।’
অভিযুক্ত বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নাসিরনগর অফিসের কর্মচারী তাপস মূখার্জী বলেন, ‘আমি গ্রাহকের সব টাকা সময়মতো জমা করেছি। কী কারণে এত বিল আসল, আমার জানা নেই।’
তদন্তকারী কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাস বলেন, ‘সব গ্রাহকের কথা শুনেছি। আমি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব। তারপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
জেলার বিটিসিএলের সহকারী ব্যবস্থাপক (রাজস্ব) মো. আমির জাহান খান বলেন, ‘গ্রাহকেরা লাইনের সংযোগ নিয়ে পরে বিচ্ছিন্ন করার জন্য কোনো আবেদন করেননি। ফলে তাঁদের নামে অনেক বিল এসেছে। সবাইকে বিল পরিশোধ করতে হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে টেলিফোন ও সংযোগ না থাকার পরও দীর্ঘ ১২ বছর পর গ্রাহকদের কাছে টেলিফোন বিল চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) বিরুদ্ধে। টেলিফোন ব্যবহার না করেও টাকা পরিশোধের জন্য বলায় বিপাকে পড়েছেন সাবেক গ্রাহকেরা। এ ধরনের হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা সদরে বিটিসিএলের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১৭৫। সম্প্রতি টেলিফোন বিল পরিশোধের চিঠি পেয়ে হতবাক সাবেক এই গ্রাহকেরা। উপজেলা সদরের মো. মামুন ভূঁইয়া বলেন, ‘যেখানে বাড়িতে লাইনই নিইনি, সেখানে প্রায় ১২ বছর আগের বিল দেখে যে কারও অবাক হওয়ারই কথা।’
নাসিরনগর সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. আব্দুল হক বলেন, ‘আমি ১২ বছর আগেই টেলিফোন লাইনের সব বিল পরিশোধ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছি। কিন্তু কিছুদিন আগে আমার নামে ১২ বছরের বকেয়া বিল পরিশোধ করার চূড়ান্ত নোটিশ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আমার জন্য খুবই বিব্রতকর।’
শুধু মামুন কিংবা আব্দুল হকই নন, বরং তাঁদের মতো অনেকেই এমন বিপাকে পড়েছেন। বিষয়টি নিয়ে গত ৬ জুন ভুক্তভোগীদের পক্ষে উপজেলা সদরের ২০ জন গ্রাহক ইউএনওর কাছে লিখিত আকারে জানান। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউএনও মো. মোনাববর হোসেন উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাসকে বিষয়টি তদন্তের দায়িত্ব দেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গত মঙ্গলবার সকালে নাসিরনগর উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা তাঁর কার্যালয়ে শুনানির আয়োজন করেন। এ সময় জেলার বিটিসিএলের কর্মকর্তা ও ভুক্তভোগীসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
তবে সাধারণ গ্রাহকদের অনেকেই জানান, তাঁদের বকেয়া বিল উপজেলা বিটিসিএল কার্যালয়ের কর্মচারী তাপস মূখার্জীর কাছে পরিশোধ করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন তাঁরা।
উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অঞ্জন কুমার দেব বলেন, ‘আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করার সময় সব বিল পরিশোধ করে প্রত্যয়ন নিয়েছি, কিন্তু তারপরও আমার নামে ১২ বছরের বিল দেখানো হয়েছে।’
অভিযুক্ত বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নাসিরনগর অফিসের কর্মচারী তাপস মূখার্জী বলেন, ‘আমি গ্রাহকের সব টাকা সময়মতো জমা করেছি। কী কারণে এত বিল আসল, আমার জানা নেই।’
তদন্তকারী কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাস বলেন, ‘সব গ্রাহকের কথা শুনেছি। আমি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব। তারপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
জেলার বিটিসিএলের সহকারী ব্যবস্থাপক (রাজস্ব) মো. আমির জাহান খান বলেন, ‘গ্রাহকেরা লাইনের সংযোগ নিয়ে পরে বিচ্ছিন্ন করার জন্য কোনো আবেদন করেননি। ফলে তাঁদের নামে অনেক বিল এসেছে। সবাইকে বিল পরিশোধ করতে হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে