নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
শরীয়তপুরে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে ভোটের মাঠ। প্রচারের শেষ মুহূর্তে প্রতিনিয়তই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী ও মনোনয়ন না পাওয়া বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকেরা। বিএনপি নির্বাচনে না থাকায় মূলত ক্ষমতাসীনদের দুই পক্ষের প্রার্থী ও সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী ১১ নভেম্বর শরীয়তপুর সদর উপজেলার ১০টি ইউপিতে ভোটগ্রহণের কথা রয়েছে। তবে চিতলিয়া ইউপিতে চেয়ারম্যান, সদস্যসহ সকল প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় এখানে ভোট হবে না। এ ছাড়া চন্দ্রপুর ও বিনোদপুর ইউপিতে একক চেয়ারম্যান প্রার্থী থাকায় এই পদে ভোট হবে না। তবে এই দুই ইউপিতে সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ভোট হবে।
সরেজমিনে জানা যায়, নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর থেকেই চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থী ও সমর্থকদের মধ্যে বিরোধের সূত্রপাত হয়। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে এই বিরোধ সংঘর্ষে রূপ নেয়। প্রচারের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ছোট বড় প্রায় অর্ধশত হামলা, পাল্টা হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভাঙচুর করা হয়েছে নির্বাচনী কার্যালয়। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত দুই শতাধিক নেতা-কর্মী ও সমর্থক।
রুদ্রকর ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হাবিবুর রহমান ঢালীর সমর্থকদের হামলায় গুরুতর আহত হয়ে ডান চোখ হারাতে বসেছেন আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম ঢালী। গত শুক্রবারের এই হামলায় আহত হয়েছেন ৮ জন পুলিশসহ আরও ২০ নৌকার সমর্থক। ভাঙচুর করা হয়েছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়। এই ইউনিয়নে নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর অন্তত ১৫ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
আঙ্গারিয়া ইউপিতে নির্বাচনের শুরু থেকেই সংঘর্ষে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আসমা আক্তার ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সমর্থকেরা। এ পর্যন্ত এই ইউনিয়নে দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে অন্তত ১২টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ কর্মী ও সমর্থক। এ ছাড়া সদর উপজেলার, ডোমসার, তুলাশার, শৌলপাড়া, মাহমুদপুর, পালং ইউপিতে চেয়ারম্যান ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ছোট বড় অন্তত ১৮ থেকে ২০টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
৩০ অক্টোবর স্থানীয় ভরতাইসার বিদ্যালয় মাঠে এক নির্বাচনী সভায় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাশেম তপাদার ঘোষণা দেন, প্রকাশ্যে নৌকার বিরুদ্ধে কেউ কাজ করতে পারবে না। যারা নৌকার বিপক্ষে ভোট চাইবে তাদের অবরুদ্ধ করা হবে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর নিজের বক্তব্য এডিট করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডোমসার ইউনিয়নের এক নারী ভোটার বলেন, ‘কেমনে ভোট দিতে যাইমু? বাড়ি বাড়ি আইসা আমাগো হুমকি দিতাছে। হুনতাছি কেন্দ্রে যাইয়া হগলের (সকলের) হুমকে (সামনে) ভোট দিতে ওইবো। নৌকার বাইরে যারা ভোট দিবো হেগো তালিকা করা ওইবো। আমি বাবা বুড়া মানুষ ভোট-টোট দিতে যাইমু না। গন্ডগোলের মধ্যে পইরা হেশে জীবনডাই খুয়াইতে ওইবো।’
রুদ্রকর ইউনিয়নের ভোটার মিজান সরদার বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সমর্থকদের হামলায় আমাদের নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থীর একটি চোখ অকেজো হয়ে গেছে। তিনি ঢাকায় চিকিৎসাধীন। এ অবস্থায় আমরা সাধারণ ভোটারেরা আতঙ্কে আছি।’
তুলাশার ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার হানিফ বাগা বলেন, ‘ভোটের শুরু থেকেই দুই দলের সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। একাধিকবার হামলা ও সংঘর্ষের কারণে অনেকে আহত হয়েছেন। নৌকার সমর্থকেরা বলে গেছেন সিল চেয়ারম্যানের সামনে মারতে হবে। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকেও মারধর করা হয়েছে। আমরা আতঙ্কে আছি ভোটের দিন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট দিতে পরব কি না?’
পালং থানার ওসি আকতার হোসেন বলেন, ‘নির্বাচনের শুরু থেকেই বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে একাধিক সংঘর্ষ, হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রতিটি ঘটনায় তদন্ত করে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের দিন প্রতিটি ইউনিয়নে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা থাকবে। ভোটারদের শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিটি ভোটারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনায় নির্বাচন হতে যাওয়া বেশ কিছু ইউনিয়নে ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ভোট সুষ্ঠু করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আনসার, পুলিশ, র্যাবের সঙ্গে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি ইউনিয়নে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। ভোটারদের শঙ্কিত না হয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
শরীয়তপুরে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে ভোটের মাঠ। প্রচারের শেষ মুহূর্তে প্রতিনিয়তই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী ও মনোনয়ন না পাওয়া বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকেরা। বিএনপি নির্বাচনে না থাকায় মূলত ক্ষমতাসীনদের দুই পক্ষের প্রার্থী ও সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনায় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী ১১ নভেম্বর শরীয়তপুর সদর উপজেলার ১০টি ইউপিতে ভোটগ্রহণের কথা রয়েছে। তবে চিতলিয়া ইউপিতে চেয়ারম্যান, সদস্যসহ সকল প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় এখানে ভোট হবে না। এ ছাড়া চন্দ্রপুর ও বিনোদপুর ইউপিতে একক চেয়ারম্যান প্রার্থী থাকায় এই পদে ভোট হবে না। তবে এই দুই ইউপিতে সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ভোট হবে।
সরেজমিনে জানা যায়, নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর থেকেই চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থী ও সমর্থকদের মধ্যে বিরোধের সূত্রপাত হয়। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে এই বিরোধ সংঘর্ষে রূপ নেয়। প্রচারের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ছোট বড় প্রায় অর্ধশত হামলা, পাল্টা হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভাঙচুর করা হয়েছে নির্বাচনী কার্যালয়। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত দুই শতাধিক নেতা-কর্মী ও সমর্থক।
রুদ্রকর ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হাবিবুর রহমান ঢালীর সমর্থকদের হামলায় গুরুতর আহত হয়ে ডান চোখ হারাতে বসেছেন আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম ঢালী। গত শুক্রবারের এই হামলায় আহত হয়েছেন ৮ জন পুলিশসহ আরও ২০ নৌকার সমর্থক। ভাঙচুর করা হয়েছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়। এই ইউনিয়নে নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকদের হামলায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর অন্তত ১৫ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
আঙ্গারিয়া ইউপিতে নির্বাচনের শুরু থেকেই সংঘর্ষে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আসমা আক্তার ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সমর্থকেরা। এ পর্যন্ত এই ইউনিয়নে দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে অন্তত ১২টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের অন্তত ৪০ কর্মী ও সমর্থক। এ ছাড়া সদর উপজেলার, ডোমসার, তুলাশার, শৌলপাড়া, মাহমুদপুর, পালং ইউপিতে চেয়ারম্যান ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ছোট বড় অন্তত ১৮ থেকে ২০টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
৩০ অক্টোবর স্থানীয় ভরতাইসার বিদ্যালয় মাঠে এক নির্বাচনী সভায় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাশেম তপাদার ঘোষণা দেন, প্রকাশ্যে নৌকার বিরুদ্ধে কেউ কাজ করতে পারবে না। যারা নৌকার বিপক্ষে ভোট চাইবে তাদের অবরুদ্ধ করা হবে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর নিজের বক্তব্য এডিট করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডোমসার ইউনিয়নের এক নারী ভোটার বলেন, ‘কেমনে ভোট দিতে যাইমু? বাড়ি বাড়ি আইসা আমাগো হুমকি দিতাছে। হুনতাছি কেন্দ্রে যাইয়া হগলের (সকলের) হুমকে (সামনে) ভোট দিতে ওইবো। নৌকার বাইরে যারা ভোট দিবো হেগো তালিকা করা ওইবো। আমি বাবা বুড়া মানুষ ভোট-টোট দিতে যাইমু না। গন্ডগোলের মধ্যে পইরা হেশে জীবনডাই খুয়াইতে ওইবো।’
রুদ্রকর ইউনিয়নের ভোটার মিজান সরদার বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সমর্থকদের হামলায় আমাদের নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থীর একটি চোখ অকেজো হয়ে গেছে। তিনি ঢাকায় চিকিৎসাধীন। এ অবস্থায় আমরা সাধারণ ভোটারেরা আতঙ্কে আছি।’
তুলাশার ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার হানিফ বাগা বলেন, ‘ভোটের শুরু থেকেই দুই দলের সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। একাধিকবার হামলা ও সংঘর্ষের কারণে অনেকে আহত হয়েছেন। নৌকার সমর্থকেরা বলে গেছেন সিল চেয়ারম্যানের সামনে মারতে হবে। আমি প্রতিবাদ করায় আমাকেও মারধর করা হয়েছে। আমরা আতঙ্কে আছি ভোটের দিন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট দিতে পরব কি না?’
পালং থানার ওসি আকতার হোসেন বলেন, ‘নির্বাচনের শুরু থেকেই বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে একাধিক সংঘর্ষ, হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ায় বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রতিটি ঘটনায় তদন্ত করে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের দিন প্রতিটি ইউনিয়নে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা থাকবে। ভোটারদের শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিটি ভোটারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনায় নির্বাচন হতে যাওয়া বেশ কিছু ইউনিয়নে ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ভোট সুষ্ঠু করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আনসার, পুলিশ, র্যাবের সঙ্গে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি ইউনিয়নে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। ভোটারদের শঙ্কিত না হয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে