সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একমাত্র প্রার্থী ছিলেন আওয়ামী লীগের নাসির উদ্দিন খান। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় আগেই তাঁকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
এদিকে গতকাল সোমবার শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচন। সকাল ৯টায় শুরু হয়ে বেলা ২টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। সিলেটের ১৩টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৫টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে সদস্য প্রার্থী ছিলেন ৬৪ জন। তাঁদের মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে ৪৭ জন এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ১৭ জন।
সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মোছাদ্দিক আহমদ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে মতিউর রহমান মতি, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নাহিদ হাসান চৌধুরী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মো. নাসির উদ্দিন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল হামিদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়াস উদ্দিন আহমদ, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ফয়জুল আলম ফয়সল, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে খসরুল হক, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মো. শাহজাহান, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে সুবাস দাস, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আপ্তাব আলী কালা মিয়া, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মস্তাক আহমদ পলাশ এবং ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ইফজাল আহমদ চৌধুরী জয়ী হয়েছেন।
অন্যদিকে সংরক্ষিত ওয়ার্ডের পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে এ জেড রওশন জেবিন রুবা, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সুষমা সুলতানা রুহি, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে হাসিনা বেগম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে তামান্না আক্তার হেনা এবং ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মনিজা বেগম জয়ী হয়েছেন।
সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একমাত্র প্রার্থী ছিলেন আওয়ামী লীগের নাসির উদ্দিন খান। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় আগেই তাঁকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
এদিকে গতকাল সোমবার শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচন। সকাল ৯টায় শুরু হয়ে বেলা ২টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। সিলেটের ১৩টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৫টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে সদস্য প্রার্থী ছিলেন ৬৪ জন। তাঁদের মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে ৪৭ জন এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ১৭ জন।
সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মোছাদ্দিক আহমদ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে মতিউর রহমান মতি, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে নাহিদ হাসান চৌধুরী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মো. নাসির উদ্দিন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল হামিদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়াস উদ্দিন আহমদ, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ফয়জুল আলম ফয়সল, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে খসরুল হক, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মো. শাহজাহান, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে সুবাস দাস, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আপ্তাব আলী কালা মিয়া, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মস্তাক আহমদ পলাশ এবং ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ইফজাল আহমদ চৌধুরী জয়ী হয়েছেন।
অন্যদিকে সংরক্ষিত ওয়ার্ডের পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে এ জেড রওশন জেবিন রুবা, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সুষমা সুলতানা রুহি, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে হাসিনা বেগম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে তামান্না আক্তার হেনা এবং ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মনিজা বেগম জয়ী হয়েছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে