ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডোমারে অস্থির খুচরা সয়াবিন তেলের বাজার। রমজানের শুরুতে সয়াবিন তেল অতিরিক্ত দামে বিক্রি হয়েছিল। এরপর সরকার নির্ধারণ করে দেওয়া দামে কয়েক দিন বিক্রি হয়। তবে এখন ওই দামের চেয়ে কেজিপ্রতি ৩৫-৪০ টাকা বেশি বিক্রি হচ্ছে। দাম লেখা থাকায় বোতলজাত তেল কম বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা জানান, বেশি দামে কিনে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
নীলফামারী জেলা বাজার কর্মকর্তা এ টি এম এরশাদ আলম খান আজকের পত্রিকাকে জানান, বর্তমানে নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে সয়াবিন তেল কেন বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীদের কাছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে তাঁদের ১৮৫ টাকা কেজি দরে খোলা তেল কিনতে হচ্ছে। জেলা প্রশাসনও এ বিষয়ে তদারকি করছে। আশা করি, দ্রুত এর সমাধান হবে।
মাসুদ রানা নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘রমজানের শুরুতে সরকার সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পর কয়েক দিন দাম কম ছিল। এখন আবার বেড়েছে। খোলা সয়াবিন ১৮৫ টাকা কেজি দরে আমি কিনলাম।’
যতিন্দ্র নাথ অধিকারী বলেন, ‘অধিকাংশ দোকানে বোতলজাত তেল পাওয়া যাচ্ছে না। গায়ে দাম লেখা থাকায় বোতলজাত তেল বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খুচরা ব্যবসায়ী বলেন, ‘বড় ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত তেল মজুত করে রেখেছেন। কোম্পানিগুলো ইচ্ছার বাইরে তেল আমাদের মতো খুচরা ব্যবসায়ীদের দেয় না। তাই মজুতদারদের কাছ থেকেই অতিরিক্ত দামে তেল কিনে বিক্রি করতে হচ্ছে। মজুতদারদের গোডাউনে অভিযান চালালেই এর সুরাহা হবে বলে।’
খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ী আমিন স্টোরের প্রোপ্রাইটার নুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে। তাই কিছুটা বেশি দামে তেল বিক্রি করছি। বেশি দামে না কিনলে তো তেলই পাব না। তখন ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করব কীভাবে। আর ক্রেতারা তেলই পাবে কীভাবে। তাই জেনেশুনেও বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে তেল কিনে বিক্রি করছি।’
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে তেল কিনছি অতিরিক্ত দামে। আমাদের তেল কেনার রশিদ দিচ্ছে না। ক্রয় রশিদ চাইলে আমাদের কাছে তেল বিক্রি করছে না ব্যবসায়ীরা। সয়াবিন তেল নিয়ে আমরা বেশি সমস্যায় রয়েছি। ক্রেতারা চাইছে সরকার নির্ধারিত মূল্যে কিনতে। আর আমাদের কিনতে হচ্ছে অতিরিক্ত দামে। গত এক সপ্তাহে সয়াবিন তেল বিক্রি করে আমার প্রায় ৪ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে।’
নীলফামারীর ডোমারে অস্থির খুচরা সয়াবিন তেলের বাজার। রমজানের শুরুতে সয়াবিন তেল অতিরিক্ত দামে বিক্রি হয়েছিল। এরপর সরকার নির্ধারণ করে দেওয়া দামে কয়েক দিন বিক্রি হয়। তবে এখন ওই দামের চেয়ে কেজিপ্রতি ৩৫-৪০ টাকা বেশি বিক্রি হচ্ছে। দাম লেখা থাকায় বোতলজাত তেল কম বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা জানান, বেশি দামে কিনে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
নীলফামারী জেলা বাজার কর্মকর্তা এ টি এম এরশাদ আলম খান আজকের পত্রিকাকে জানান, বর্তমানে নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে সয়াবিন তেল কেন বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীদের কাছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। তাঁরা জানিয়েছেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে তাঁদের ১৮৫ টাকা কেজি দরে খোলা তেল কিনতে হচ্ছে। জেলা প্রশাসনও এ বিষয়ে তদারকি করছে। আশা করি, দ্রুত এর সমাধান হবে।
মাসুদ রানা নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘রমজানের শুরুতে সরকার সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পর কয়েক দিন দাম কম ছিল। এখন আবার বেড়েছে। খোলা সয়াবিন ১৮৫ টাকা কেজি দরে আমি কিনলাম।’
যতিন্দ্র নাথ অধিকারী বলেন, ‘অধিকাংশ দোকানে বোতলজাত তেল পাওয়া যাচ্ছে না। গায়ে দাম লেখা থাকায় বোতলজাত তেল বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খুচরা ব্যবসায়ী বলেন, ‘বড় ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত তেল মজুত করে রেখেছেন। কোম্পানিগুলো ইচ্ছার বাইরে তেল আমাদের মতো খুচরা ব্যবসায়ীদের দেয় না। তাই মজুতদারদের কাছ থেকেই অতিরিক্ত দামে তেল কিনে বিক্রি করতে হচ্ছে। মজুতদারদের গোডাউনে অভিযান চালালেই এর সুরাহা হবে বলে।’
খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ী আমিন স্টোরের প্রোপ্রাইটার নুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে। তাই কিছুটা বেশি দামে তেল বিক্রি করছি। বেশি দামে না কিনলে তো তেলই পাব না। তখন ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করব কীভাবে। আর ক্রেতারা তেলই পাবে কীভাবে। তাই জেনেশুনেও বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে তেল কিনে বিক্রি করছি।’
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে তেল কিনছি অতিরিক্ত দামে। আমাদের তেল কেনার রশিদ দিচ্ছে না। ক্রয় রশিদ চাইলে আমাদের কাছে তেল বিক্রি করছে না ব্যবসায়ীরা। সয়াবিন তেল নিয়ে আমরা বেশি সমস্যায় রয়েছি। ক্রেতারা চাইছে সরকার নির্ধারিত মূল্যে কিনতে। আর আমাদের কিনতে হচ্ছে অতিরিক্ত দামে। গত এক সপ্তাহে সয়াবিন তেল বিক্রি করে আমার প্রায় ৪ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে