যশোর প্রতিনিধি
যশোর জেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপ এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য অন্তত দেড় ডজন নেতা তদবির-তৎপরতা চালাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ডজনখানেক নেতা ঢাকাতেই অবস্থান করছেন। তবে যে কারও ভাগ্যে জুটতে পারে দলীয় টিকিট।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আগামী ১৭ অক্টোবর যশোরসহ ৬১টি জেলা পরিষদের নির্বাচন। গতকাল রোববার থেকে এই নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু করেছে আওয়ামী লীগ, যা ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।
আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যশোর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নের জন্য এবারই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নেতা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। এর মধ্যে সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান প্রশাসক, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, পাঁচজন সহসভাপতিসহ জেলা পর্যায়ের ডজনখানেক নেতা রয়েছেন।
দলের মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে শামিল হয়েছেন বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক সাইফুজ্জামান পিকুল, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল খালেক, আবদুল মজিদ, খয়রাত হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী রায়হান, গোলাম মোস্তফা মেহেদী হাসান
মিন্টু, সদর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক হারুন-অর-রশিদ, সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল ও সাবেক এমপি আলী রেজা রাজুর স্ত্রী ফিরোজা রেজা।
এই এক ডজন নেতার বাইরেও অনেক নেতা যোগাযোগ-তদবির করছেন বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে। জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বর্তমান প্রশাসক অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন ও সেবার ধারাকে অব্যাহত রাখতে চান। এ জন্যই দল তাঁকে ফের মনোনয়ন দেবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
মনোনয়নপ্রত্যাশী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন দ্বিতীয়বারের মতো জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এই নেতা তাঁর অতীত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। মনোনয়নপ্রত্যাশী আবদুল খালেক যশোর জেলা আওয়ামী লীগের টানা দুবার সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের আরেক সহসভাপতি আবদুল মজিদও এবার জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। প্রায় দুই দশক ধরে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করা মোহিত কুমার নাথও মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন।
যশোর জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা আনিছুর রহমান বলেন, ভোটার ১ হাজার ৩১৯ জন। প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ১৮ সেপ্টেম্বর বাছাইয়ের পর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর। আগামী ১৭ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে ২টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হবে।
যশোর জেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপ এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য অন্তত দেড় ডজন নেতা তদবির-তৎপরতা চালাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ডজনখানেক নেতা ঢাকাতেই অবস্থান করছেন। তবে যে কারও ভাগ্যে জুটতে পারে দলীয় টিকিট।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আগামী ১৭ অক্টোবর যশোরসহ ৬১টি জেলা পরিষদের নির্বাচন। গতকাল রোববার থেকে এই নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু করেছে আওয়ামী লীগ, যা ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।
আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যশোর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নের জন্য এবারই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নেতা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। এর মধ্যে সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান প্রশাসক, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, পাঁচজন সহসভাপতিসহ জেলা পর্যায়ের ডজনখানেক নেতা রয়েছেন।
দলের মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে শামিল হয়েছেন বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক সাইফুজ্জামান পিকুল, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল খালেক, আবদুল মজিদ, খয়রাত হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী রায়হান, গোলাম মোস্তফা মেহেদী হাসান
মিন্টু, সদর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক হারুন-অর-রশিদ, সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল ও সাবেক এমপি আলী রেজা রাজুর স্ত্রী ফিরোজা রেজা।
এই এক ডজন নেতার বাইরেও অনেক নেতা যোগাযোগ-তদবির করছেন বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে। জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বর্তমান প্রশাসক অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন ও সেবার ধারাকে অব্যাহত রাখতে চান। এ জন্যই দল তাঁকে ফের মনোনয়ন দেবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
মনোনয়নপ্রত্যাশী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন দ্বিতীয়বারের মতো জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এই নেতা তাঁর অতীত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। মনোনয়নপ্রত্যাশী আবদুল খালেক যশোর জেলা আওয়ামী লীগের টানা দুবার সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের আরেক সহসভাপতি আবদুল মজিদও এবার জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন চাইছেন। প্রায় দুই দশক ধরে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করা মোহিত কুমার নাথও মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন।
যশোর জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা আনিছুর রহমান বলেন, ভোটার ১ হাজার ৩১৯ জন। প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ১৮ সেপ্টেম্বর বাছাইয়ের পর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর। আগামী ১৭ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে ২টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে