গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) এক নারী কনস্টেবলের বিরুদ্ধে মামলার বাদীর ওপর নির্যাতন চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে বাদীর গর্ভপাত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। ভুক্তভোগী নারী থানায় লিখিত অভিযোগ না করলেও বিষয়টি তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জিএমপি। আগামীকাল সোমবার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।
নির্যাতনের শিকার নারী পরিবারের সঙ্গে মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় বাস করছেন। বর্তমানে তিনি গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অভিযুক্ত নারী কনস্টেবলের নাম রুমা। তিনি জিএমপির কাশিমপুর থানায় কর্মরত।
এদিকে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই নারীর ওয়ার্ডে প্রহরা বসিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগী দাবি করেছেন, তিনি পুলিশের প্রহরা চাননি, তারপরও পুলিশি প্রহরা দেওয়া হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, কেউ যাতে তাঁকে বিরক্ত করতে না পারে, সে জন্য গত পাঁচ দিন প্রহরা দেওয়া হচ্ছে।
ভুক্তভোগী বলেন, ৬ মাস আগে তিনি কাশিমপুর থানায় পর্নোগ্রাফির অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে দুজন সাক্ষীর নাম দিতে বলে পুলিশ। গত মঙ্গলবার দুপুরে তিনি কাশিমপুর থানায় সাক্ষী হিসেবে তাঁর মা ও বোনের নাম দিতে যান।
ভুক্তভোগী বলেন, সেখানে গেলে তাঁকে নাম দেওয়ার জন্য কনস্টেবল রুমার কাছে পাঠানো হয়। পরে সাক্ষীদের নাম-ঠিকানা লেখা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে রুমা তাঁকে পাশের দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা দেন। এতে তিনি নাক, ঠোঁট ও পেটে আঘাত পান। বাসায় গেলে নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ ও পেট ব্যথার কারণে স্বজনেরা তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব এ খোদা জানান, নারী কনস্টেবলের সঙ্গে ওই নারীর ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে। ওই নারী থানায় একাধিক মামলা করেছেন।
জিএমপির উপকমিশনার (অপরাধ, উত্তর) মো. জাকির হোসেন বলেন, ঘটনার দিন ওই নারী সুস্থ অবস্থায় থানা থেকে একা একা হেঁটে বের হয়ে গেছেন। পরে থানার বাইরের কোনো ঘটনায় তিনি আহত হয়ে থাকতে পারেন। তারপরেও ঘটনাটি নিয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জাকির হোসেন বলেন, ওই নারীর অনুরোধেই হাসপাতালের ওয়ার্ডে পুলিশ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। তিনি না চাইলে পুলিশ সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হবে।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ৯টায় ওই নারী হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর নাকে হালকা আঘাত লেগেছে। পরদিন বুধবার তাঁর গর্ভপাত হয়েছে। আঘাত, আবহাওয়াজনিত বা অন্য আরও নানা কারণে গর্ভপাত হতে পারে। তবে ওই নারীর বেলায় কী কারণে গর্ভপাত হয়েছে তা বলা যাচ্ছে না।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) এক নারী কনস্টেবলের বিরুদ্ধে মামলার বাদীর ওপর নির্যাতন চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এতে বাদীর গর্ভপাত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। ভুক্তভোগী নারী থানায় লিখিত অভিযোগ না করলেও বিষয়টি তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জিএমপি। আগামীকাল সোমবার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে।
নির্যাতনের শিকার নারী পরিবারের সঙ্গে মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় বাস করছেন। বর্তমানে তিনি গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অভিযুক্ত নারী কনস্টেবলের নাম রুমা। তিনি জিএমপির কাশিমপুর থানায় কর্মরত।
এদিকে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই নারীর ওয়ার্ডে প্রহরা বসিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগী দাবি করেছেন, তিনি পুলিশের প্রহরা চাননি, তারপরও পুলিশি প্রহরা দেওয়া হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, কেউ যাতে তাঁকে বিরক্ত করতে না পারে, সে জন্য গত পাঁচ দিন প্রহরা দেওয়া হচ্ছে।
ভুক্তভোগী বলেন, ৬ মাস আগে তিনি কাশিমপুর থানায় পর্নোগ্রাফির অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে দুজন সাক্ষীর নাম দিতে বলে পুলিশ। গত মঙ্গলবার দুপুরে তিনি কাশিমপুর থানায় সাক্ষী হিসেবে তাঁর মা ও বোনের নাম দিতে যান।
ভুক্তভোগী বলেন, সেখানে গেলে তাঁকে নাম দেওয়ার জন্য কনস্টেবল রুমার কাছে পাঠানো হয়। পরে সাক্ষীদের নাম-ঠিকানা লেখা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে রুমা তাঁকে পাশের দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা দেন। এতে তিনি নাক, ঠোঁট ও পেটে আঘাত পান। বাসায় গেলে নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ ও পেট ব্যথার কারণে স্বজনেরা তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব এ খোদা জানান, নারী কনস্টেবলের সঙ্গে ওই নারীর ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে। ওই নারী থানায় একাধিক মামলা করেছেন।
জিএমপির উপকমিশনার (অপরাধ, উত্তর) মো. জাকির হোসেন বলেন, ঘটনার দিন ওই নারী সুস্থ অবস্থায় থানা থেকে একা একা হেঁটে বের হয়ে গেছেন। পরে থানার বাইরের কোনো ঘটনায় তিনি আহত হয়ে থাকতে পারেন। তারপরেও ঘটনাটি নিয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জাকির হোসেন বলেন, ওই নারীর অনুরোধেই হাসপাতালের ওয়ার্ডে পুলিশ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। তিনি না চাইলে পুলিশ সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হবে।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ৯টায় ওই নারী হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর নাকে হালকা আঘাত লেগেছে। পরদিন বুধবার তাঁর গর্ভপাত হয়েছে। আঘাত, আবহাওয়াজনিত বা অন্য আরও নানা কারণে গর্ভপাত হতে পারে। তবে ওই নারীর বেলায় কী কারণে গর্ভপাত হয়েছে তা বলা যাচ্ছে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে