দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে ঝপঝপিয়া নদীর ভাঙনে চালনা সদর থেকে পানখালী ইউনিয়নে যাওয়ার রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার দীর্ঘ তিন মাস পার হলেও করা হয়নি সংস্কার। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে হওয়া অসময়ের বৃষ্টিতে রাস্তাটিতে এখন হাঁটু পরিমাণ কাদা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ভ্যান, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকসহ এলাকার ২০ হাজার মানুষকে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সরেজমিনে পানখালী ইউনিয়নে দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারে এ রাস্তাটি অবস্থিত। উপজেলা সদর চালনা থেকে পানখালী ইউনিয়নের হোগলাবুনিয়া, কাটাবুনিয়া ও মৌখালী যাওয়ার রাস্তা এটি। কিন্তু এটি এখন ঝপঝপিয়া নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রাথমিকভাবে রোধ করার চেষ্টা করলেও রাস্তাটি সংস্কারের কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়নি। সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে হওয়া অসময়ে বৃষ্টিতে নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাটিতে প্রচুর কাদা হওয়ায় মানুষ ও যানবাহন চলাচলের জন্য সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চালনা ও পানখালী থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছে।
ফলে এ সব ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তায় প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। অতি দ্রুত জনগণের চলাচলের উপযোগী নতুন রাস্তা নির্মাণের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে কথা হয় পানখালী এলাকার আনিস শেখ এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওয়াপদার এই রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। তারপর আবার ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের সময় প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। ফলে রাস্তায় প্রচুর কাদা হয়েছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ইউপি সদস্য ইদ্রিস আলী সবুজ জানান, ‘নদীভাঙন কবলিত স্থানের রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। অতি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার করা দরকার।’ এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘আমরা দ্রুত ভাঙন রোধে কাজ করে যাচ্ছি। রাস্তা পাইলিংয়ের কাজ শেষ করেছি। ভাঙনকবলিত স্থানের পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দিয়ে ওয়াপদা রাস্তা তৈরি করা হবে।’
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে ঝপঝপিয়া নদীর ভাঙনে চালনা সদর থেকে পানখালী ইউনিয়নে যাওয়ার রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার দীর্ঘ তিন মাস পার হলেও করা হয়নি সংস্কার। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে হওয়া অসময়ের বৃষ্টিতে রাস্তাটিতে এখন হাঁটু পরিমাণ কাদা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এটি সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ভ্যান, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকসহ এলাকার ২০ হাজার মানুষকে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সরেজমিনে পানখালী ইউনিয়নে দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারে এ রাস্তাটি অবস্থিত। উপজেলা সদর চালনা থেকে পানখালী ইউনিয়নের হোগলাবুনিয়া, কাটাবুনিয়া ও মৌখালী যাওয়ার রাস্তা এটি। কিন্তু এটি এখন ঝপঝপিয়া নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড পাইলিং করে এবং জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রাথমিকভাবে রোধ করার চেষ্টা করলেও রাস্তাটি সংস্কারের কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়নি। সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে হওয়া অসময়ে বৃষ্টিতে নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাটিতে প্রচুর কাদা হওয়ায় মানুষ ও যানবাহন চলাচলের জন্য সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চালনা ও পানখালী থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছে।
ফলে এ সব ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তায় প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। অতি দ্রুত জনগণের চলাচলের উপযোগী নতুন রাস্তা নির্মাণের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে কথা হয় পানখালী এলাকার আনিস শেখ এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওয়াপদার এই রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে নদীতে। তারপর আবার ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের সময় প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। ফলে রাস্তায় প্রচুর কাদা হয়েছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ইউপি সদস্য ইদ্রিস আলী সবুজ জানান, ‘নদীভাঙন কবলিত স্থানের রাস্তাটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। অতি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার করা দরকার।’ এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘আমরা দ্রুত ভাঙন রোধে কাজ করে যাচ্ছি। রাস্তা পাইলিংয়ের কাজ শেষ করেছি। ভাঙনকবলিত স্থানের পাশ দিয়ে বিকল্প বাঁধ দিয়ে ওয়াপদা রাস্তা তৈরি করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে