বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আরণ্যক নাট্যদলের সাড়াজাগানো নাটক ‘রাঢ়াঙ’ দিয়ে ১০ বছর পর কলকাতার মঞ্চে পারফর্ম করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে চার দিনে ছয়টি প্রদর্শনী হয়েছে নাটকটির। প্রতিটি শোতেই ছিল দর্শকের উপচে পড়া ভিড়। মঞ্চের প্রতি মানুষের এই ভালোবাসা আপ্লুত করেছে চঞ্চলকে। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নতুন বছরে মঞ্চে আবারও নিয়মিত হওয়ার। যখনই সুযোগ পাবেন, সেটা প্রতি মাসে বা অন্তত দুই মাসে একবার হলেও পারফর্ম করতে চান মঞ্চে।
কলকাতা থেকে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আরণ্যকের সঙ্গে দেশের বাইরে সফরে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। চার দিনে ছয়টি শো করেছি। প্রতিটি শো ছিল হাউসফুল। ৬০০, ৮০০ থেকে ১ হাজার লোক উপস্থিত প্রতিটি প্রদর্শনীতে। দাঁড়িয়ে, বসে এমনকি অনেকে সিঁড়িতে বসে আমাদের নাটক উপভোগ করেছেন। গত বছর কলকাতায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে “হওয়া” সিনেমার প্রদর্শনীর সময় দেখেছিলাম টিকিটের জন্য রাস্তায় হাজার হাজার মানুষের লাইন। এবার মঞ্চনাটকের জন্য দেখলাম মানুষের বিশাল লাইন। এমন দৃশ্য মঞ্চের একজন শিল্পী হিসেবে আমাকে আপ্লুত করেছে। তাঁদের এই উচ্ছ্বাস দেখে ভীষণ অনুপ্রাণিত হলাম। মঞ্চের শক্তিটা নতুন করে বুঝতে পারলাম। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি মঞ্চে নিয়মিত হওয়ার।’
মঞ্চে নিয়মিত হওয়া প্রসঙ্গে চঞ্চল বলেন, ‘মঞ্চে কাজ কম করলেও কখনই বিচ্ছিন্ন হইনি। যোগাযোগটা ঠিকই আছে। বছরে একটা-দুটো হলেও মঞ্চে শো করেছি। আর আমি যে নাটকগুলোতে অভিনয় করি যেমন “রাঢ়াঙ”, “সংক্রান্তি” বা “ময়ূর সিংহাসন”। সেই নাটকগুলোর শো এখন কম হয়। এখন যে নাটকগুলো হয় সেগুলোতে আমার পারফরম্যান্স নেই। তবে পুরোনো নাটকগুলো যখন হয় চেষ্টা করি দলে থাকার। অভিনয় নিয়ে ক্যামেরার সামনে নিয়মিত ব্যস্ততা তো আছেই, সামনেও থাকবে। এর মধ্যেই নতুন বছর থেকে মঞ্চে নিয়মিত অভিনয় করার পরিকল্পনা করছি।’
চঞ্চল চৌধুরী মনে করেন প্রত্যেক অভিনয়শিল্পীর জন্য মঞ্চের গুরুত্ব অপরিসীম। মঞ্চ একজন শিল্পীকে পরিপূর্ণ করে তোলে। চঞ্চল বলেন, ‘নাটক, ওটিটি কিংবা সিনেমা সব মাধ্যমেই কিন্তু মঞ্চের শিল্পীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। ব্যস্ততার কারণে হয়তো অনেকেই এখন মঞ্চে সময় দিতে পারেন না। কিন্তু তাঁদের শিল্পী হয়ে ওঠার পেছনে মঞ্চের অবদান অনস্বীকার্য। আমাদের এখন অনেক মাধ্যম। সবক্ষেত্রে ভালো করার জন্য অনেক শিল্পীর প্রয়োজন। মঞ্চই পারে আমাদের এই শিল্পীসংকট দূর করতে। কেননা মঞ্চ একজন মানুষকে আপদমস্তক শিল্পী হিসেবে গড়ে তোলে।’
ভারতে নাটকের প্রদর্শনী শেষে পরিবার নিয়ে ছুটি কাটাচ্ছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী ২ জানুয়ারি দেশে ফেরার কথা এই অভিনেতার।
আরণ্যক নাট্যদলের সাড়াজাগানো নাটক ‘রাঢ়াঙ’ দিয়ে ১০ বছর পর কলকাতার মঞ্চে পারফর্ম করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে চার দিনে ছয়টি প্রদর্শনী হয়েছে নাটকটির। প্রতিটি শোতেই ছিল দর্শকের উপচে পড়া ভিড়। মঞ্চের প্রতি মানুষের এই ভালোবাসা আপ্লুত করেছে চঞ্চলকে। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নতুন বছরে মঞ্চে আবারও নিয়মিত হওয়ার। যখনই সুযোগ পাবেন, সেটা প্রতি মাসে বা অন্তত দুই মাসে একবার হলেও পারফর্ম করতে চান মঞ্চে।
কলকাতা থেকে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আরণ্যকের সঙ্গে দেশের বাইরে সফরে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। চার দিনে ছয়টি শো করেছি। প্রতিটি শো ছিল হাউসফুল। ৬০০, ৮০০ থেকে ১ হাজার লোক উপস্থিত প্রতিটি প্রদর্শনীতে। দাঁড়িয়ে, বসে এমনকি অনেকে সিঁড়িতে বসে আমাদের নাটক উপভোগ করেছেন। গত বছর কলকাতায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে “হওয়া” সিনেমার প্রদর্শনীর সময় দেখেছিলাম টিকিটের জন্য রাস্তায় হাজার হাজার মানুষের লাইন। এবার মঞ্চনাটকের জন্য দেখলাম মানুষের বিশাল লাইন। এমন দৃশ্য মঞ্চের একজন শিল্পী হিসেবে আমাকে আপ্লুত করেছে। তাঁদের এই উচ্ছ্বাস দেখে ভীষণ অনুপ্রাণিত হলাম। মঞ্চের শক্তিটা নতুন করে বুঝতে পারলাম। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি মঞ্চে নিয়মিত হওয়ার।’
মঞ্চে নিয়মিত হওয়া প্রসঙ্গে চঞ্চল বলেন, ‘মঞ্চে কাজ কম করলেও কখনই বিচ্ছিন্ন হইনি। যোগাযোগটা ঠিকই আছে। বছরে একটা-দুটো হলেও মঞ্চে শো করেছি। আর আমি যে নাটকগুলোতে অভিনয় করি যেমন “রাঢ়াঙ”, “সংক্রান্তি” বা “ময়ূর সিংহাসন”। সেই নাটকগুলোর শো এখন কম হয়। এখন যে নাটকগুলো হয় সেগুলোতে আমার পারফরম্যান্স নেই। তবে পুরোনো নাটকগুলো যখন হয় চেষ্টা করি দলে থাকার। অভিনয় নিয়ে ক্যামেরার সামনে নিয়মিত ব্যস্ততা তো আছেই, সামনেও থাকবে। এর মধ্যেই নতুন বছর থেকে মঞ্চে নিয়মিত অভিনয় করার পরিকল্পনা করছি।’
চঞ্চল চৌধুরী মনে করেন প্রত্যেক অভিনয়শিল্পীর জন্য মঞ্চের গুরুত্ব অপরিসীম। মঞ্চ একজন শিল্পীকে পরিপূর্ণ করে তোলে। চঞ্চল বলেন, ‘নাটক, ওটিটি কিংবা সিনেমা সব মাধ্যমেই কিন্তু মঞ্চের শিল্পীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। ব্যস্ততার কারণে হয়তো অনেকেই এখন মঞ্চে সময় দিতে পারেন না। কিন্তু তাঁদের শিল্পী হয়ে ওঠার পেছনে মঞ্চের অবদান অনস্বীকার্য। আমাদের এখন অনেক মাধ্যম। সবক্ষেত্রে ভালো করার জন্য অনেক শিল্পীর প্রয়োজন। মঞ্চই পারে আমাদের এই শিল্পীসংকট দূর করতে। কেননা মঞ্চ একজন মানুষকে আপদমস্তক শিল্পী হিসেবে গড়ে তোলে।’
ভারতে নাটকের প্রদর্শনী শেষে পরিবার নিয়ে ছুটি কাটাচ্ছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী ২ জানুয়ারি দেশে ফেরার কথা এই অভিনেতার।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে