সাইফুল মাসুম, ঢাকা
ছোট ছোট টিনের ঘর। কোনোটি আবার আধা পাকা। রয়েছে তিন-চারতলা ভবনও। আছে দোকানপাট, রিকশার গ্যারেজ, গাড়ি সারাইয়ের ওয়ার্কশপ। অভিযোগ, রাজধানীর উত্তরা লেক দখল করে চলছে এ ভাড়া-বাণিজ্য। বছরে ভাড়া আদায় করা হয় অন্তত ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, লেক দখলের সঙ্গে জড়িত আছেন এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি, সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর, এমনকি রাজউক কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) মালিকানাধীন উত্তরা লেকটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ কিলোমিটার ও প্রস্থ গড়ে ১০০ মিটার। লেকটি উত্তরা ৩ ও ৫ নম্বর সেক্টর থেকে শুরু হয়ে শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ পর্যন্ত প্রসারিত।
গত বৃহস্পতিবার দেখা গেছে, লেকের যেখানে-সেখানে রয়েছে আবর্জনার স্তূপ। লেকে সরাসরি পড়ছে সুয়ারেজ লাইনের নোংরা পানি। কিছু অংশে লেকের সীমানা নির্ধারণ করে পাড় তৈরি করা হলেও, বেশ কিছু অংশে সীমানা নির্ধারণ করা নেই। লেকের কিছু অংশে শক্ত খুঁটি গেড়েছেন দখলদারেরা। কেউ কেউ লেকে করছেন মাছ চাষ।
মনসুর আলী মেডিকেল কলেজসংলগ্ন উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টর ও ১১ নম্বর সেক্টরের মধ্যবর্তী অংশের লেকে গড়ে উঠেছে ‘অরুণ সাবের টেক’ নামের একটি বস্তি। সেখানে অন্তত ২০০টি পরিবার বাস করে। অধিকাংশ পরিবার বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে। আবার কেউ জায়গার দখলস্বত্ব কিনে ঘর নির্মাণ করেছেন। লেকের জায়গায় রয়েছে তিন থেকে পাঁচতলা ভবনও। অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এই বস্তিতে বাসা ভাড়া ৫ হাজার থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এই টাকা পাচ্ছেন রেজাউল হাসান মাহমদ অরুণসহ (৬০) এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।
আবদুল্লাহপুর সড়কসংলগ্ন লেকের পাড়ে রয়েছে বেশ কিছু রিকশার গ্যারেজ, গাড়ির ওয়ার্কশপ ও দোকান ঘর। একটি গ্যারেজের মালিক জামালপুরের সাঈদুর রহমান। তিনি প্রায় আড়াই বছর ধরে এই জায়গায় ভাড়া থাকেন। সাঈদুর বলেন, তাঁর গ্যারেজে ৩০টি রিকশা রয়েছে। পাশের একটি টিনের ঘরে রাতে ঘুমান রিকশাচালকেরা। এর জন্য স্থানীয় কাউন্সিলর আফছার উদ্দিন খান প্রতি মাসে ভাড়া নেন সাড়ে ১২ হাজার টাকা।
লেকের পাশ ঘেঁষে কয়েকটি ওয়ার্কশপও রয়েছে। সেগুলোর একটি হাসান অটোমোবাইল। ওয়ার্কশপের মালিক মো. হাসান বলেন, ‘২০১২ সাল থেকে অরুণ সাবের বোন জিন্নুর থেকে জায়গা ভাড়া নিয়েছি। এর জন্য প্রতি মাসে ভাড়া দিচ্ছি ৩০ হাজার টাকা।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উত্তরা লেকপাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ২০০ বাসা থেকে প্রতি মাসে ভাড়া ওঠে প্রায় ১৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া লেকের পাড়ে গাড়ির ওয়ার্কশপ, রিকশার গ্যারেজ, দোকান ও ৫০টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে মাসে ভাড়া আদায় হয় অন্তত ১০ লাখ টাকা। বাসা ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ভাড়া মিলিয়ে প্রতি মাসে ওঠে ২৪ লাখ টাকা। বছরে এই টাকার অঙ্ক দাঁড়ায় ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
রিকশার গ্যারেজের ভাড়া নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএনসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আফছার উদ্দিন খান বলেন, ‘গ্যারেজের ভাড়া দেব কেন? আমি রিকশার ব্যবসা করি নাকি! আমি এসবের সঙ্গে জড়িত না, আমার লোকজনও না। রাজউকের লেক একেকজন দখল করে খাচ্ছে। এসব রাজউক কর্মকর্তারা জানে।’
লেকের পাড়ের জায়গা দখলের বিষয়ে তাঁর বক্তব্য জানার জন্য রেজাউল হাসান মাহমদ বা অরুণ সাবের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে তাঁর ম্যানেজার কাকলি আক্তার আয়েশা বলেন, ‘লেকের পাড়ে অরুণ সাবের কিছু ঘর আছে। কিছু আছে উনার ভাগনে সাগরের। অন্য লোকজনেরও রয়েছে। তবে জায়গা অরুণ সাবের নিজস্ব।’
ওই এলাকার সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর হাছিনা বারী চৌধুরী বলেন, লেকের জায়গা দখলের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলর ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত।
সম্প্রতি উত্তরা লেক উন্নয়ন প্রকল্প (১ম সংশোধিত) অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এই প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৯০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। তবে রাজউক ‘উত্তরা লেক উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছিল ২০১৪ সালে। লেকের কিছু কাজ হওয়ার পর প্রকল্পটি থমকে যায়। এবার প্রথম সংশোধনীতে প্রকল্পের মেয়াদ ৩ বছর বাড়িয়ে করা হয়েছে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। রাজউক বলছে, প্রকল্পের উদ্দেশ্য উত্তরা লেক দখল হওয়া থেকে রক্ষা করে লেকের চারপাশে হাঁটার সুবিধা সৃষ্টি করা, লেকের পানি পরিচ্ছন্নকরণ ইত্যাদি।
উত্তরা লেকের প্রকল্প পরিচালক মোবারক হোসেন বলেন, ‘তিন মাস হয়েছে আমি উত্তরা লেকের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে যুক্ত হয়েছি। প্রকল্পে বরাদ্দ না থাকায় কিছু করা হয়নি। এখন নতুন করে একনেকে প্রকল্প পাস হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে মোবারক হোসেন বলেন, সামান্য জায়গা কোথাও দখল থাকলেও উন্নয়নকাজ শুরু হওয়ার পর উচ্ছেদ হয়ে যাবে। উত্তরা লেকে মাছ চাষের জন্য কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি।
দখলের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত হবে মনে করেন নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মোহাম্মদ খান। তিনি বলেন, লেক নিয়ে রাজউকের অব্যবস্থাপনা রয়েছে। ফলে প্রভাবশালীরা দখলের সুযোগ পেয়েছে। এর সঙ্গে রাজউকের কোনো কোনো কর্মকর্তার ইন্ধন আছে। দখলের সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকলে, তদন্ত করে তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, ‘উত্তরা লেক থেকে সব ধরনের দখল উচ্ছেদ করব। দখলের সঙ্গে রাজউকের কোনো কর্মকর্তা জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেব।’
ছোট ছোট টিনের ঘর। কোনোটি আবার আধা পাকা। রয়েছে তিন-চারতলা ভবনও। আছে দোকানপাট, রিকশার গ্যারেজ, গাড়ি সারাইয়ের ওয়ার্কশপ। অভিযোগ, রাজধানীর উত্তরা লেক দখল করে চলছে এ ভাড়া-বাণিজ্য। বছরে ভাড়া আদায় করা হয় অন্তত ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, লেক দখলের সঙ্গে জড়িত আছেন এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি, সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর, এমনকি রাজউক কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) মালিকানাধীন উত্তরা লেকটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ কিলোমিটার ও প্রস্থ গড়ে ১০০ মিটার। লেকটি উত্তরা ৩ ও ৫ নম্বর সেক্টর থেকে শুরু হয়ে শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ পর্যন্ত প্রসারিত।
গত বৃহস্পতিবার দেখা গেছে, লেকের যেখানে-সেখানে রয়েছে আবর্জনার স্তূপ। লেকে সরাসরি পড়ছে সুয়ারেজ লাইনের নোংরা পানি। কিছু অংশে লেকের সীমানা নির্ধারণ করে পাড় তৈরি করা হলেও, বেশ কিছু অংশে সীমানা নির্ধারণ করা নেই। লেকের কিছু অংশে শক্ত খুঁটি গেড়েছেন দখলদারেরা। কেউ কেউ লেকে করছেন মাছ চাষ।
মনসুর আলী মেডিকেল কলেজসংলগ্ন উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টর ও ১১ নম্বর সেক্টরের মধ্যবর্তী অংশের লেকে গড়ে উঠেছে ‘অরুণ সাবের টেক’ নামের একটি বস্তি। সেখানে অন্তত ২০০টি পরিবার বাস করে। অধিকাংশ পরিবার বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে। আবার কেউ জায়গার দখলস্বত্ব কিনে ঘর নির্মাণ করেছেন। লেকের জায়গায় রয়েছে তিন থেকে পাঁচতলা ভবনও। অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এই বস্তিতে বাসা ভাড়া ৫ হাজার থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এই টাকা পাচ্ছেন রেজাউল হাসান মাহমদ অরুণসহ (৬০) এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।
আবদুল্লাহপুর সড়কসংলগ্ন লেকের পাড়ে রয়েছে বেশ কিছু রিকশার গ্যারেজ, গাড়ির ওয়ার্কশপ ও দোকান ঘর। একটি গ্যারেজের মালিক জামালপুরের সাঈদুর রহমান। তিনি প্রায় আড়াই বছর ধরে এই জায়গায় ভাড়া থাকেন। সাঈদুর বলেন, তাঁর গ্যারেজে ৩০টি রিকশা রয়েছে। পাশের একটি টিনের ঘরে রাতে ঘুমান রিকশাচালকেরা। এর জন্য স্থানীয় কাউন্সিলর আফছার উদ্দিন খান প্রতি মাসে ভাড়া নেন সাড়ে ১২ হাজার টাকা।
লেকের পাশ ঘেঁষে কয়েকটি ওয়ার্কশপও রয়েছে। সেগুলোর একটি হাসান অটোমোবাইল। ওয়ার্কশপের মালিক মো. হাসান বলেন, ‘২০১২ সাল থেকে অরুণ সাবের বোন জিন্নুর থেকে জায়গা ভাড়া নিয়েছি। এর জন্য প্রতি মাসে ভাড়া দিচ্ছি ৩০ হাজার টাকা।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উত্তরা লেকপাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ২০০ বাসা থেকে প্রতি মাসে ভাড়া ওঠে প্রায় ১৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া লেকের পাড়ে গাড়ির ওয়ার্কশপ, রিকশার গ্যারেজ, দোকান ও ৫০টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে মাসে ভাড়া আদায় হয় অন্তত ১০ লাখ টাকা। বাসা ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ভাড়া মিলিয়ে প্রতি মাসে ওঠে ২৪ লাখ টাকা। বছরে এই টাকার অঙ্ক দাঁড়ায় ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।
রিকশার গ্যারেজের ভাড়া নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএনসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আফছার উদ্দিন খান বলেন, ‘গ্যারেজের ভাড়া দেব কেন? আমি রিকশার ব্যবসা করি নাকি! আমি এসবের সঙ্গে জড়িত না, আমার লোকজনও না। রাজউকের লেক একেকজন দখল করে খাচ্ছে। এসব রাজউক কর্মকর্তারা জানে।’
লেকের পাড়ের জায়গা দখলের বিষয়ে তাঁর বক্তব্য জানার জন্য রেজাউল হাসান মাহমদ বা অরুণ সাবের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে তাঁর ম্যানেজার কাকলি আক্তার আয়েশা বলেন, ‘লেকের পাড়ে অরুণ সাবের কিছু ঘর আছে। কিছু আছে উনার ভাগনে সাগরের। অন্য লোকজনেরও রয়েছে। তবে জায়গা অরুণ সাবের নিজস্ব।’
ওই এলাকার সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর হাছিনা বারী চৌধুরী বলেন, লেকের জায়গা দখলের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলর ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত।
সম্প্রতি উত্তরা লেক উন্নয়ন প্রকল্প (১ম সংশোধিত) অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এই প্রকল্পে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৯০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। তবে রাজউক ‘উত্তরা লেক উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছিল ২০১৪ সালে। লেকের কিছু কাজ হওয়ার পর প্রকল্পটি থমকে যায়। এবার প্রথম সংশোধনীতে প্রকল্পের মেয়াদ ৩ বছর বাড়িয়ে করা হয়েছে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। রাজউক বলছে, প্রকল্পের উদ্দেশ্য উত্তরা লেক দখল হওয়া থেকে রক্ষা করে লেকের চারপাশে হাঁটার সুবিধা সৃষ্টি করা, লেকের পানি পরিচ্ছন্নকরণ ইত্যাদি।
উত্তরা লেকের প্রকল্প পরিচালক মোবারক হোসেন বলেন, ‘তিন মাস হয়েছে আমি উত্তরা লেকের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে যুক্ত হয়েছি। প্রকল্পে বরাদ্দ না থাকায় কিছু করা হয়নি। এখন নতুন করে একনেকে প্রকল্প পাস হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে মোবারক হোসেন বলেন, সামান্য জায়গা কোথাও দখল থাকলেও উন্নয়নকাজ শুরু হওয়ার পর উচ্ছেদ হয়ে যাবে। উত্তরা লেকে মাছ চাষের জন্য কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি।
দখলের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত হবে মনে করেন নগর পরিকল্পনাবিদ আদিল মোহাম্মদ খান। তিনি বলেন, লেক নিয়ে রাজউকের অব্যবস্থাপনা রয়েছে। ফলে প্রভাবশালীরা দখলের সুযোগ পেয়েছে। এর সঙ্গে রাজউকের কোনো কোনো কর্মকর্তার ইন্ধন আছে। দখলের সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকলে, তদন্ত করে তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, ‘উত্তরা লেক থেকে সব ধরনের দখল উচ্ছেদ করব। দখলের সঙ্গে রাজউকের কোনো কর্মকর্তা জড়িত থাকলে ব্যবস্থা নেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে