আরিফুল হক তারেক, মুলাদী (বরিশাল)
মুলাদীতে দীর্ঘদিন ধরে অকেজো বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এর ল্যান্ডফোন সংযোগ। সাধারণ গ্রাহকদের সংযোগ না থাকলেও সরকারি দপ্তরের সংযোগগুলো নামে বহাল রয়েছে। তবে সেগুলো অচল। কিন্তু বছর শেষে মাসিক ন্যূনতম বিল দিতে হচ্ছে তাদের। এতে সরকারি টাকা গচ্চা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া দুজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেওয়ায় প্রতি মাসেই রাজস্ব খরচ হচ্ছে।
জানা যায়, পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি না থাকায় এবং সেবার মান কমে যাওয়ায় গ্রাহক হারিয়েছে বিটিসিএল। এ ছাড়া পৌর এলাকায় পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা ও পাইপ লাইন স্থাপনের সময় টেলিফোনের তার কাটা পড়ায় বিটিসিএলের সংযোগগুলো পুরোপুরি অচল হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন ওই দপ্তরের কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, উপজেলার তার ও টেলিফোন বোর্ড ১৯৯৭ সালের শেষের দিকে ডিজিটাল এক্সচেঞ্জে উন্নীত করা হয়। পরে পৌর এলাকায় কিছু সংযোগ বাড়ানো হয়। ওই সময় অনেক বাড়িতে টেলিফোন সংযোগ ছিল।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা মৎস্য, মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে টেলিফোন ছিল। ২০০৫-২০০৬ সালের দিকে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক বাড়লে ধীরে ধীরে টেলিফোনের ব্যবহার কমতে থাকে। এ ছাড়া সেবার মান কমে যাওয়ায় অনেকে টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। জানা যায়, অচল হলেও ৬৫টি সংযোগের মাসিক বিল নেওয়া হয় বর্তমানে।
মুলাদী বন্দরের গ্রাহক বাচ্চু হাওলাদার জানান, ২০০৮ সালে জুলাই মাসে বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন বোর্ডের (বিটিটিবি) নাম বদলে বিটিসিএল করা হয়। আশা ছিল সেবার মান বাড়বে। কিন্তু সেবার মানের কোনো পরিবর্তন না হওয়ায় অনেকেই বিটিসিএলের ল্যান্ড ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। বর্তমানে দুই-একজন বাইরের গ্রাহক রয়েছেন। বাকি সবই সরকারি দপ্তরের সংযোগ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ হোসাইনী বলেন, সরকারি বেশ কিছু দপ্তরে বিটিসিএলের সংযোগ রয়েছে। কিন্তু সবগুলো অচল। লাইন টিকিয়ে রাখতে ন্যূনতম বিল পরিশোধ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর সেবার মান উন্নত করলে সংযোগের চাহিদা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিটিসিএলের মুলাদী কার্যালয়ের লাইনম্যান মো. লিটন সরদার জানান, সরকারি দপ্তর ছাড়া মুলাদীতে বিটিসিএলের মাত্র ২-১ জন গ্রাহক আছে। কার্যালয়ের যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যাওয়ায় সবকিছু অকেজো হয়ে পড়েছে। যন্ত্রপাতির চাহিদা দেওয়া হয়েছে। ঊর্ধ্বতন দপ্তর উন্নত যন্ত্রপাতি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু পৌর এলাকায় পাইপ লাইন স্থাপন ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা করার সময় বেশ কিছু তার কাটা পড়েছে। তাই যন্ত্রপাতি স্থাপনের পর নতুন করে তার স্থাপন করতে পারলে বিটিসিএল সেবা চালু হবে।
মুলাদীতে দীর্ঘদিন ধরে অকেজো বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এর ল্যান্ডফোন সংযোগ। সাধারণ গ্রাহকদের সংযোগ না থাকলেও সরকারি দপ্তরের সংযোগগুলো নামে বহাল রয়েছে। তবে সেগুলো অচল। কিন্তু বছর শেষে মাসিক ন্যূনতম বিল দিতে হচ্ছে তাদের। এতে সরকারি টাকা গচ্চা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া দুজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেওয়ায় প্রতি মাসেই রাজস্ব খরচ হচ্ছে।
জানা যায়, পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি না থাকায় এবং সেবার মান কমে যাওয়ায় গ্রাহক হারিয়েছে বিটিসিএল। এ ছাড়া পৌর এলাকায় পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা ও পাইপ লাইন স্থাপনের সময় টেলিফোনের তার কাটা পড়ায় বিটিসিএলের সংযোগগুলো পুরোপুরি অচল হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন ওই দপ্তরের কর্মকর্তারা।
জানা গেছে, উপজেলার তার ও টেলিফোন বোর্ড ১৯৯৭ সালের শেষের দিকে ডিজিটাল এক্সচেঞ্জে উন্নীত করা হয়। পরে পৌর এলাকায় কিছু সংযোগ বাড়ানো হয়। ওই সময় অনেক বাড়িতে টেলিফোন সংযোগ ছিল।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা মৎস্য, মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে টেলিফোন ছিল। ২০০৫-২০০৬ সালের দিকে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক বাড়লে ধীরে ধীরে টেলিফোনের ব্যবহার কমতে থাকে। এ ছাড়া সেবার মান কমে যাওয়ায় অনেকে টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। জানা যায়, অচল হলেও ৬৫টি সংযোগের মাসিক বিল নেওয়া হয় বর্তমানে।
মুলাদী বন্দরের গ্রাহক বাচ্চু হাওলাদার জানান, ২০০৮ সালে জুলাই মাসে বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন বোর্ডের (বিটিটিবি) নাম বদলে বিটিসিএল করা হয়। আশা ছিল সেবার মান বাড়বে। কিন্তু সেবার মানের কোনো পরিবর্তন না হওয়ায় অনেকেই বিটিসিএলের ল্যান্ড ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। বর্তমানে দুই-একজন বাইরের গ্রাহক রয়েছেন। বাকি সবই সরকারি দপ্তরের সংযোগ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ হোসাইনী বলেন, সরকারি বেশ কিছু দপ্তরে বিটিসিএলের সংযোগ রয়েছে। কিন্তু সবগুলো অচল। লাইন টিকিয়ে রাখতে ন্যূনতম বিল পরিশোধ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর সেবার মান উন্নত করলে সংযোগের চাহিদা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিটিসিএলের মুলাদী কার্যালয়ের লাইনম্যান মো. লিটন সরদার জানান, সরকারি দপ্তর ছাড়া মুলাদীতে বিটিসিএলের মাত্র ২-১ জন গ্রাহক আছে। কার্যালয়ের যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যাওয়ায় সবকিছু অকেজো হয়ে পড়েছে। যন্ত্রপাতির চাহিদা দেওয়া হয়েছে। ঊর্ধ্বতন দপ্তর উন্নত যন্ত্রপাতি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু পৌর এলাকায় পাইপ লাইন স্থাপন ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা করার সময় বেশ কিছু তার কাটা পড়েছে। তাই যন্ত্রপাতি স্থাপনের পর নতুন করে তার স্থাপন করতে পারলে বিটিসিএল সেবা চালু হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে