নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদ রয়েছে ১০টি। এর মধ্যে সাতটি পদ ফাঁকা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। আবার তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকলেও সপ্তাহে এক দিনের বেশি তাঁরা কর্মস্থলে আসেন না। এতে দেখা যায়, পুরো মাসে তাঁদের দেখা মেলে তিন থেকে চার দিন। তাঁরা নিয়মিত কর্মস্থলে না আসায় রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
অভিযোগ ওঠা তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা হলেন গাইনি কনসালট্যান্ট ডা. ইন্দ্রানী কর; নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ (ইএনটি) ডা. শরীফুল ইসলাম ও সার্জারি চিকিৎসক মশিউর রহমান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কর্মস্থলে নিয়মিত না এসেও বেতন-ভাতা ঠিকই তুলে নিচ্ছেন অভিযুক্ত চিকিৎসকেরা। সপ্তাহে এক দিন কর্মস্থলে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে যান তাঁরা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনীহা থাকলেও ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালে নিয়মিত প্রাইভেট চেম্বার করার অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকা স্বত্বেও রোগীদের প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে গিয়ে মোটা অঙ্কের ফি দিয়ে সেবা নিতে হচ্ছে। এতে নিম্ন আয়ের রোগীরা বিপাকে পড়েছেন।
নাম প্রকাশ না শর্তে হাসপাতালের একজন সিনিয়র নার্স জানান, বিশেষজ্ঞ তিনজন চিকিৎসকের কেউ নিয়মিত কর্মস্থলে আসেন না। গাইনি বিভাগের ইন্দ্রানী কর শুধু প্রতি সপ্তাহে রোববার আসেন হাসপাতালে। ওই দিন দুপুরের পরই চলে যান উপজেলার আবেদ আলী প্রাইভেট হাসপাতালে। শুক্রবার চেম্বার করেন উপজেলার সন্ধ্যা নদীর পশ্চিমপাড়ার জাহানারা ক্লিনিকে।
আর ইএনটি বিশেষজ্ঞ শফিকুল ইসলাম রুমেন আসেন প্রতি সপ্তাহের বুধবার। বাকি দিনগুলো তিনি হাসপাতালে আসেন না। এ ছাড়া সার্জারি চিকিৎসক মশিউর রহমান হাসপাতালে আসেন সপ্তাহের মঙ্গলবার। বাকি ছয় দিন কোথায় বসেন, তা হাসপাতালের কারও জানা নেই।
সপ্তাহে মাত্র এক দিন কর্মস্থলে আসার বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. শফিকুল ইসলাম রুমেন বলেন, ‘আমি যে মাপের ডাক্তার তাতে এখানে আমার পোষায় না।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য হাসপাতালে গিয়েও কর্মরত বাকি দুজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎ মেলেনি। একপর্যায়ে গাইনি কনসালট্যান্ট ইন্দ্রানী করের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ধরেননি।
নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফিরোজ কিবরিয়া জানান, বিশেষজ্ঞ ওই তিন চিকিৎসককে নিয়মিত অফিস করার জন্য তাগিদ দিলেও তাঁদের কেউই তা আমলে নিচ্ছেন না।
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদ রয়েছে ১০টি। এর মধ্যে সাতটি পদ ফাঁকা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। আবার তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকলেও সপ্তাহে এক দিনের বেশি তাঁরা কর্মস্থলে আসেন না। এতে দেখা যায়, পুরো মাসে তাঁদের দেখা মেলে তিন থেকে চার দিন। তাঁরা নিয়মিত কর্মস্থলে না আসায় রোগীরা কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
অভিযোগ ওঠা তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা হলেন গাইনি কনসালট্যান্ট ডা. ইন্দ্রানী কর; নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ (ইএনটি) ডা. শরীফুল ইসলাম ও সার্জারি চিকিৎসক মশিউর রহমান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কর্মস্থলে নিয়মিত না এসেও বেতন-ভাতা ঠিকই তুলে নিচ্ছেন অভিযুক্ত চিকিৎসকেরা। সপ্তাহে এক দিন কর্মস্থলে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে যান তাঁরা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনীহা থাকলেও ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালে নিয়মিত প্রাইভেট চেম্বার করার অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকা স্বত্বেও রোগীদের প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে গিয়ে মোটা অঙ্কের ফি দিয়ে সেবা নিতে হচ্ছে। এতে নিম্ন আয়ের রোগীরা বিপাকে পড়েছেন।
নাম প্রকাশ না শর্তে হাসপাতালের একজন সিনিয়র নার্স জানান, বিশেষজ্ঞ তিনজন চিকিৎসকের কেউ নিয়মিত কর্মস্থলে আসেন না। গাইনি বিভাগের ইন্দ্রানী কর শুধু প্রতি সপ্তাহে রোববার আসেন হাসপাতালে। ওই দিন দুপুরের পরই চলে যান উপজেলার আবেদ আলী প্রাইভেট হাসপাতালে। শুক্রবার চেম্বার করেন উপজেলার সন্ধ্যা নদীর পশ্চিমপাড়ার জাহানারা ক্লিনিকে।
আর ইএনটি বিশেষজ্ঞ শফিকুল ইসলাম রুমেন আসেন প্রতি সপ্তাহের বুধবার। বাকি দিনগুলো তিনি হাসপাতালে আসেন না। এ ছাড়া সার্জারি চিকিৎসক মশিউর রহমান হাসপাতালে আসেন সপ্তাহের মঙ্গলবার। বাকি ছয় দিন কোথায় বসেন, তা হাসপাতালের কারও জানা নেই।
সপ্তাহে মাত্র এক দিন কর্মস্থলে আসার বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. শফিকুল ইসলাম রুমেন বলেন, ‘আমি যে মাপের ডাক্তার তাতে এখানে আমার পোষায় না।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য হাসপাতালে গিয়েও কর্মরত বাকি দুজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎ মেলেনি। একপর্যায়ে গাইনি কনসালট্যান্ট ইন্দ্রানী করের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ধরেননি।
নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ফিরোজ কিবরিয়া জানান, বিশেষজ্ঞ ওই তিন চিকিৎসককে নিয়মিত অফিস করার জন্য তাগিদ দিলেও তাঁদের কেউই তা আমলে নিচ্ছেন না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে