রানা আব্বাস
প্রশ্ন: এশিয়া কাপের ফাইনালে আপনার সৌজন্যে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব থাকছে। এটা তো দেশের আম্পায়ারিং ইতিহাসেই গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনা।
মাসুদুর রহমান মুকুল: হ্যাঁ, মনি ভাই (এনামুল হক), (শরফুদ্দৌলা) সৈকতদের কাছ থেকে যেটা শুনেছি, এশিয়া কাপের মতো বড় টুর্নামেন্টের ফাইনালে প্রথম কোনো বাংলাদেশি আম্পায়ার আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের খেলা সব সময়ই খেলোয়াড়কেন্দ্রিক। সে যে খেলাই হোক। আমরাও যে দেশের পতাকা বহন করি, এটা অনেকের মনে আসত না। ওই ধারা থেকে একটু হলেও আমরা বেরিয়ে আসতে পারছি। এটা আমাদের কাছে অনেক বড় তৃপ্তির। অনেকে এখন বুঝতে শুরু করেছে, আম্পায়াররাও এখন বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে, পতাকা বহন করে। আন্তর্জাতিক আম্পায়ারিংয়ে এখন আমরা সুন্দর একটা সময় পার করছি। এটা ধরে রাখতে হবে। আমরা যত ভালো করব, বিশ্ব জানবে বাংলাদেশের আম্পায়ারদের মান অনেক ভালো, তাদের সামর্থ্য আছে যেকোনো ম্যাচ পরিচালনার।
প্রশ্ন: সব মিলিয়ে এশিয়া কাপে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন?
মুকুল: ভালো। আমরা যেখানে কাজ করি, আমরা খুব একটা আলোচনায় আসি না। সব সময়ই নেতিবাচক খবর, সমালোচনার মধ্যে থাকি। বলতে পারেন, অনেক দিনের চেষ্টায় হঠাৎ একটা ভালো ফল পাচ্ছি। ভালো প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি। সবচেয়ে বড় কথা, সুযোগগুলো এখনো পর্যন্ত কাজে লাগিয়েছি। বাংলাদেশের আম্পায়ারদের জন্য অবশ্যই ভালো একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি হচ্ছে।
প্রশ্ন: এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা দিতে হয়েছে কোন ম্যাচে?
মুকুল: এখনো পর্যন্ত প্রথম ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা আমার কাছে একটু কঠিন মনে হয়েছে। আগে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ কখনোই করিনি। বিশেষ করে ভারতের ম্যাচ। এত দর্শকের মধ্যে একটু চাপ অনুভব করেছি প্রথম ম্যাচে। চ্যালেঞ্জ যদি কিছু থেকে থাকে সেটা নয়েজ। প্রচুর দর্শকের শব্দ বা আওয়াজ। এত হইচই, আওয়াজের মধ্যে কখনো ম্যাচ পরিচালনা করিনি।
প্রশ্ন: প্রথম ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে রোহিত শর্মার সঙ্গে অনেক কথা হচ্ছিল আপনার। আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েই কি তর্ক করছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক?
মুকুল: তর্ক ঠিক নয়। বাইরে থেকে এটা মনে হতে পারে। আসলে এত শব্দের মধ্যে আমরা দুজন নিজেদের কথা ঠিকঠাক শুনতে পাচ্ছিলাম না। স্নায়ুক্ষয়ী মুহূর্তে ওর তাড়াহুড়া ছিল। একজন আরেকজনের কথা ঠিকমতো শুনতে পারছিলাম না, এই আর কী।
প্রশ্ন: দেশে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। তবে বড় মঞ্চে বড় দলগুলোর ম্যাচে আম্পায়ারিং করে নতুন কী যোগ হলো আপনার অভিজ্ঞতার ভান্ডারে?
মুকুল: নতুন অভিজ্ঞতা বলতে ওরা (খেলোয়াড়েরা) ক্রিকেটের বাইরে কোনো কথা বলে না। ওদের শারীরিক ভাষা পুরোটাই ক্রিকেটকেন্দ্রিক। তারা যেসব কথা বলে, অনেক বিনয়ের সঙ্গে বলে। তাদের কথায় একটা ভার থাকে। শারীরিক ভাষাটা অন্য রকম থাকে, সে যত বড় খেলোয়াড়ই হোক।
প্রশ্ন: সুনির্দিষ্টভাবে কী কী পার্থক্য চোখে পড়েছে?
মুকুল: অনেক পার্থক্য। যে পার্থক্য আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের...। এখানে প্রস্তুতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যত ভালো প্রস্তুতি নেবেন, তত ভালো করতে পারবেন। আম্পায়ারিং বল গোনা আর আউট, নট আউট দেওয়া নয়। অনেক মানসিক প্রস্তুতির ব্যাপার থাকে। একটা ম্যাচের আগে গড়ে ৮-১০ ঘণ্টা প্রস্তুতি নিতে হয়।
প্রশ্ন: এই পর্যায়ে নিয়মিত আম্পায়ারিং করতে বাংলাদেশের আম্পায়ারদের করণীয় কী?
মুকুল: অনেকে হয়তো ভাবছে, এশিয়া কাপের ফাইনালে আম্পায়ারিং করছি বলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চলে যাব, এলিট প্যানেলে যুক্ত হব। এটা একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এক-দুই দিনের পারফরম্যান্সে চলে যাওয়ার আশা করা ভুল। আমাদের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। লম্বা সময় আমাদের ভালো আম্পায়ারিং করে যেতে হবে। তখন আমরা এমনি এলিট, ইমার্জিং প্যানেল বা বিশ্বকাপের মতো পর্যায়ে যেতে পারব।
প্রশ্ন: যে প্রক্রিয়াটার কথা বলছেন সেটির শুরু নিশ্চয়ই ঘরোয়া ক্রিকেট থেকেই হতে হবে?
মুকুল: নিজেদের ঘরে যত শক্তিশালী হবে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তত আমরা ভালো করব, সন্দেহ নেই। সবচেয়ে বড় বিষয়, আমাদের প্রতি যে নেতিবাচক মনোভাব, এখান থেকে বেরোতে হবে। শুধু খেলোয়াড় নয়, দর্শক, সংবাদমাধ্যম—সবাইকেই বেরোতে হবে। সবাইকে ভাবতে হবে আমরা মানুষ। আমাদের ভুল হবে। তবে ভুলটা ইতিবাচকভাবে নিতে হবে। খেলোয়াড়দের মতো আমাদেরও সমর্থন দরকার। আর সমর্থন তখনই পাব, যখন একটা পর্যায়ে পারফর্ম করতে পারব। এখন যেহেতু ভালো করছি, এই মুহূর্তে বোর্ড, সংবাদমাধ্যম বা সাধারণ মানুষ—সবারই সমর্থন দরকার। আর একটা অনুরোধ, আম্পায়াররা যে মানুষ, এটা যেন ভুলে না যাই। আমাদের ব্যাপারে একটু ইতিবাচক চিন্তা করলে আমাদের দেশ থেকে আরও বেশি ভালো আম্পায়ার আসবে। আরেকটি বিষয়, একজন ছেলে যখন আম্পায়ারিংয়ে আসবে তার পরিবার আছে, ভবিষ্যৎ আছে। পেশাগত নিরাপত্তা, সামাজিক মর্যাদা যদি না থাকে এই পেশায় শিক্ষিত, প্রতিভাবান ছেলেরা আসবে না। সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে আমাদের অবস্থান খুব একটা ভালো নয়। এই দুটো জায়গায় যদি নিশ্চিত করা যায়, আরও অনেক অনেক ভালো মানের আম্পায়ার আমাদের দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে।
প্রশ্ন: এশিয়া কাপের ফাইনালে আপনার সৌজন্যে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব থাকছে। এটা তো দেশের আম্পায়ারিং ইতিহাসেই গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনা।
মাসুদুর রহমান মুকুল: হ্যাঁ, মনি ভাই (এনামুল হক), (শরফুদ্দৌলা) সৈকতদের কাছ থেকে যেটা শুনেছি, এশিয়া কাপের মতো বড় টুর্নামেন্টের ফাইনালে প্রথম কোনো বাংলাদেশি আম্পায়ার আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের খেলা সব সময়ই খেলোয়াড়কেন্দ্রিক। সে যে খেলাই হোক। আমরাও যে দেশের পতাকা বহন করি, এটা অনেকের মনে আসত না। ওই ধারা থেকে একটু হলেও আমরা বেরিয়ে আসতে পারছি। এটা আমাদের কাছে অনেক বড় তৃপ্তির। অনেকে এখন বুঝতে শুরু করেছে, আম্পায়াররাও এখন বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে, পতাকা বহন করে। আন্তর্জাতিক আম্পায়ারিংয়ে এখন আমরা সুন্দর একটা সময় পার করছি। এটা ধরে রাখতে হবে। আমরা যত ভালো করব, বিশ্ব জানবে বাংলাদেশের আম্পায়ারদের মান অনেক ভালো, তাদের সামর্থ্য আছে যেকোনো ম্যাচ পরিচালনার।
প্রশ্ন: সব মিলিয়ে এশিয়া কাপে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন?
মুকুল: ভালো। আমরা যেখানে কাজ করি, আমরা খুব একটা আলোচনায় আসি না। সব সময়ই নেতিবাচক খবর, সমালোচনার মধ্যে থাকি। বলতে পারেন, অনেক দিনের চেষ্টায় হঠাৎ একটা ভালো ফল পাচ্ছি। ভালো প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি। সবচেয়ে বড় কথা, সুযোগগুলো এখনো পর্যন্ত কাজে লাগিয়েছি। বাংলাদেশের আম্পায়ারদের জন্য অবশ্যই ভালো একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি হচ্ছে।
প্রশ্ন: এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা দিতে হয়েছে কোন ম্যাচে?
মুকুল: এখনো পর্যন্ত প্রথম ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা আমার কাছে একটু কঠিন মনে হয়েছে। আগে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ কখনোই করিনি। বিশেষ করে ভারতের ম্যাচ। এত দর্শকের মধ্যে একটু চাপ অনুভব করেছি প্রথম ম্যাচে। চ্যালেঞ্জ যদি কিছু থেকে থাকে সেটা নয়েজ। প্রচুর দর্শকের শব্দ বা আওয়াজ। এত হইচই, আওয়াজের মধ্যে কখনো ম্যাচ পরিচালনা করিনি।
প্রশ্ন: প্রথম ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে রোহিত শর্মার সঙ্গে অনেক কথা হচ্ছিল আপনার। আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েই কি তর্ক করছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক?
মুকুল: তর্ক ঠিক নয়। বাইরে থেকে এটা মনে হতে পারে। আসলে এত শব্দের মধ্যে আমরা দুজন নিজেদের কথা ঠিকঠাক শুনতে পাচ্ছিলাম না। স্নায়ুক্ষয়ী মুহূর্তে ওর তাড়াহুড়া ছিল। একজন আরেকজনের কথা ঠিকমতো শুনতে পারছিলাম না, এই আর কী।
প্রশ্ন: দেশে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। তবে বড় মঞ্চে বড় দলগুলোর ম্যাচে আম্পায়ারিং করে নতুন কী যোগ হলো আপনার অভিজ্ঞতার ভান্ডারে?
মুকুল: নতুন অভিজ্ঞতা বলতে ওরা (খেলোয়াড়েরা) ক্রিকেটের বাইরে কোনো কথা বলে না। ওদের শারীরিক ভাষা পুরোটাই ক্রিকেটকেন্দ্রিক। তারা যেসব কথা বলে, অনেক বিনয়ের সঙ্গে বলে। তাদের কথায় একটা ভার থাকে। শারীরিক ভাষাটা অন্য রকম থাকে, সে যত বড় খেলোয়াড়ই হোক।
প্রশ্ন: সুনির্দিষ্টভাবে কী কী পার্থক্য চোখে পড়েছে?
মুকুল: অনেক পার্থক্য। যে পার্থক্য আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের...। এখানে প্রস্তুতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যত ভালো প্রস্তুতি নেবেন, তত ভালো করতে পারবেন। আম্পায়ারিং বল গোনা আর আউট, নট আউট দেওয়া নয়। অনেক মানসিক প্রস্তুতির ব্যাপার থাকে। একটা ম্যাচের আগে গড়ে ৮-১০ ঘণ্টা প্রস্তুতি নিতে হয়।
প্রশ্ন: এই পর্যায়ে নিয়মিত আম্পায়ারিং করতে বাংলাদেশের আম্পায়ারদের করণীয় কী?
মুকুল: অনেকে হয়তো ভাবছে, এশিয়া কাপের ফাইনালে আম্পায়ারিং করছি বলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চলে যাব, এলিট প্যানেলে যুক্ত হব। এটা একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এক-দুই দিনের পারফরম্যান্সে চলে যাওয়ার আশা করা ভুল। আমাদের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। লম্বা সময় আমাদের ভালো আম্পায়ারিং করে যেতে হবে। তখন আমরা এমনি এলিট, ইমার্জিং প্যানেল বা বিশ্বকাপের মতো পর্যায়ে যেতে পারব।
প্রশ্ন: যে প্রক্রিয়াটার কথা বলছেন সেটির শুরু নিশ্চয়ই ঘরোয়া ক্রিকেট থেকেই হতে হবে?
মুকুল: নিজেদের ঘরে যত শক্তিশালী হবে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তত আমরা ভালো করব, সন্দেহ নেই। সবচেয়ে বড় বিষয়, আমাদের প্রতি যে নেতিবাচক মনোভাব, এখান থেকে বেরোতে হবে। শুধু খেলোয়াড় নয়, দর্শক, সংবাদমাধ্যম—সবাইকেই বেরোতে হবে। সবাইকে ভাবতে হবে আমরা মানুষ। আমাদের ভুল হবে। তবে ভুলটা ইতিবাচকভাবে নিতে হবে। খেলোয়াড়দের মতো আমাদেরও সমর্থন দরকার। আর সমর্থন তখনই পাব, যখন একটা পর্যায়ে পারফর্ম করতে পারব। এখন যেহেতু ভালো করছি, এই মুহূর্তে বোর্ড, সংবাদমাধ্যম বা সাধারণ মানুষ—সবারই সমর্থন দরকার। আর একটা অনুরোধ, আম্পায়াররা যে মানুষ, এটা যেন ভুলে না যাই। আমাদের ব্যাপারে একটু ইতিবাচক চিন্তা করলে আমাদের দেশ থেকে আরও বেশি ভালো আম্পায়ার আসবে। আরেকটি বিষয়, একজন ছেলে যখন আম্পায়ারিংয়ে আসবে তার পরিবার আছে, ভবিষ্যৎ আছে। পেশাগত নিরাপত্তা, সামাজিক মর্যাদা যদি না থাকে এই পেশায় শিক্ষিত, প্রতিভাবান ছেলেরা আসবে না। সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে আমাদের অবস্থান খুব একটা ভালো নয়। এই দুটো জায়গায় যদি নিশ্চিত করা যায়, আরও অনেক অনেক ভালো মানের আম্পায়ার আমাদের দেশ থেকে বেরিয়ে আসবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে