ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় ওজনে সঠিক পরিমাণ না মানার অভিযোগ উঠেছে ধান ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। প্রতি মণে এক-দুই কেজি বেশি ধান নেওয়া হচ্ছে। এ কারণে অনেক কৃষক ক্ষোভ জানিয়েছেন।
উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষক দাঁড়িপাল্লায় এক মণ ধান বিক্রি করলে তাঁকে দুই কেজির দাম কম দেওয়া হচ্ছে। আর ডিজিটাল ওজন মেশিনে মহাজনের কাছে সাড়ে ৪১ কেজি ধান দিলে কৃষক এক মণের দাম পাচ্ছেন। ফলে প্রতি মণে এক থেকে দুই কেজি ধানের দাম পাচ্ছেন না তাঁরা।
জানা গেছে, প্লাস্টিকের বস্তার ওজনের কথা বলে কৃষকের কাছ থেকে প্রতি মণে এক-দুই কেজি ধান বেশি নেওয়া হচ্ছে। অথচ বাজারে প্রচলিত একটি প্লাস্টিকের বস্তার ওজন ২০০-২৫০ গ্রামের বেশি নয়।
কৃষকেরা জানান, মণে ৪০ কেজি নিতে বললে কোনো ব্যবসায়ী তাঁদের কাছ থেকে ধান কেনেন না। বাধ্য হয়েই তাঁরা এক মণের দাম পেতে বাড়তি ধান দিচ্ছেন ব্যবসায়ীদের। ধানের ব্যবসায়ী ও মহাজনদের সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন সাধারণ কৃষক।
বাবুরহাট বাজারে সম্প্রতি ধান বিক্রি করতে আসা মহাসিন আলী বলেন, ‘এই বাজারে প্রতিদিনই ধান কেনাবেচা হয়। আমি ১ হাজার ২৪০ টাকা মণ দরে ১৮ মণ ধান বিক্রি করেছি। এখানে মেট্রিক পদ্ধতির ওজন ব্যবহার করলেও ১৮ মণে ২৫ কেজি বেশি ধান নিয়েছে আড়তদার।’
দোহল পাড়া গ্রামের রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ধানের পাইকারেরা তাঁদের ইচ্ছেমতো ধান ওজন করে নেন। এতে বাধা দিলে তাঁদের ধান আর নেওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছ থেকে ধান কেনার সময় প্রতি মণে দেড় কেজি পর্যন্ত অতিরিক্ত ধান বেশি নেন। এ ছাড়া হাটের তোলা বাদেও মণপ্রতি ১০ টাকা কেটে নেন ব্যবসায়ীরা। এই সিন্ডিকেট থেকে বাঁচার জন্য প্রশাসনের তদারকি দরকার।’
বাবুরহাট বাজারের ধান ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম ও আজিমুদ্দিন বলেন, ‘মহাজনেরা আমাদের কাছ থেকে বিভিন্ন অজুহাতে প্রতি মণে ৫০০ গ্রাম ধান বেশি নেন। সরকারি খাদ্যগুদামও ৪১ কেজিতে মণ হিসাবে ধান সংগ্রহ করে। তাই আমরাও বাজারে ধান কেনার সময় স্থানীয় কৃষকদের বুঝিয়ে তাঁদের কাছ থেকে প্রতি মণে এক কেজি বাড়তি ধান নিয়ে থাকি। আর গৃহস্থের বাড়ি থেকে ধান কেনার ক্ষেত্রে দেড় কেজির মতো বেশি নেওয়া হয়। তবে দুই-তিন কেজি ধান নেওয়ার অভিযোগ সঠিক নয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ধানের ফড়িয়া বলেন, কিছু কিছু আড়তদার ডিজিটাল ওজন মেশিনেও কারচুপি করে কৃষকের কাছ থেকে বেশি ধান হাতিয়ে নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন জানান, ধান কেনার সময় বাজারের ব্যবসায়ীরা ওজনে বেশি নেওয়ার বিষয়ে তদারকি করবেন। কৃষকেরা যেন ধান বিক্রি করতে এসে না ঠকেন সে বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
নীলফামারীর ডিমলায় ওজনে সঠিক পরিমাণ না মানার অভিযোগ উঠেছে ধান ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। প্রতি মণে এক-দুই কেজি বেশি ধান নেওয়া হচ্ছে। এ কারণে অনেক কৃষক ক্ষোভ জানিয়েছেন।
উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, কৃষক দাঁড়িপাল্লায় এক মণ ধান বিক্রি করলে তাঁকে দুই কেজির দাম কম দেওয়া হচ্ছে। আর ডিজিটাল ওজন মেশিনে মহাজনের কাছে সাড়ে ৪১ কেজি ধান দিলে কৃষক এক মণের দাম পাচ্ছেন। ফলে প্রতি মণে এক থেকে দুই কেজি ধানের দাম পাচ্ছেন না তাঁরা।
জানা গেছে, প্লাস্টিকের বস্তার ওজনের কথা বলে কৃষকের কাছ থেকে প্রতি মণে এক-দুই কেজি ধান বেশি নেওয়া হচ্ছে। অথচ বাজারে প্রচলিত একটি প্লাস্টিকের বস্তার ওজন ২০০-২৫০ গ্রামের বেশি নয়।
কৃষকেরা জানান, মণে ৪০ কেজি নিতে বললে কোনো ব্যবসায়ী তাঁদের কাছ থেকে ধান কেনেন না। বাধ্য হয়েই তাঁরা এক মণের দাম পেতে বাড়তি ধান দিচ্ছেন ব্যবসায়ীদের। ধানের ব্যবসায়ী ও মহাজনদের সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছেন সাধারণ কৃষক।
বাবুরহাট বাজারে সম্প্রতি ধান বিক্রি করতে আসা মহাসিন আলী বলেন, ‘এই বাজারে প্রতিদিনই ধান কেনাবেচা হয়। আমি ১ হাজার ২৪০ টাকা মণ দরে ১৮ মণ ধান বিক্রি করেছি। এখানে মেট্রিক পদ্ধতির ওজন ব্যবহার করলেও ১৮ মণে ২৫ কেজি বেশি ধান নিয়েছে আড়তদার।’
দোহল পাড়া গ্রামের রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ধানের পাইকারেরা তাঁদের ইচ্ছেমতো ধান ওজন করে নেন। এতে বাধা দিলে তাঁদের ধান আর নেওয়া হয় না। ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছ থেকে ধান কেনার সময় প্রতি মণে দেড় কেজি পর্যন্ত অতিরিক্ত ধান বেশি নেন। এ ছাড়া হাটের তোলা বাদেও মণপ্রতি ১০ টাকা কেটে নেন ব্যবসায়ীরা। এই সিন্ডিকেট থেকে বাঁচার জন্য প্রশাসনের তদারকি দরকার।’
বাবুরহাট বাজারের ধান ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম ও আজিমুদ্দিন বলেন, ‘মহাজনেরা আমাদের কাছ থেকে বিভিন্ন অজুহাতে প্রতি মণে ৫০০ গ্রাম ধান বেশি নেন। সরকারি খাদ্যগুদামও ৪১ কেজিতে মণ হিসাবে ধান সংগ্রহ করে। তাই আমরাও বাজারে ধান কেনার সময় স্থানীয় কৃষকদের বুঝিয়ে তাঁদের কাছ থেকে প্রতি মণে এক কেজি বাড়তি ধান নিয়ে থাকি। আর গৃহস্থের বাড়ি থেকে ধান কেনার ক্ষেত্রে দেড় কেজির মতো বেশি নেওয়া হয়। তবে দুই-তিন কেজি ধান নেওয়ার অভিযোগ সঠিক নয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ধানের ফড়িয়া বলেন, কিছু কিছু আড়তদার ডিজিটাল ওজন মেশিনেও কারচুপি করে কৃষকের কাছ থেকে বেশি ধান হাতিয়ে নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন জানান, ধান কেনার সময় বাজারের ব্যবসায়ীরা ওজনে বেশি নেওয়ার বিষয়ে তদারকি করবেন। কৃষকেরা যেন ধান বিক্রি করতে এসে না ঠকেন সে বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে