নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকার চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম শুরু হয়েছে ২০ ডিসেম্বর। চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম শুরু হলেও টিকা নিতে মানুষের আগ্রহ কম দেখা গেছে। জেলায় প্রতিদিন গড়ে ১২০ জনের মতো মানুষ করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা গ্রহণ করছেন বলে জানা গেছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রচার কম থাকায় ও টিকা নেওয়ার বিষয়ে কিছু বাধ্যবাধকতা থাকায় চতুর্থ ডোজ টিকা নিতে মানুষের তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২০ থেকে ২৯ ডিসেম্বর বেলা পৌনে তিনটা পর্যন্ত জেলায় মোট ১ হাজার ৩০৫ জন করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা নিয়েছেন। এর মধ্যে ৮৪৪ জন পুরুষ ও ৪৬১ জন নারী এই টিকা নিয়েছেন। করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ সম্মুখসারির যোদ্ধা যেমন চিকিৎসক, নার্স, সাংবাদিকেরা নিতে পারবেন।
এ ছাড়া ষাটোর্ধ্ব নানা জটিল রোগে আক্রান্ত এবং অন্তঃসত্ত্বা নারীরা এই টিকা পাবেন। তৃতীয় ডোজ নেওয়ার চার মাস পর নেওয়া যাবে চতুর্থ ডোজ। ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তি, যাঁরা ইতিমধ্যে তৃতীয় ডোজ নিয়েছেন, তাঁদের এই কর্মসূচির আওতায় টিকা দেওয়া হবে।জেলার সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা দেওয়া হচ্ছে। চতুর্থ ডোজ টিকা ‘সুরক্ষা’ নিবন্ধন অ্যাপে যুক্ত করা হয়নি। তাই কেউ এই টিকা নিতে নিবন্ধন করতে পারছেন না। এ ছাড়া এই টিকা কার্যক্রমের কোনো ম্যাসেজ মোবাইলেও পাঠানো হয়নি।ফলে প্রচার না থাকায় মানুষ কম টিকা নিচ্ছে।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল ঘুরে গত বুধবার দেখা গেছে, হাসপাতালের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে টিকা দিচ্ছেন জ্যেষ্ঠ স্টাফ নার্স আঁখি বেগম ও অনিতা রানী সাহা। তাঁরা জানান, উদ্বোধনের প্রথম দিন হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফরা এই টিকা নিয়েছেন। চতুর্থ ডোজের পাশাপাশি অনেকে এখনো করোনার দ্বিতীয়, তৃতীয় ডোজও নিচ্ছেন। দুই-একজন এখনো প্রথম ডোজ নিচ্ছেন। যেহেতু এই টিকা সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার সুযোগ নেই, তাই যাঁরা তৃতীয় ডোজ নিয়েছেন সেই নিবন্ধন কাগজ দেখে সেখানে স্বাক্ষর করে তাঁদের দেওয়া হচ্ছে। প্রচার ও টিকার ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতার কিছু বিষয় থাকায় মানুষ এই টিকা কম নিচ্ছে।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা (আরএমও) একরামুল হক বলেন, করোনার টিকার চতুর্থ ডোজের প্রচার কম থাকায় এবং কিছু বাধ্যবাধকতার কারণে কম মানুষ এই টিকা নিতে পারছে।
ডেপুটি সিভিল সার্জন অভিজিৎ লোহ বলেন, প্রতিদিনের তথ্য জেলার ১০টি কেন্দ্র থেকে প্রতিদিনই আসে বড় চার্ট আকারে। তবে প্রতিদিন আলাদা করে হিসাব করা হয়নি। এটা করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
অভিজিৎ লোহ আরও বলেন, এ পর্যন্ত জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২১ লাখ ৭১ হাজার, দ্বিতীয় ডোজ ১৭ লাখ ৫৮ হাজার ও তৃতীয় ডোজ ৮ লাখ ৮৩ হাজার মানুষ।
জেলা সিভিল সার্জন মো. সেলিম মিঞা বলেন, ‘প্রচার কম ও টিকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কিছু শর্তাবলি-এই দুটি কারণে করোনার চতুর্থ ডোজ মানুষ কম নিচ্ছে। জানুয়ারিতে শর্ত শিথিল হলে তখন টিকা নেওয়ার লোকের সংখ্যা বাড়বে।
নেত্রকোনায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকার চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম শুরু হয়েছে ২০ ডিসেম্বর। চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম শুরু হলেও টিকা নিতে মানুষের আগ্রহ কম দেখা গেছে। জেলায় প্রতিদিন গড়ে ১২০ জনের মতো মানুষ করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা গ্রহণ করছেন বলে জানা গেছে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রচার কম থাকায় ও টিকা নেওয়ার বিষয়ে কিছু বাধ্যবাধকতা থাকায় চতুর্থ ডোজ টিকা নিতে মানুষের তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২০ থেকে ২৯ ডিসেম্বর বেলা পৌনে তিনটা পর্যন্ত জেলায় মোট ১ হাজার ৩০৫ জন করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা নিয়েছেন। এর মধ্যে ৮৪৪ জন পুরুষ ও ৪৬১ জন নারী এই টিকা নিয়েছেন। করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ সম্মুখসারির যোদ্ধা যেমন চিকিৎসক, নার্স, সাংবাদিকেরা নিতে পারবেন।
এ ছাড়া ষাটোর্ধ্ব নানা জটিল রোগে আক্রান্ত এবং অন্তঃসত্ত্বা নারীরা এই টিকা পাবেন। তৃতীয় ডোজ নেওয়ার চার মাস পর নেওয়া যাবে চতুর্থ ডোজ। ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তি, যাঁরা ইতিমধ্যে তৃতীয় ডোজ নিয়েছেন, তাঁদের এই কর্মসূচির আওতায় টিকা দেওয়া হবে।জেলার সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনার চতুর্থ ডোজ টিকা দেওয়া হচ্ছে। চতুর্থ ডোজ টিকা ‘সুরক্ষা’ নিবন্ধন অ্যাপে যুক্ত করা হয়নি। তাই কেউ এই টিকা নিতে নিবন্ধন করতে পারছেন না। এ ছাড়া এই টিকা কার্যক্রমের কোনো ম্যাসেজ মোবাইলেও পাঠানো হয়নি।ফলে প্রচার না থাকায় মানুষ কম টিকা নিচ্ছে।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল ঘুরে গত বুধবার দেখা গেছে, হাসপাতালের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে টিকা দিচ্ছেন জ্যেষ্ঠ স্টাফ নার্স আঁখি বেগম ও অনিতা রানী সাহা। তাঁরা জানান, উদ্বোধনের প্রথম দিন হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্টাফরা এই টিকা নিয়েছেন। চতুর্থ ডোজের পাশাপাশি অনেকে এখনো করোনার দ্বিতীয়, তৃতীয় ডোজও নিচ্ছেন। দুই-একজন এখনো প্রথম ডোজ নিচ্ছেন। যেহেতু এই টিকা সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার সুযোগ নেই, তাই যাঁরা তৃতীয় ডোজ নিয়েছেন সেই নিবন্ধন কাগজ দেখে সেখানে স্বাক্ষর করে তাঁদের দেওয়া হচ্ছে। প্রচার ও টিকার ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতার কিছু বিষয় থাকায় মানুষ এই টিকা কম নিচ্ছে।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা (আরএমও) একরামুল হক বলেন, করোনার টিকার চতুর্থ ডোজের প্রচার কম থাকায় এবং কিছু বাধ্যবাধকতার কারণে কম মানুষ এই টিকা নিতে পারছে।
ডেপুটি সিভিল সার্জন অভিজিৎ লোহ বলেন, প্রতিদিনের তথ্য জেলার ১০টি কেন্দ্র থেকে প্রতিদিনই আসে বড় চার্ট আকারে। তবে প্রতিদিন আলাদা করে হিসাব করা হয়নি। এটা করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
অভিজিৎ লোহ আরও বলেন, এ পর্যন্ত জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২১ লাখ ৭১ হাজার, দ্বিতীয় ডোজ ১৭ লাখ ৫৮ হাজার ও তৃতীয় ডোজ ৮ লাখ ৮৩ হাজার মানুষ।
জেলা সিভিল সার্জন মো. সেলিম মিঞা বলেন, ‘প্রচার কম ও টিকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কিছু শর্তাবলি-এই দুটি কারণে করোনার চতুর্থ ডোজ মানুষ কম নিচ্ছে। জানুয়ারিতে শর্ত শিথিল হলে তখন টিকা নেওয়ার লোকের সংখ্যা বাড়বে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে