কামাল হোসেন, কয়রা
কয়রা উপজেলায় ১৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এগুলোর মধ্যে মাত্র ৯টি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার রয়েছে। আর ১৩৩টিতেই কোনো শহীদ মিনার নেই। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
শহীদ মিনার নেই এমন স্কুলগুলোতে গতকাল কলাগাছ, ইট অথবা তক্তা দিয়ে বানানো শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।
২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস পালনে প্রতিটি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার থাকা বাধ্যতামূলক হলেও ভাষা আন্দোলনের ৭০ বছরেও খুলনার উপকূলীয় কয়রায় প্রায় ৯৪ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই কোনো শহীদ মিনার। ভাষাশহীদদের জন্য স্মৃতিস্তম্ভ শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। এসব স্কুলে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এলে। বাধ্য হয়ে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক দিনের জন্য অস্থায়ীভাবে নির্মাণ করতে হয় শহীদ মিনার। সেখানেই কোনোমতে জানানো হয় ফুল দিয়ে শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
শ্রীরামপুর কালনা আন্তাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবুল কাশেম বলেন, আমাদের স্কুলে কোনো শহীদ মিনার নেই। প্রতিবছর যখন ২১ ফেব্রুয়ারি আসে, তখন কোনোমতে অস্থায়ীভাবে বানানো হয় শহীদ মিনার। আর তাতে ফুল দিয়ে ভাষাশহীদদের শ্রদ্ধা জানানো হয়।
কয়েকজন প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের স্কুলে শহীদ মিনার না থাকায় ব্যানার টানিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন করে দিবসটি পালিত হয়। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের যেসব স্কুলে শহীদ মিনার নেই, সেসব স্কুলের তালিকা করা হয়েছে। আর ২১ ফেব্রুয়ারির দিন কলাগাছ, ইট অথবা তক্তা দিয়ে শহীদ মিনার তৈরি করে দিবসটি পালন করতে হবে। আর সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী দ্রুততম সময়ে স্কুলগুলোতে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হবে।
কয়রা উপজেলায় ১৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এগুলোর মধ্যে মাত্র ৯টি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার রয়েছে। আর ১৩৩টিতেই কোনো শহীদ মিনার নেই। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
শহীদ মিনার নেই এমন স্কুলগুলোতে গতকাল কলাগাছ, ইট অথবা তক্তা দিয়ে বানানো শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।
২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস পালনে প্রতিটি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার থাকা বাধ্যতামূলক হলেও ভাষা আন্দোলনের ৭০ বছরেও খুলনার উপকূলীয় কয়রায় প্রায় ৯৪ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই কোনো শহীদ মিনার। ভাষাশহীদদের জন্য স্মৃতিস্তম্ভ শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। এসব স্কুলে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এলে। বাধ্য হয়ে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক দিনের জন্য অস্থায়ীভাবে নির্মাণ করতে হয় শহীদ মিনার। সেখানেই কোনোমতে জানানো হয় ফুল দিয়ে শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
শ্রীরামপুর কালনা আন্তাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবুল কাশেম বলেন, আমাদের স্কুলে কোনো শহীদ মিনার নেই। প্রতিবছর যখন ২১ ফেব্রুয়ারি আসে, তখন কোনোমতে অস্থায়ীভাবে বানানো হয় শহীদ মিনার। আর তাতে ফুল দিয়ে ভাষাশহীদদের শ্রদ্ধা জানানো হয়।
কয়েকজন প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের স্কুলে শহীদ মিনার না থাকায় ব্যানার টানিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন করে দিবসটি পালিত হয়। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের যেসব স্কুলে শহীদ মিনার নেই, সেসব স্কুলের তালিকা করা হয়েছে। আর ২১ ফেব্রুয়ারির দিন কলাগাছ, ইট অথবা তক্তা দিয়ে শহীদ মিনার তৈরি করে দিবসটি পালন করতে হবে। আর সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী দ্রুততম সময়ে স্কুলগুলোতে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে